Dark Horse
[feat. Juicy J]
Oh, no.
[Juicy J]
Yeah
Ya'll know what it is
Katy Perry
Juicy J, aha.
Let's rage
[Katy Perry]
I knew you were
You were gonna come to me
And here you are
But you better choose carefully
‘Cause I, I’m capable of anything
Of anything and everything
Make me your Aphrodite
Make me your one and only
But don’t make me your enemy, your enemy, your enemy
So you wanna play with magic
Boy, you should know what you're falling for
Baby do you dare to do this?
Cause I’m coming at you like a dark horse
Are you ready for, ready for
A perfect storm, perfect storm
Cause once you’re mine, once you’re mine
There’s no going back
Mark my words
This love will make you levitate
Like a bird
Like a bird without a cage
But down to earth
If you choose to walk away, don’t walk away
It’s in the palm of your hand now baby
It’s a yes or no, no maybe
So just be sure before you give it all to me
All to me, give it all to me
So you wanna play with magic
Boy, you should know what you're falling for
Baby do you dare to do this?
Cause I’m coming at you like a dark horse
Are you ready for, ready for
A perfect storm, perfect storm
Cause once you’re mine, once you’re mine (love trippin')
There’s no going back
[Juicy J - Rap Verse]
Uh
She’s a beast
I call her Karma (come back)
She eats your heart out
Like Jeffrey Dahmer (woo)
Be careful
Try not to lead her on
Shorty’s heart is on steroids
Cause her love is so strong
You may fall in love
When you meet her
If you get the chance you better keep her
She's sweet as pie but if you break her heart
She'll turn cold as a freezer
That fairy tale ending with a knight in shining armor
She can be my Sleeping Beauty
I’m gon’ put her in a coma
Woo!
Damn I think I love her
Shorty so bad, I’m sprung and I don’t care
She ride me like a roller coaster
Turned the bedroom into a fair (a fair!)
Her love is like a drug
I was tryna hit it and quit it
But lil' mama so dope
I messed around and got addicted
[Katy Perry]
So you wanna play with magic
Boy, you should know what you're falling for (you should know)
Baby do you dare to do this?
Cause I’m coming at you like a dark horse (like a dark horse)
Are you ready for, ready for (ready for)
A perfect storm, perfect storm (a perfect storm)
Cause once you’re mine, once you’re mine (mine)
There’s no going back
গানটির বাংলা করলে অর্থ দাড়ায়
আমি জানতাম তুমি ছিলে, তুমি আসবে আমারই হয়ে এবং তুমি এখন এখানে কিন্তু সবচেয়ে ভাল যদি তুমি সাবধানে বেছে নাও কারন আমি যে কোন কিছুর সম্পর্কে, যে কোন কিছুর জন্যই সব কিছুই করতে পারি। আমাকে তোমার আফ্রোদিতি করে নাও, আমাকে তোমার এক এবং একমাত্র করে নাও কিন্তু তোমার শত্রু করোনা। তাহলে তুমি জাদু নিয়ে খেলতে চাচ্ছ! ছেলে তুমি জান না তুমি কিসের মোহে পড়ছ ? প্রিয় তুমি কি এটা করতে ভয় করছোনা ? কারন আমি তোমার জন্য কালো ঘোড়া হয়ে আসছি। তুমি কি প্রস্তুত একটি প্রকৃত ঝড়ের জন্য ? কারন একবার যদি তুমি আমার হয়ে যাও ফিরে যাওয়ার আর কোন পথ খোলা থাকবেনা। আমার কথাগুলো মনে রেখো, এই ভালোবাসা তোমাকে ভাসাবে খাঁচাহীন পাখির মতো করে কিন্তু পৃথিবীর নিচে। যদি তুমি চলে যেতে চাও, যেও না। এটা এখন তোমার হাতের মুঠোয়, বলো হ্যাঁ অথবা না, নাও হতে পারে। তাই আমাকে সর্বস্ব দেয়ার আগে শুধু একবার নিশ্চিত হয়ে নাও।
গানটির ভিডিওতে ব্যবহৃত হোরাসের চোখ
সে একটা জন্তু, আমি তাকে কারমা বলে ডাকি, সে তোমার হৃদয় খাবে জেফ্রি দাহমের মতো। সতর্ক হও, তাকে জয় করতে চেওনা, দুর্বল হৃদয়ে নয় কারন তাঁর ভালোবাসা এতটাই মজবুত যে তুমি প্রেমে পড়তে পারো। যখন তুমি তার সাথে দেখা করবে, যদি তুমি সুযোগ পাও; ভাল হবে তুমি তাকে আগলে রাখলে। সে যেন পাইয়ের মতো মিষ্টি কিন্তু তার হৃদয় ভাঙলে সে বরফের মতো শীতলতায় রূপ নেবে। সেই কল্পলোকের কাহিনীর সমাপ্তি বর্ম জ্বলজ্বলে রাতের মধ্যে। সে আমার ঘুমের সৌন্দর্য হতে পারে, আমি তাকে উষ্ণতা দেবো। ভাবছি আমি তাকে ভালোবাসি। ছোট্ট খুব খারাপ ! আমি সঁজাত এবং আমি পরোয়া করিনা। সে আমাকে রোলার কোস্টারের মতো চড়িয়েছে। শয়নকক্ষকে করেছে ভৌতিক, তার ভালোবাসা যেন মাদকের মতো, আমি তাকে আঘাত করতে চেয়েছি, ছাড়তে চেয়েছি, কিন্তু অবশেষে আমি নিমজ্জিত হয়েছি, আমি নেশায় বুদ হয়েছি।
গানটির ভিডিওতে ব্যবহৃত খাগড়া নৌকা
জনপ্রিয় আমেরিকান সঙ্গীত শিল্পী, গীতিকার ক্যাটি এলিজাবেথ হাডসন অথবা সংক্ষেপে ক্যাটি পেরি ১৫ অক্টোবর, ১৯৮৪ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা বারবারা শহরে জন্ম গ্রহন করেন। শৈশবে তিনি খ্রীস্টান যাজক অভিভাবক দ্বারা পালিত হন। তিনি ছোটকালে গোস্পেল সঙ্গীত শুনতেন এবং শিশু হিসেবেই চার্চে গান করতেন। মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে জিইডি পরীক্ষা দেয়ার পর তিনি সঙ্গীতকে পেশা হিসেবে বেছে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ২০০১ সালে তিনি নিজের নামে প্রথম সঙ্গীত অ্যালবাম প্রকাশ করেন। অ্যালবামটিতে পেরি প্রধানত গোস্পেল ধারা গান করেছেন। পরবর্তিতে ২০০৪ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত তিনি তাঁর দ্বিতীয় অ্যালবাম ও টিম ম্যাট্রিক্সের সাথে একটি মিশ্র অ্যালবামের কাজ করেন, তবে অ্যালবাম দুটি শেষ পর্যন্ত প্রকাশিত হয়নি। ২০০৭ সালে পেরি ক্যাপিটল মিউজিক গ্রুপের সাথে চুক্তি করেন এবং তাঁর নাম পরিবর্তন করে ক্যাটি পেরি রাখেন। এসময় তিনি তাঁর প্রথম ইন্টারনেটে একক সঙ্গীত ইউর সো গে প্রকাশ করেন। এই গান তাকে কিছুটা খ্যাতি এনে দিলেও গানটি তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি। ২০০৮ সালে তিনি সর্বাধিক খ্যাতি অর্জন করেন তাঁর দ্বিতীয় একক সঙ্গীত প্রকাশের মাধ্যমে। গানটির নাম আই কিসড এ গার্ল, এটি আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করে এবং বিভিন দেশের টপ চার্টে স্থান করে নেয়। পেরির প্রথম প্রধান অ্যালবাম ওয়ান অফ দ্য বয়েস একই সালে প্রকাশিত হয়। অ্যালবামটি ঐ বছরের বিশ্বের তেত্রিশতম সর্বোচ্চ বিক্রীত অ্যালাবামে পরিণত হয়। রেকর্ডিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন অফ অ্যামেরিকা অ্যালবামটিকে প্লাটিনাম সনদ দেয়। বিলবোর্ড কর্তৃক প্রকাশিত ২০০০-১০ দশকের সেরা ১০০ শিল্পীর তালিকায় পেরি ৯৭তম স্থান দখল করেন। তিনি অদ্ভুত ধরনের পোশাক পরিধানের মাধ্যমে পরিচিতি লাভ করেন। তাঁর পরবর্তি অ্যালবাম টিনএজ ড্রিম ২৪ আগস্ট ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় প্রকাশিত হয়। অ্যালবামটি ৩০ আগস্ট বিশ্বব্যাপী প্রকাশিত হয়। বিলবোর্ড ২০০ তালিকায় অ্যালবামটি শীর্ষস্থান দখল করে।
গানটির ভিডিওতে ব্যবহৃত মিশরীয় পুরাণের দেব-দেবীর প্রতীক
ক্যাটি পেরির ডার্ক হর্স গানটিতে দেখানো হয়েছে; মেমফিস রাজ্যে দেবীরূপে আবির্ভূত হয়েছেন ক্যাটি পেরি।
তাকে সন্তুষ্ট করার জন্য বিভিন্ন রাজ্য থেকে এক একজন রাজকুমার এসে নানা রকম মনভোলানো জাদুর খেলা দেখাচ্ছে। কিন্তু কোন কিছুই দেবীকে সন্তুষ্ট করতে পারছেনা।
দেবীর তৃপ্তি মিটছেনা যুগ যুগান্তরের জমে থাকা তৃষ্ণায় বরং ক্রোধের অণলে সবাইকে ভস্মীভূত ছাইয়ে রুপান্তর করে তা দিয়েই নিজের খুধার জ্বালা মেটাচ্ছেন।
অবশেষে এমন একজনের সন্ধান পেলেন যার স্পর্শে দেবী নেচে গেয়ে পিরামিডের শীর্ষে উঠে যেন তার হারিয়ে যাওয়া উচ্ছ্বাসে মেতে উঠলেন।
গানটির ভিডিওতে ব্যবহৃত ক্যাটি পেরির বাহুতে মেলে ধরাউইংড সান ডিস্ক
পৃথিবীকে নানা রঙে সাজিয়ে দিয়ে আকাশটাকে বর্ণীল হতে দেখে খুশিতে হতবিহবল হলেন।
যার সন্ধানে দেবী এত উতলা; সেইকি পৃথিবীবাসীর বহু প্রতীক্ষার হোরাস? নাকি স্বামী ওসাইরিসের পুনর্জন্মের প্রতীক্ষায় স্বয়ং বিশ্বমাতা মাতৃদেবী আইসিস?
সেই কারন অনুসন্ধানের আগে জেনে নেয়া যাক মেমফিস সম্পর্কে
মানচিত্রে মেমফিস
সভ্যতার ইতিহাসে মেমফিস প্রথম রাজকীয় নগর। কায়রো শহরের দক্ষিণে নীল নদের পশ্চিম তীরে এর অবস্থান। মিশরীয় ভাষায় মেমফিস কে বলা হত মেন নেফার যার অর্থঃ প্রতিষ্ঠিত এবং সুন্দর। প্রাচীন মিশরীয় একটি উপকথা মতে মেমফিস নগরটি নির্মান করেছিলেন রাজা আহা। রাজা আহা মেমফিস নগর নির্মাণের উদ্দেশ্যে নীল নদটিকে নতুন খাতে প্রবাহিত করেছিলেন। প্রথম রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন রাজা মেনেস। তিনিই মিশরের ইতিহাসে প্রথম উল্লেখযোগ্য ফারাও। অবিভক্ত মিশরের রাজধানী ছিল মেমফিস। নতুন রাজবংশের আমলে থিবস এর দখলে চলে যায়। পুরনো রাজবংশের আমলে মেমফিস আর থিবস ছিল প্রাচীন মিশরের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক বাণিজ্যিক এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। প্রাচীন মিশরীয় ফারাওদের দীর্ঘকালীন ইতিহাসের বেশির ভাগ সময় মেমফিসই ছিল প্রাচীন মিশরের প্রশাসনিক কেন্দ্র। এখানেই প্রাচীন রাজবংশগুলো আরাধ্য দেবতার উপাসনালয় সমাধি সৌধ নির্মাণ করেছিল। মেমফিস নগরের মধ্যেই অবস্থিত সাককারা। এখানেই রয়েছে মিশরের প্রাচীনতম পিরামিডটি। এখানেই রয়েছে গিজার পিরামিড এবং স্ফিংস।
দেবতা তাহ
প্রাচীন মিশরের অনেক দেব-দেবীর মধ্যে রাজনৈতিক শক্তির উত্থান পতনের আবর্তে দেবতা তাহ অন্য সব দেবতাকে ছাপিয়ে সর্বশক্তিমান হয়ে উঠেছিলেন। তাহ ছিলেন মিশরের মেমফিসে উপাস্য তিন দেবতার প্রধান। অন্য দুই জন দেবতা ছিলেন তার পত্নী সেখমেত এবং পূত্র নেফেরতেম। সেখমেত ছিলেন সিংহের মাথাওয়ালা দেবী । তিনি সুর্যদেবতা রা’এর শত্রুদের ধ্বংশ কারী ছিলেন আর নেফেরতেম ছিলেন পদ্ম দেবতা। তাহর প্রতিকৃতি হল দাড়িওয়ালা, মাথায় করোটির টুপি; জীবনের প্রতীকরূপে আনখ এবং স্থায়ীত্বে চিহ্নরূপে দেবতার পীঠস্থানে হাতে লাঠিওয়ালা মমিকৃত পুরুষ হিসেবে। তিনি ছিলেন সৃস্টিকর্তা দেবতা। তিনি তার চিন্তাশক্তি এবং নির্মান ক্ষমতা দিয়ে পৃথিবী সৃস্টি করেন। মেমফিসের বিশ্বাসমতে দেবতা সোকারের সাথে তিনি ছিলেন সমাধিক্ষেত্র রক্ষাকারী মৃতদের দেবতা।
মেমফিস এর পুরনো নাম ছিল Hikuptah যার অর্থ তাহর আত্মার ভবন। শব্দটিকে রোমানরা বলতঃ Aegyptvs । এই শব্দটি থেকেই আধুনিক ইংরেজিতে Egypt শব্দটি সৃষ্টি হয়েছে। দেবতা তাহ এর উপাসনালয়টিই ছিল প্রাচীন মেমফিস নগরে সবচে উল্লেখযোগ্য কাঠামো। মেমফিস নগরের পুরোহিতরা তাহকেই মনে করত পৃথিবীর স্রষ্টা, দেবতাদের জনক, পৃথিবীর সকল প্রানীর জীবনীশক্তির উৎস এবং প্রারম্ভের জনক। দেবতা তাহ ছিলেন দক্ষ কারিগর এবং স্থপতিদের পৃষ্ঠপোষক। মেমফিস নগরের তাহর পুরোহিতকে বলা হত কারিগরদের শ্রেষ্ঠ নিয়ন্ত্রক। মেমফিস নগরে প্রাপ্ত একটি কফিনে লেখা রয়েছে, দেবতা তাহ অন্য দেবতাদের স্রষ্টা। যে দেবতা ফলমূল পাকান এবং সূর্যর মাধ্যমে আলো দান করেন। হৃদয় এবং ভাষা দিয়ে দেবতা তাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন।
তাহর মন্দিরের দেয়াল লিপি
আমরা জানি যে পশ্চিমারা বিশেষ করে যারা ইহুদী সম্প্রদায়; নিজেদের মনে করে থাকে মিশরের আদি রাজবংশীয়। তাদের বিশ্বাস তারা তাদের হারিয়ে যাওয়া সাম্রাজ্য একদিন ফিরে পাবে। তাদের জন্য দেবদূত হয়ে আসবে একচোখা কেউ মতান্তরে হোরাস অথবা মুসলমানদের কাছে যে আবির্ভূত হবে কানা দাজ্জাল রূপে। যার মৃত্যু হবে হযরত ঈসা (আঃ) এর হাতে। একদিকে মুসলমানরা অপেক্ষায় থাকবে ঈসা (আঃ) এর অন্য অন্যদিকে ইহুদীরা অপেক্ষায় থাকবে দাজ্জালের জন্য। আবার মিশরীয় পুরাণ অনুযায়ী পৃথিবীতে অনাদিকাল ধরে নিরুদ্দেশ ভাবে জীবিত থাকা হোরাস একদিন ফিরে আসবে তাদের রাজ্য পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য। মূলত হযরত মুসা (আঃ) অথবা ইহুদীরা যাকে মোসেস রূপে জানে সেই মিশর থেকে নীলনদের মধ্যে ফেরাউনকে সদলবলে ডুবিয়ে তাঁর অনুসারী সহ চলে আসার পর থেকে কাহিনীর সূত্রপাত। সেই কাহিনী এসে চরম ভাবে ধর্মী ও সাম্রাজ্য পুনঃরুদ্ধারের রুপ নেয় ঈসা (আঃ) এর অন্তর্ধান এবং প্রথম ক্রুসেডের পর থেকেই। তারপর হিটলার কর্তৃক ইহুদী নিধন তাদেরকে ক্ষমতার জন্য বেপরোয়া করে তুলে। ধীরে ধীরে ইহুদীরা তাদের মেধা, শ্রম এবং কূটকৌশলের মাধ্যমে দখল করে নেয় একে একে মুসলিম অধ্যুষিত তাদের সেই বহু আকাঙ্ক্ষিত অঞ্চল দজলা থেকে ফোরাত পর্যন্ত বিস্তৃত ভূমি। অর্থাৎ আজকের ইসরাইল থেকে শুরু করে ইরান পর্যন্ত। অবশ্য এই কাজে তারা সবার আগে দখল করে নিয়েছে পৃথিবীর অন্যতম পরাশক্তি রাষ্ট্র আমেরিকার সরকার ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাকে। কথিত আছে যে, আমেরিকার সরকার হলো ইসরাইলীদের ছায়া সরকার।
গানটির ভিডিওতে ব্যবহৃত মিশরীয় পুরাণের দেব-দেবী
বর্তমানে চলচ্চিত্র জগত হতে শুরু করে এমন কোন কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান নেই যা ইহুদীদের দখল মুক্ত। সংগীত শিল্পীরাও এর ব্যতিক্রম নন। শিল্প ও সংস্কৃতিকে তারা ব্যবহার করছে তাদের ওয়ান ওয়ার্ল্ড অর্ডার প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্রের কৌশল হিসাবে; ইললুমিনাতি প্রোজেক্ট বাস্তবায়নের লক্ষ্যে। হলিউডের চলচ্চিত্রগুলো, ডিজনীর কার্টুনগুলো, এমনকি তাদের চিত্রায়িত গানগুলো পর্যন্ত গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় তাদের অকাল্ট চর্চার প্রতীকগুলো। জানা যায় তাদের পদক্ষেপ সম্পর্কে। যার সবকিছু মিশরীয় পুরাণের সাথে সম্পর্কিত। ধীরে ধীরে এগুলো আমাদেরকে এমন ভাবে প্রভাবিত করছে যে আমরা এসবে অভ্যস্ত হয়ে পরছি, যা তাদের এই ইললুমিনাতি প্রোজেক্টের অংশ। ইসলাম ধর্ম অনুসারে একটা সময় আসবে যখন দাজ্জালের ফেতনা এমন ভাবে ছড়িয়ে পড়বে যে, মানুষ ভয়াবহ পাপে লিপ্ত হয়ে পড়বে। আর তাই এখন হচ্ছে। আমরা নিমজ্জিত হয়ে যাচ্ছি দাজ্জালের ফেতনায়। অপরদিকে ইহুদীরা বিজয়ের অঞ্জলী দিচ্ছে তাদের একচোখা দেবতার চরণে।
ক্যাটি পেরির এই গানের মাধ্যমে কি আমরা তেমন কিছুরই আভাস পাই না?