জগৎটা হলো এক বহুমাত্রিক গোলকধাঁধাঁ,
জীবের জীবনখাতাটা নিত্যই দুই বাহুতে বাঁধা!
ভূল বলিনি একদন্ড,
এ যে বিধাতারই দেয়া ভালোমন্দ,
জীব মাত্রই জীবনখাতার মোহে অন্ধ।
ধীরলয়ে আমরা এগুই জীবনখাতার প্রতি বাক্য ধরে,
ক্ষণ বদলায়, পুরোনোরা ভেসে যায় অতীতের ক্রোড়ে।
জীবনখাতার প্রতি পৃষ্টে,
বহুরূপী শত রং সৃষ্টে,
সেই রং ছেয়ে যায় জীবের অদৃষ্টে!
কখনো চাঁদের কালোপিঠ নেমে আসে জীবনখাতায়!
হঠাৎ আবার জেগে ওঠে আলো মমতার জোৎস্নায়।
জীব জানেনা তো জীবন খাতার ভবিষ্য,
কতদিন বাকি জীবন হতে নিঃস্ব!
বিধাতা আঁকেন অদৃষ্টের সব দৃশ্য।
সবার জীবনখাতাতেই ওঁৎ পেতে থাকে কিছু গল্প,
কারো জীবনখাতা আঁধার মাখানো, কারো বা আলো জ্বলে স্বল্প!
একদিন হঠাৎ খুলে দেখি-
ভালোবাসা মেলেছে আঁখি!
জীবন যেন রঙ্গীন পাখি!
তার কিছুকাল পর চোখে পড়ে এক ছেঁড়াপাতা!
কয়েক পৃষ্টা হারিয়ে গেছে! আজো বেঁচে আছি নিয়ে জীবনখাতা।।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৮