আসসালামু আলাইকুম।
আর এক দিন পরেই ঈদ-উল-আযহা ।সবাই ঈদের কেনাকাটা করতে অনেক ব্যস্ত ।তাও আবার ঈদ-উল-আযহা, আর ঈদ-উল-আযহা মানেই তো কুরবানী ।কুরবানী জন্যই তো এই ঈদটা এতোটা আনন্দের একটা দিন ।এই দিনটা শুধু আমাদের কাছেই সেরা দিন না মহান আল্লাহ্র কাছেও ।আব্দুল্লাহ ইবনে কুত রা. থেকে বর্ণিত যে, প্রিয় নবী (সাঃ) বলেছেনঃ আল্লাহ্র নিকট দিবস সমূহের মাঝে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ দিন হোল কোরবানীর দিন, তারপর পরবর্তী তিনদিন ।
তাই কেনাকাটার সকল ব্যস্ততার মাঝেও আমাদের কুরবানী পশু কিন্তেই হবে । কুরবানী পশু কেনার আগে এবং কুরবানী দেবার আগে আমাদের কুরবানী সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে জানা উচিৎ ।তাই কুরবানী সম্পর্কে আপনাদের সামান্য ধারনা দেবার জন্য আমার আজকের
এই পোষ্ট ।আশা করি এই পোষ্টি সামান্য হোলেও আপনাদের কুরবানী সম্পর্কে ধারনা দেবে ।
কখনই আল্লাহর নিকট পৌঁছায় না এগুলোর গোশত ও রক্ত, বরং পৌঁছায় তোমাদের তাকওয়া ।এভাবে তিনি এগুলোকে তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন যাতে তোমরা আল্লাহ্র শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করো এজন্য যে, তিনি তোমাদের পথ-প্রদর্শন করেছে; সুতরাং আপনি সুসংবাদ দিন সৎকর্মপরায়ণদেরকে ।
অতএব তোমরা রবের উদ্দেশ্যেই সালাত পড় এবং নহর কর। (কাউসার : ২)
আর কুরবানীর উটকে আমি তোমাদের জন্য আল্লাহর অন্যতম নিদর্শন বানিয়েছি। (হজ : ৩৬)
প্রিয় নবী (সাঃ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সঙ্গতি থাকা সত্ত্বেও কোরবানী করল না সে যেন আমার ঈদগাহে না আসে।
Their flesh reaches not Allah, nor does their blood, but it is your righteousness that reaches Him. Thus has He subjected them to you, that you may glorify Allah for His guiding you. And give glad tidings to those who do good.
কোরবানী সম্পর্কে পরিপূর্ণ ভাবে জানতে ক্লিক করুন ।
যে সব বিষয় থাকছে এখানে......।।
কোরবানী, কোরবানী পটভূমি, কোরবানীর তাৎপর্য ও ফজিলত, কোরবানীর পশু, যবেহ করার সময়, কোরবানীর গোস্ত ভণ্টন করা, কোরবানীর গোস্ত ভক্ষণ করা, কোরবানী পেশকারী যা থেকে বিরত থাকবে, কোরবানির পশু জবেহ করার নিয়মাবলি, জবেহ করার সময় যে সকল বিষয় লক্ষণীয়, মৃত ব্যক্তির পক্ষে কোরবানি !
আল্লাহ্ তুমি আমাদের সকলের কোরবানী কবুল করো (আমীন)।