বিয়ের পর নানা ধরণের অশান্তি লেগেই থাকে এই রকম দৃশ্য অনেকের সংসারেই দেখা যায়। কিন্তু তখন তো আর কিছু করার উপায় থাকে না। তাই বিয়ের বিষয়ে খুব সাবধাণতা অবলম্বন করা দরকার। জীবনের বাকি সময় যার সাথে কাঁটাবেন সে কেমন হবে? এ ক্ষেত্রে অনুমান অবশ্য কাজে লাগে, কিন্তু সবক্ষেত্রে অনুমান সঠিক হয় না । উদাহরণ স্বরূপ মেয়েরা অনুমান করে যে তাকে যত সুন্দর দেখাবে, ছেলেরা তাকে তত পছন্দ করবে। অনুমানটি অনেকাংশে সত্যি কিন্তু সৌন্দর্য ছাড়াও আরও অনেক কিছু আছে যা ছেলেরা পছন্দ করে।
এখানে কিছু বৈশিষ্ট্যের কথা বলব যা সাধারণত ছেলেরা পছন্দ করে, মেয়েদের কাজে লাগতে পারে।
১। একটু সরল ও ধার্মিক প্রকৃতির মেয়েকে বিয়ে করুন। কারণ নামাজের গুণ যার মধ্যে নাই সে কখনো আপনাকে সুখি করতে পারবে না।
২।যে সব মেয়েদের মধ্যে নিরবতা এবং কোমলতা বা যারা বেশিরভাগ সময় নিরব ও চুপচাপ থাকে, অনেক আস্তে আস্তে কথা বলে, অনেক নরম স্বভাবের এমন মেয়ে পছন্দ করুন। এবং শিক্ষিত তাকে বিয়ে করুন। তাহলে আপনার সংসার হবে সৃজনশীল।
৩। যেসকল মেয়ে তাদের কথায় কাজে সৎ ও কথা দিয়ে কথা রাখে এই রূপ মেয়েকে বিয়ের জন্য সিলেক্ট করুন।
৪। দায়িত্ববান মেয়েকে বিয়ে করুন।
৫। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন মানুষকে সবাই পছন্দ করে, তাই আপনার বৌ যেন অপরিষ্কার কোন মেয়ে না হয় সেদিকে লক্ষ রাখুন।
৬। সর্বপরি সৎ এবং চরিত্রবান মেয়েকে বিয়ে করুন।
এই সাতটি বৈশিষ্ট যার মধ্যে থাকবে সে অবশ্যই ভাল মানুষ। এই রূপ মানুষকে বিয়ে করলে সুখি হওয়ার সম্ভবনা শতভাগ। তবে মেয়েরা তাদের পাত্র পছন্দ করার ক্ষেত্রেও এই বৈশিষ্টগুলো উল্টো করে ভেবে জীবনসঙ্গী বেছে নেবেন।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪