ঢাকার বেশিরভাগ মসজিদেরই মসজিদ কমিটির সেকেটারী,মুতওয়াল্লি,কোষাধ্যক্ষ হয় দূর্নীতিবাজ ,ঘুষখোর, সুদখোররা। তাদের অধিকাংশর মুখে দাঁড়ী নাই, বিড়ি , সিগারেট, টাইগার, কোক খায়।মিথ্যা কথা,গীবত তাদের নিত্যসঙ্গী। নামাজ শেষে বাসায় গিয়ে """শীলা কী জাওয়ানই""""" দেখে।এরা ঠিকমত সূরা ফাতিহা বলতে পারবে কিনা সন্দেহ!!
কওমি মাদ্রাসা থেকে পাশ করা এসব ইমাম-মুয়াজ্জিমরা দূর্নীতিবাজ ,ঘুষখোর, সুদখোর মসজিদ কমিটির সেকেটারী,মুতওয়াল্লি,কোষাধ্যক্ষদের দেখলে একটা তেলতেলে হাসি দেয়। তাদের সামনে হাত কচলায়। জি সার , জি সার করতে করতে মুখের ফ্যানা তুলে ফেলে।ইমাম-মুয়াজ্জিমরা ওদের মুখের উপরে কোন হক কথা বলতে পারেনা। বললে চাকরী নট।
কওমি মাদ্রাসা থেকে পাশ করা এসব ইমাম-মুয়াজ্জিমরা দূর্নীতিবাজ ,ঘুষখোর, সুদখোর মসজিদ কমিটির সেকেটারী,মুতওয়াল্লি,কোষাধ্যক্ষ বড়লোকের বাড়িতে দাওয়াত খেতে যায়।বড়লোকের বৌ/মেয়েরা কওমি ইমাম-মুয়াজ্জিমদের নিজ হাতে খাওয়ায়(!!!!!!!!!!!!) ।
এসব ইমাম-মুয়াজ্জিমরা বড়লোকের বৌ/মেয়ের দিকে লুলিয় দৃষ্টি দিয়ে তাকায়। পর্দার কোন বালাই থাকে না।
আমার প্রশ্ন হল,
১) এসব দূর্নীতিবাজ ,ঘুষখোর, সুদখোর মসজিদ কমিটির লোকদের হারাম টাকা যেসব ইমাম-মুয়াজ্জিম খেয়ে নামাজ পড়ায় সেসব ইমামের পিছনে কি নামাজ পড়া জায়েজ ??????????