হরিদাস পাল কথন আর নর্তন কুন্দন-১ ডাক্তার আইজউদ্দিন
সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে আজকে ব্লগের এক গুরত্বপুর্ন পোষ্ট হতে বাংলাদেশ সরকার এবং জনগন অনুধাবন করতে সক্ষম হয়েচেন যে ১৫ ই অগষ্ট কে জাতীয় শোক দিবস হিসাবে ঘোষনা হরিদাস পাল সংবিধান বিরুদ্ব। সেহেতু আজ হতে বাংলাদেশের স্বাধিনতা দিবস হিসাবে ১৫ ই অগষ্ট হিসাবে বিবেচিত হবে। একানে উল্লেখ্য যে এ দিন জাতির সুর্য-সন্তান রা ৩২ নম্বরের বাড়ী হামলা করে নিরষ্ত্র নারী শিশু এবং পুরুষ দের হত্যা করে জাতির স্বাধিনতা অর্জন করেন। তাদের সবচেয়ে বীরত্বর কাজ ছিল একজন গর্ভবতী মহিলাকে গুলি করে হত্যা আর ১২ বছরের বালককে এক্সুকুইসেন স্টাইলে হত্যা। এ মহিলা আর বালক দেশের স্বাধিনতা লুকিয়ে রেকেচিল বলে জানা যায়।
এ বীরত্ব পুর্ন হত্যাকান্ডের পরে সুর্য সেনানীরা দেশকে দেশ-প্রেমিক মুক্ত ঘোষনা করেন এবং বাংলাদেশের তথাকথিত স্বাধিনতা যুদ্বের তথাকথিত নেতৃত্ব প্রদানের জন্য শেখ মুজিবকে অভিযুক্ত করেন। এ মরোনততর বিচারে শেখ মুজিব দোষী স্যাবষ্ত হন বলে জানা যায়। এবং শাষ্তি স্বরুপ তাহাকে আবার সপরিবারে হত্যা করার নির্দেশ দেয়া হয়। কিন্তু তাহাদের আরলিয়া র কাপুরোষিত মৃত্যুর কারনে এ শাষ্তি কার্যকর যায় নায়। ধিক তাদের যে তারা মরিয়া গিয়াচে।
সো সকল হরিদাস পালে কে জানানো যাচ্চে যে
স্বাধিনতা দিবস- ১৫ অগষ্ট, ১৯৭৫
জাতির পিতা -খন্দকার মোশতাক
স্বাধিন বাংলাদেশের স্বপনদ্রষ্টা- গোলাম আজম
প্রধান সেনাপতি-কর্নেল ফারুক
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:৫৪