অনেক ঠান্ডা প্রকৃতির মানুষ তিনি। একটা নির্দিষ্ট সময়ে অফিসে আসেন! প্রতিটি দিনের কিছু সময় আমরা উনার সাথে কথা বার্তা বলার সুযোগ হয়। সবসময় পজেটিভ মানসিকতার অধিকারী তিনি। বিজনেস এওয়ার্ড নেয়ার জন্য কোম্পানীর ম্যানেজিং পার্টনার হ্ওয়ায় মে'১২ মাসের মাঝামাঝিতে আমেরিকায় যাওয়া। বৈচিত্র্যময় অনেক কিছু দেখে এসেছেন ১৫/২০ দিনের সফরে।
দীর্ঘ সময় ধরে পরিবারের কিছু মানুষ আমেরিকায় বসবাস করে আসছিলেন। সেই সূত্র ধরে থেকেছেন তাদের বাসায় এবং ঘুরেছেন অনেকগুলো রাজ্যে এওযার্ড পরবর্তী সময়ে। তিনি সবচেয়ে বেশী মুগ্ধ হয়েছেন এত বছর ধরে আমেরিকার মত দেশে থেকেও তার পারিবারিক সদস্যরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ছেন এবং নামাজ পড়ার জন্য অনুরোধ করছেন। তাদের সান্নিধ্যে আস্তে আস্তে নামাজের দিকে ঝুকে যান তিনি। এখন তিনি নিয়মিত নামাজ পড়ছেন। বাংলাদেশে এসে সবাইকে বলেছেন নামাজ ক্বাজা করবেন না। এই কথাগুলো শুনে সবাই চমকে গেলাম। আল্লাহর শুকরিয়া আদায় ছাড়া কোন উপায় নেই। কারন আল্লাহর রহমত আর হেদায়াত কার উপর কখন আসে আমরা কেউ জানি না। সবই তার খেলা, যিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন। এই খেলাটুকু তাকেই মানায়, কারন তিনি আমার ষ্রষ্টা।
তাই আসুন, যে অবস্থায় থাকি না কেন, তাকে স্মরণ করি!!! আল্লাহ আমাদের উপর রহমত, বরকত আর হেদায়াত দান করুক! আমীন।
