একটা শিশু যখন প্বথিবীতে আসে তখন সে একদম অথই সাগরে পড়ে।কিছুই জানেনা ,বুঝেনা পরনিরভরশীল হয়ে বেচে থাকতে হয়।ধীরে ধীরে সব কিছু বুঝে,শিখে।এখানে মা বাবা তার সবচেয়ে আপনজন,তাদের কাছে থেকেই সব শিখে তবে অনেকটাই আশে পাশের পরিবেশ থেকে শিখে।
একটা শিশুকে ভালভাবে গড়ে তুলার জন্য মা বাবা কয়েকটি দিক খেয়াল রাখতে হয়।এখন অবশ্য সবাই অনেক সচেতন হয়ে গেছে তারপরও অনেকেই আছেন যারা এই বিষয়গুলো তেমন গুরুত্ব দেন না।তবে মা কে একটু বেশী সচেতন হতে হবে কারন মা-ই সবচেয়ে বেশী সময় তার কাছে থাকেন।
১।শিশুরা জনমের পর থেকে সে মাকেই আগে চেনে,জানে তাই মায়ের প্রথম কাজ তাকে বুঝানো আপনি তাকে অনেক ভালবাসুন।তাহলে আপনাকেও সে ভালবাসবে।আগের দিনের মায়েরা অবশ্য তাদের বাচচাদের সময় দেয়ার সময়ই পেতনা;এখন অবশ্য যুগ বদলে গেছে।
২।স্কুলে দেয়ার আগেই এখনকার মায়েরা তদের ছেলেমেয়েদের পন্ডিত বানিয়ে ফেলতে চান এটা একদমই অনুচিত।তাকে পড়াতেই হয় তাহলে খেলার ছলে পড়ান ভুলেও তাকে চাপ দিয়ে পড়াবেন না।তাহলে হীতে বিপরীত হতে পারে।
৩।তকে ধমক দিয়ে, মেরে বা ভ্য় দেখিয়ে কোন কাজ হাসিল করার চেস্টা করবেন না
৪।সব কিছু যতটুকু সম্ভব সব কিছু বুঝিয়ে করানোর চেস্টা করবেন।
৫।মেয়ে শিশুদের বিশেষ করে টিন এইজ টাইম এ তাদের একটু বেশী সময় দিতে হবে ,তাকে বুঝাতে হবে আপনিই তার আসল বণধু সে যেন অবলীলায় সব আপনার কাছে শেয়ার করতে পারে সে সুযোগ দিন।আশে পাশের পরিবেশ থেকে যে সমস্যা হতে পারে তা সম্পকে অবগত করুন।ছেলেদেরকেও তাদের দিকটা বুঝান।তাকে বকা না দিয়ে অভয় দিন এ ধরনের সমস্যা হতেই পারে সুতরাং মন দিয়ে পড়া শুনা কর।
৬।পরিবারে তার গুরুত্ব অপরিসীম সেটা তার মাথায় ঢুকিয়ে দিবেন।তার মতামতের অনেক গুরুত্ব আছে এবং তকে পড়াশুনা করে অনেক বড় কিছু হতে হবে এদিকে খেয়াল রেখে পড়াশুনা করতে বলবেন।
৭।সবশেষে বুঝান বাস্তবতা কি এবং এটা কতটা কঠিন হতে পারে তা যেন ভুলেও না ভুলে।
(আরো অনেক কিছুই আছে যা মনে পড়ছেনা পাঠক ভাইয়া ও আপুরা আপনাদের মনে পরলে দয়া করে মনে করে দিয়েন)
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৪