somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দ্যা লস্ট গস্পেল (The Lost Gospel) -৩

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এই পর্বটি পড়ার আগে দ্যা লস্ট গস্পেল (The Lost Gospel) -১দ্যা লস্ট গস্পেল (The Lost Gospel) -২ পড়ে নিন ।

-----------------------------------------------------------------------------

গত পর্বের পর


অধ্যায় ১৪

ঈসা জর্ডান নদীর ওপারে একাকী রাত্রি কাটালেন এবং টানা ৪০ দিন ৪০ রাত রোজা রাখলেন। এ দীর্ঘ সময়, তিনি কিছুই খাননি। ৪০ দিন পার হলে তিনি তীব্র ক্ষুধা অনুভব করলেন। তখন শয়তান তাঁকে প্ররোচিত করতে লাগল। কিন্তু, তিনি পবিত্র কিতাবের পবিত্র আয়াত পাঠ করে শয়তানকে তাড়িয়ে দিলেন। শয়তান চলে গেলে ফেরেশতারা নেমে এলো আর ঈসার সমস্ত চাহিদা পূরণ করল।

ঈসা আবার জেরুজালেমে ফিরে এলেন। লোকেরা তাঁকে পেয়ে উৎফুল্ল হল, তারা তাঁকে অনুরোধ করল তাদের সাথে থাকার জন্য। কারণ, অন্যান্য ইমামদের চেয়ে তাঁর কথা অনেক বেশি আবেগপূর্ণ এবং হৃদয়ছোঁয়া।

ঈসা পাহাড়ে উঠে সারা রাত আল্লাহর ইবাদাতে কাটালেন। সকালে পাহাড় থেকে নেমে ১২ জন সাহাবী নির্বাচন করলেন। ( আগেই বলেছি তাদেরকে Apostles বলে ডাকা হয়) এ ১২ জনের মধ্যে এহুদাও (judas) ছিল, যাকে আসলে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল ঈসার পরিবর্তে। বাকী যারা ছিলেন তাদের নাম হল- আন্ড্রু (Andrew) ও পিটার (Peter), যারা ছিল জেলে; বারনাবাস (Barnabas), যে এটা লিখছে; ম্যাথিউ (Matthew), খাজনা-আদায়কারী; সিবদিয়ের ২ ছেলে ইউহানা (John) এবং ইয়াকুব (James); থাদিয়া (Thaddaeus) এবং থমাস (Thomas); বারথোলোমিয়ো (Bartholomew) ও ফিলিপ (Philip); আলফিয়ার ছেলে ইয়াকুব (James); আর সবশেষে, বিশ্বাসঘাতক এহুদা ইস্কারিয়ত (JudasIscariot)।
এই ১২ জনের কাছেই তিনি সব ওহী বলতেন। এহুদা ইস্কারিয়তকে(বিশ্বাসঘাতক) অর্থনৈতিক কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল, কিন্তু এহুদা প্রাপ্ত হাদিয়ার বেশিরভাগই চুরি করত।



অধ্যায় ১৯
... পিটার বলল, “প্রভু, আমরা তো আপনার দেখানো পথে আসতে গিয়ে সব ত্যাগ করেছি, এখন আমাদের কী হবে?” ঈসা বললেন, “কসম, শেষ বিচারের দিন তোমরা আমার পাশেই থাকবে, আর আমার হয়ে সাক্ষ্য দেবে।” এটুকু বলেই ঈসা দীর্ঘশ্বাস ফেললেন, আর বললেন, “হে আল্লাহ! এ কী হল?? আমি ১২ জনকে পছন্দ করেছি, অথচ এদের মধ্যে একজন শয়তান।”

সাহাবীরা কষ্ট পেল। একটু পরে আমি কেঁদে কেঁদে ঈসাকে জিজ্ঞেস করলাম গোপনে, “প্রভু, শয়তান কি আমাকে ধোঁকা দেবে? সেই লোক কি আমিই?”

ঈসা বললেন, “না, বারনাবাস, দুঃখ করো না। কারণ, তোমার নাম বেহেস্তিদের তালিকায় আছে।” এরপর ঈসা সাহাবীদের সান্ত্বনা দিলেন, “তোমরা কষ্ট পেয়ো না, কারণ যার সম্পর্কে এ কথা বলছি, তাঁর মধ্যে কোন কষ্ট কিন্তু নেই। কারণ, তাঁর মধ্যে বেহেস্তি অনুভূতিই নেই।”

সাহাবীরা তখন শান্ত হল। ঈসা দোয়া করলেন, আর সাহাবীরা বলল, “আমেন আমেন ”

এরপর ঈসা পাহাড় থেকে নেমে এলেন আর নিচে ১০ জন কুষ্ঠ রোগীকে পেলেন। তাদের অনুরোধে তিনি তাদের আল্লাহর ইচ্ছায় সুস্থ করে তুললেন। আর এরপর তিনি ইমামদের কাছে নিজেদের শরীর গিয়ে দেখাতে বললেন, যেন ইহুদি ইমামরা আল্লাহর মুজেজার প্রমাণ পায়। ......


অধ্যায় ২০

ঈসা গালিলি সাগরে এক জাহাজে উঠলেন নাসরাতের উদ্দেশ্যে। মাঝসাগরে প্রচণ্ড ঝড় উঠল। জাহাজ প্রায় ডুবেই যাচ্ছিল। ঈসা জাহাজে ঘুমিয়ে ছিলেন। তখন সাহাবীরা ঈসার কাছে গিয়ে তাঁকে জাগাল আর বলল, “প্রভু, রক্ষা করুন! আমরা ডুবে যাচ্ছি!” সাথে সাথে ঈসা উঠে দাঁড়ালেন আর আকাশের দিকে তাকিয়ে বললেন, “ইয়া এলোহিম সাবাওথ (আল্লাহ)!! তোমার বান্দাদের উপর দয়া কর।” হঠাত থেমে গেল ঝড়। সাগর শান্ত হয়ে গেল। জাহাজিরা অবাক হয়ে গেল, “কে ইনি!!??”



নাসরাতে আসলেন ঈসা। আর ওদিকে জাহাজিরা এ ঘটনা ছড়িয়ে দিল নাসরাতে সবাই তাই ঘিরে ধরল ঈসাকে। তখন ইহুদি ইমাম আর রাব্বিরা তাঁকে বলল, “আমরা তো শুনলাম আপনি কী করেছেন না করেছেন সাগরে। আমাদের এখন কিছু করে দেখান তো আপনার নিজের দেশে।”

ঈসা উত্তর দিলেন, “একালের বেঈমান লোকেরা অলৌকিকতা খোঁজে! কিন্তু তাদের তা দেখানো হবে না। কারণ, কোন নবীকেই তাঁর নিজের শহরে মেনে নেয়া হয়না। হযরত ইলিয়াসের সময়ে এহুদিয়া প্রদেশে অনেক বিধবাই ছিল, কিন্তু তাদের কেউ কি সেই রহমত পেয়েছিল? না! পেয়েছিল সেই দূরদেশ সিদোন এর এক বিধবা। হযরত আল-ইয়াসার সময় এহুদিয়াতে তো অনেক কুষ্ঠই ছিল, কিন্তু সবাই কি সুস্থ হয়েছিল? না! সুস্থ হয়েছিল কেবল সিরিয়ার সেই নামান নামের কুষ্ঠরোগী।”

তখন ঈসাকে বিক্ষিপ্ত জনতা আঁকড়ে ধরল, তাঁকে পাহাড়ের কিনারে নিয়ে গেল আর ফেলে দিতে প্রস্তুত হল; কিন্তু, অলৌকিক ব্যাপার, ঈসা আল্লাহর রহমতে সেই জায়গা থেকে বেরিয়ে এলেন।

অধ্যায় ৭০

ইহুদিদের ঈদ এর নাম ঈদুল ফিসাখের বা Passover। মুসা(আ) ফিরাওন থেকে মুক্তি পাওয়ার দিনকে তারা ঈদ হিসাবে পালন করে আসছে।


ঈদুল ফিসাখের (Passover) বারাক ওবামা আমেরিকান সিনেটের প্রভাবশালী ইহুদের সাথে।



ঈসা ঈদুল ফিসাখের (Passover) পরে জেরুজালেম ত্যাগ করলেন এবং সিজারিয়া ফিলিপির সীমান্তে প্রবেশ করলেন। সেখানে ফেরেশতা জিব্রাইল তাঁকে খবর দিলেন যে, তাঁকে নিয়ে মতভেদ শুরু হয়ে গেছে জনগনের মধ্যে। তখন ঈসা সাহাবীদের জিজ্ঞেস করলেন, “আমার সম্পর্কে লোকে কী বলে?” তারা বলল, “কেউ বলে আপনি হয়ত ইলিয়াস, কেউ বলে হযরত ইয়ারামিয়া, আর অন্যরা বলে আপনি পুরনো নবীদের কেউ যিনি কিনা ফিরে এসেছেন।” ঈসা বললেন, “আর তোমরা কী বল?” পিটার উত্তর দিল, “আপনি মসিহ, আল্লাহর পুত্র, ইবনুল্লাহ।”


ইসরায়েল এর ঐতিহ্যবাহী সামারটিয়ান ইহুদিদের ঈদুল ফিসাক উদযাপন

তখন ঈসা ভয়ংকর রেগে গেলেন এবং তাঁকে বললেন, “আমার কাছ থেকে সরে যাও শয়তান।” এবং তিনি বাকি ১১ জনকে হুমকি দিলেন, “তোমরা যদি এ কথা বিশ্বাস কর, তাহলে তোমাদের উপর আল্লাহর লানত।” তিনি পিটারকে তাড়িয়ে দিতে চাইলেন, কিন্তু অন্যদের অনুরোধে তাঁকে তাড়ালেন না, তবে তাঁকে ঠিকই বললেন আর বললেন, “কখনও যেন এমন কথা তোমার কাছ থেকে না শুনি। তাহলে আল্লাহ তোমার উপর গজব নাজিল করবেন!” পিটার কেঁদে বলল, “প্রভু, আমি বোকার মতো কথা বলেছি, দোয়া করুন, আল্লাহ যেন আমাকে মাফ করেন...”

অধ্যায় ৭২
রাতে ঈসা সাহাবীদের বললেন, “আমি সত্যি বলছি, শয়তান তোমাদের অনেক ক্ষতি করতে চায়, কিন্তু আমি তোমাদের জন্য দোয়া করছি আর তাই তোমাদের কোন ক্ষতি হবে না। তবে, তোমাদের একজন ছাড়া।” একথা তিনি এহুদা (Judas) সম্পর্কে বলেছিলেন। কারণ, জিব্রাইল তাঁকে জানিয়েছিলেন যে, এহুদা ভণ্ড ইমামদের সাথে যোগাযোগ করে ঈসার সব গোপন কথা বলে দেয়। (আমরা অবশ্য তখনও কেউ জানতাম না।) (কীভাবে কী হয়েছিল, কীভাবে জানল, সেগুলো সব শেষ দিকে ডিটেইলস বর্ণনা করা হবে ইনশাল্লাহ)

তখন আমি কেঁদে ঈসাকে বললাম, “প্রভু, বলুন, কে আপনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবে?” ঈসা বললেন, “বারনাবাস, সে সময় এখনও আসেনি। তবে শীঘ্রই সেই খারাপ লোক নিজেকে প্রকাশ করবে, কারণ আমি দুনিয়া ত্যাগ করব।” সাহাবীরা কেঁদে বলল, “আপনি চলে যাবেন প্রভু? আপনি যাওয়ার চেয়ে আমাদের মরে যাওয়াই ভাল।”

ঈসা বললেন, “ভয় পেয়ো না, আমি তোমাদের সৃষ্টি করিনি, আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন, তিনিই তোমাদের রক্ষা করবেন। আমি কেবল এসেছি আল্লাহর শেষ রাসুলের আসার পথ ঠিক করতে। আমি কেবল বনী ইসরাইলের ত্রাণকর্তা, কিন্তু তিনি হবেন সমগ্র বিশ্বের ত্রাণকর্তা। মনে রেখ, অনেক ভণ্ড এসে আমার ইঞ্জিলকে বিকৃত করবে।”

তখন আন্ড্রু বলল, “প্রভু, আমাদের কিছু চিহ্ন বলুন, যা দেখে আমরা তাঁকে চিনতে পারব।” ঈসা বললেন, “তোমাদের জীবিতকালে তিনি আসবেন না। আরও পরে আসবেন, যখন আমার ইঞ্জিল বিকৃত হয়ে যাবে। সব মিলিয়ে যখন ৩০ জন প্রকৃত বিশ্বাসীও থাকবে না তখন তিনি আসবেন। আল্লাহ তখন দয়া করবেন আর তাঁর রাসুলকে পাঠাবেন। তাঁর মাথার উপর সাদা মেঘ ছায়া দেবে। তিনি মূর্তিপূজা ধ্বংস করবেন। আর আমার খুশি লাগছে অনেক, কারণ তাঁর মাধ্যমেই আল্লাহ আমাকে মহিমান্বিত করবেন আর আমার সত্য ঘটনা সবাইকে জানাবেন। সেই রাসুল তাদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেবেন যারা বলবে আমি মানুষের চেয়েও বেশি কিছু।
“আমি সত্য বলছি, তাঁর শৈশবে চাঁদের আলো তাঁকে ঘুম পাড়াবে, আর তাঁর পূর্ণবয়সে তিনি চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করবেন... দুনিয়া জেনে রাখুক, তাঁর বংশ তাঁকে তাড়িয়ে দেবে, কারণ তিনি মূর্তিপূজার বিরোধিতা করবেন... তাই যখন মূর্তিপূজা বহুল প্রচলিত হবে আর আমার ব্যাপারে মিথ্যা বলা হবে, তখনই আল্লাহর সেই রাসুল আসবেন।”


To be contined.........

দ্যা লস্ট গস্পেল (The Lost Gospel) -৪

রেফারেন্স : গসপেল অফ বারনাবাস
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৬
৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×