তাদের নিজেদের দেশ রেন্ডিয়ায় (ইন্ডিয়া) বাংলাবাজার ওয়েবসাইটে সিরাজউদ্দৌলার সাথে যেসব হিন্দু জমিদার বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল তাদের বিশাল এক তালিকা দেয়া হয়েছিল। আপনারা পরে দেখুন।
আমার কথা হল
পাকি জারজ জামাতিরা ছিল পাকি রাজাকার। আর ব্রিটিশ আমলে
ইংরেজদের জারজ মুশরিক হিন্দুরা ছিল ব্রিটিশ রাজাকার। এই জারজ হিন্দু ব্রিটিশ রাজাকাররা ভারতবর্ষের স্বাধীনতা দলবেঁধে ইংরেজদের পদতলে বিসর্জন দিয়েছিল ।
১) জগৎশেঠ,
২) রাজা মহেন্দ্র,
৩) রাজা রামনারায়ণ,
৪) রাজা রাজবল্লভ,
৫) রাজা কৃষ্ণচন্দ্র,
৬) দুর্লভরাম,
৭)গঙ্গারাম ঠাকুর,
৮) নকুলচন্দ্র সরকার,
৯) গোবিন্দরাম,
১০) রঘুমিত্র,
১১) শোভারাম বসাক,
১২) শুকদেব মল্লিক,
১৩) দয়ারাম বসু,
১৪)হরিকৃষ্ণ ঠাকুর,
১৫)দুর্গারাম দত্ত,
১৬) চৈতন্য দাস,
১৭) দুর্লভচরণ বসাক,
১৮) চূড়ামণি বিশ্বাস,
১৯)রাজারাম পালিত,
২০) নীলমণি চৌধুরী
প্রমুখ হিন্দু ভূস্বামী আর বণিকরা সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে দল বেঁধে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে সাহায্য করা আরম্ভ করেছিল।
http://banglabazar.co.in/node/2543
ব্রিটিশরাও এ বিষয়টি বুঝতে পেরেছিল যে, মুসলিম সম্প্রদায়ের মাঝে দু একটি মুনাফিক তৈরি করা সম্ভব কিন্তু সম্প্রদায়গতভাবে তারা সর্বদাই স্বাধীনতার পক্ষে অবস্থান নেবে। বিপরীতে যুগে যুগে বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায় গোষ্ঠীসুদ্ধ মিলে অবাঙালি মনিবদের (ইংরেজ, হিন্দিভাষী) পদলেহন ছাড়া কিছুই বোঝেনি। বাংলাকে তারা সর্বদাই বিদেশী শক্তির অধীনে ঠেলে দিয়েছে। একারণে ১৮৫৭'র সিপাহী বিদ্রোহের পর দিল্লির মুসলিম সম্প্রদায়কে অর্থদণ্ডে জর্জরিত করা হয়েছিল। দারিদ্র্যের দিকে ঠেলে দেয়া হয়েছিল ভারতীয় মুসলিম সমাজকে, যেন তারা মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে। কিন্তু হিন্দুরা ‘জাতিগতভাব্ইে’ শাসকগোষ্ঠীর পদলেহী হওয়ার কারণে তাদের উপর কোনো জরিমানাই ধার্য করেনি ইংরেজরা। (সূত্র : চেপে রাখা ইতিহাস, গোলাম আহমদ মোর্তজা, পৃষ্ঠা ২০২)
জামাতি হিন্দু দুটাই রাজাকার । মুনাফিক কাফির।
এদের সবার ফাঁসি চাই । চিতায় পোড়াতে চাই।