somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শাবান মাস : ফযিলত ও আমল (পর্ব ১)

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রাসুলে আকরাম, নূরে মুজাস্সম ﷺ এর শাবানুল মুয়াযযাম সম্পর্কে সম্মানিত ফরমান হচ্ছে: “শাবান আমার মাস আর রমযান আল্লাহর মাস”। (আল জামিউস্ সগীর, ৩০১ পৃষ্ঠা, হাদীস নং- ৪৮৮৯, দারুল কুতুবুল ইলমিয়্যাহ, বৈরুত

শাবান মাসের ৫টি অক্ষরের বাহার

سُبحَان الله عَزَّوَجَل! শাবানুল মুয়াযযম মাসের মহত্বের উপর আনন্দিত হোন! এর ফযিলতের জন্য এতটুকু যথেষ্ট যে, আমাদের প্রিয় আক্বা, মক্কী মাদানী মুস্তফা ﷺ সেটাকে “আমার মাস” বলেছেন। সায়্যিদুনা গাওসে আযম, মাহবুবে সুবহানী, কিনদীলে নূরানী, শায়খ আবদুল কাদির জীলানী হাম্বলী رحمة الله عليه আরবী (শাবান) এর ৫টি অক্ষর ,ش ,ع ,ب ,ا ,ن সম্পর্কে নকল করেন। “ش” দ্বারা উদ্দেশ্য شَرف অর্থাৎ বুযুর্গী বা আভিজাত্য, “ ع” দ্বারা উদ্দেশ্য عُلو অর্থাৎ মর্যাদা বৃদ্ধি, “ ب” দ্বারা উদ্দেশ্য بِر অর্থাৎ অনুগ্রহ ও পূন্য, “ ا” দ্বারা উদ্দেশ্য أُلفَت অর্থাৎ ভালবাসা ও “ ن” দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে نُور অর্থাৎ আলো। সুতরাং এ সকল বস্তু গুলো আল্লাহ তা’আলা নিজের বান্দাগণকে এ মাসে প্রদান করে থাকেন। এটা ঐ মাস, যাতে নেকী সমূহের দরজা খুলে দেয়া হয়, বরকত সমূহ অবতীর্ণ হয়, গুনাহ সমূহ ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং গুনাহ সমূহের কাফ্ফারা আদায় করা হয়।

আর নবী করীম ﷺ এর প্রতি দরূদে পাকের মাত্রা বৃদ্ধি করা হয়। এটা প্রিয় নবী ﷺ এর উপর দরূদ প্রেরণের মাস। (গুনইয়াতুত্ব ত্বালিবীন, ১ম খন্ড, ৩৪১-৩৪২ পৃষ্ঠা, দারুল কুতুবুল ইলমিয়্যাহ, বৈরুত)

সাহাবায়ে কিরাম رضى الله عنهم এর প্রেরণা

হযরত সয়্যিদুনা আনাস বিন মালিক رضى الله عنه বলেন: শাবান মাসের চাঁদ দৃষ্টি গোচর হতেই সাহাবায়ে কিরাম رضى الله عنهم কুরআনে পাকের তিলাওয়াতের প্রতি খুব বেশী মনোযোগী হতেন, নিজেদের ধন-সম্পদের যাকাত বের করে নিতেন (আদায় করতেন) যাতে অক্ষম ও মিসকীন লোকেরা রমযান মাসে রোযা রাখার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারে। শাসকগণ বন্দীদের তলব করে যার উপর শাস্তি কার্যকর করা প্রয়োজন তার উপর শাস্তি কার্যকর করতেন আর অন্যান্যদেরকে মুক্তি দিয়ে দিতেন। ব্যবসায়ীগণ তাদের কর্জ পরিশোধ করতেন, অন্যান্যদের থেকে বকেয়া টাকা আদায় করে নিতেন (এভাবে রমযান মাসের চাঁদ উদিত হবার পূর্বেই নিজেকে অবসর করে নিতেন) আর রমযান এর চাঁদ দৃষ্টিগোচর হতেই গোসল করে (অনেকে) ইতিকাফে বসে যেতেন। (গুনইয়াতুত্ব ত্বালিবীন, ১ম খন্ড, ৩৪১ পৃষ্ঠা)

বর্তমান যুগের মুসলমানদের আগ্রহ

سُبحَان الله عَزَّوَجَل ! পূর্ববর্তী মুসলমানদের মধ্যে ইবাদতের প্রতি কিরূপ আগ্রহ ছিল। কিন্তু আফসোস বর্তমান যুগের মুসলমানদের সম্পদের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পেয়েছে। মাদানী চিন্তা-ধারার অধিকারী পূর্ববর্তী মুসলমানগণ বরকতময় দিনগুলোতে আল্লাহ তাআলার ইবাদত অধিক পরিমাণে করে তাঁর নৈকট্য অর্জনের চেষ্টা করতেন, আর বর্তমানের মুসলমানগণ মোবারক দিনগুলোতে বিশেষ করে রমযান শরীফে দুনিয়ার হীন সম্পদ অর্জন করার নতুন নতুন ফন্দি আবিষ্কারের চিন্তা-ভাবনায় মগ্ন থাকে। আল্লাহ তাআলা আপন বান্দাদের প্রতি দয়া পরবশ হয়ে নেকী সমূহের সাওয়াব ও প্রতিদান অতিমাত্রায় বৃদ্ধি করে দেন। কিন্তু দুনিয়ার সম্পদে মত্ত লোকেরা রমযানুল মোবারকে নিজেদের পণ্য সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধি করে নিজ মুসলমান ভাইদের মধ্যে লুটতরাজ শুরু করে দেয়। শত কোটি আফসোস! মুসলমানদের কল্যান কামনার আগ্রহ বিলীন হতে দেখা যাচ্ছে!

নফল রোযার পছন্দনীয় মাস

প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! আমাদের প্রিয় নবী, রাসুলে আরবী ﷺ শাবান মাসে অধিক পরিমাণে রোযা রাখতে পছন্দ করতেন। হযরত সায়্যিদুনা আবদুল্লাহ বিন আবী কায়স رضى الله عنه হতে বর্ণিত: তিনি উম্মুল মু’মিনীন সায়্যিদাতুনা আয়িশা সিদ্দিকা رضى الله عنها কে বলতে শুনেছেন; তাজেদারে রিসালাত, শাহান শাহে নবুয়ত, নবী করীম ﷺ এর পছন্দের মাস শাবানুল মুআয্যম ছিল, কারণ এতে (তিনি) রোযা রাখতেন অতঃপর (এভাবে) এটাকে রমযানুল মোবারক এর সাথে মিলিয়ে দিতেন। (আবু দাউদ শরীফ, ২য় খন্ড, ৪৭৬ পৃষ্ঠা, হাদীস নং- ২৪৩১, দারুল ইহ্ইয়াউত তুরাসুল আরবী, বৈরুত)

মানুষ এটা থেকে উদাসীন

হযরত সায়্যিদুনা ওসামা বিন যায়দ رضى الله عنه বলেন: আমি আরয করলাম: হে আল্লাহর রাসুল ﷺ আমি দেখেছি, যেভাবে আপনি শাবান মাসে রোযা রাখেন সেভাবে অন্য কোন মাসে (রোযা) রাখেন না? তিনি ইরশাদ করলেন: “রজব ও রমযান এর মধ্যবর্তী এ মাস রয়েছে। লোকেরা এটার থেকে উদসীন। এ মাসে মানুষের আমল সমূহ আল্লাহ তাআলার কাছে নেয়া হয় আর আমি এটা পছন্দ করি যে, আমার আমল এ অবস্থাতে উঠানো হোক যখন আমি রোযা অবস্থায় থাকি।” (সুনানে নাসায়ী, ৩৮৭ পৃষ্ঠা, হাদীন নং- ২৩৫৪, দারুল কুতুবুল ইলমিয়্যাহ, বৈরুত)

মৃত্যুবরণ কারীদের তালিকা তৈরির মাস

হযরত সায়্যিদাতুনা আয়িশা সিদ্দিকা رضى الله عنها বলেন: রহমতে আলম, নূরে মুজাস্সম, রাসুলে আকরাম ﷺ সম্পূর্ণ শাবান মাসে রোযা রাখতেন। তিনি বলেন; আমি আরয করলাম: হে আল্লাহর রাসুল ﷺ সকল মাসের মধ্যে কি আপনার ﷺ নিকট শাবানের রোযা রাখা অধিক পছন্দনীয়? তখন আল্লাহর হাবীব, হাবীবে লবীব, রাসুলুল্লাহ ﷺ ইরশাদ করেন: “আল্লাহ তাআলা এ বৎসরে মৃত্যুবরণকারী প্রতিটি আত্মার নাম (এ মাসে) লিখে দেন আর আমি এটা পছন্দ করি যে, আমার বিদায়ের সময় (যখন) আসবে (তখন যেন) আমি রোযা অবস্থায় থাকি।” (মুসনাদে আবি ইয়ালা, ৪র্থ খন্ড, ২৭৭ পৃষ্ঠা, হাদীস নং- ৪৮৯০, দারুল কুতুবুল ইলমিয়্যাহ, বৈরুত)

আক্বা ﷺ শাবান মাসে অধিক রোযা রাখতেন

বুখারী শরীফে রয়েছে: হযরত সায়্যিদাতুনা আয়িশা সিদ্দিকা رضى الله عنها বলেন: রাসুলুল্লাহ ﷺ শাবান মাসের চেয়ে অধিক রোযা অন্য কোন মাসে রাখতেন না। বরং সম্পূর্ণ শাবান মাসই রোযা রেখে নিতেন এবং ইরশাদ করতেন: “নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী আমল কর, কারণ আল্লাহ তাআলা ততক্ষণ নিজের দয়া বন্ধ করেন না, যতক্ষণ তোমরা ক্লান্ত না হও।” (সহীহ বুখারী, ১ম খন্ড, ৬৪৮ পৃষ্ঠা, হাদীস নং- ৯৭০, দারুল কুতুবুল ইলমিয়্যাহ, বৈরুত)

হাদীস শরীফের ব্যাখ্যা

বুখারী শরীফের ব্যাখ্যাকারী হযরত আল্লামা মুফতি মুহাম্মদ শরীফুল হক আমজাদী رحمة الله عليه এ হাদীসে পাকের টীকায় লিখেন: এখানে উদ্দেশ্য হচ্ছে, শাবানে অধিকাংশ দিন রোযা রাখতেন, এতে আধিক্যকে সারা মাস রোযা রাখা হিসাবে ব্যাখ্যা করেছেন। যেমন: বলা হয়, ‘অমুক সারা রাত ইবাদত করেছেন’ অথচ সে রাতে খানাও খেয়েছেন প্রয়োজনীয় কাজও করেছেন, এখানে আধিক্যকে সম্পূর্ণ বলা হয়েছে। তিনি আরো বলেন: এ হাদীস শরীফ থেকে জানা গেল, শাবান মাসে যে শক্তি রাখে, সে যেন বেশী পরিমানে রোযা রাখে কিন্তু যে দূর্বল হয় সে যেন রোযা না রাখে। কেননা এতে রমজানের রোযার উপর প্রভাব পড়বে। যে হাদীস গুলোতে বলা হয়েছে: অর্ধ শাবানের পর রোযা রাখিওনা, সেখানে এটাই উদ্দেশ্যে। (তিরমিযী, হাদীস নং- ৭৩৮, নুযহাতুলক্বারী, ৩য় খন্ড, ৩৭৭, ৩৮০ পৃষ্ঠা, ফরিদ বুক স্টল, মরকাযুল আউলিয়া লাহোর)

শাবান মাসে বেশী পরিমানে রোযা রাখা সুন্নাত

উম্মুল মু’মিনীন হযরত সায়্যিদাতুনা আয়িশা সিদ্দিকা رضى الله عنها বর্ণনা করেন: হুযুর আকরাম, নূরে মুজাস্সম, শাহে বনী আদম, রাসুলে মুহতাশাম, শফিয়ে উমাম ﷺ কে আমি শাবান মাসের চেয়ে বেশী রোযা অন্য কোন মাসে রাখতে দেখিনি। তিনি ﷺ কিছু দিন ব্যতীত সম্পূর্ণ মাসই রোযা রাখতেন। (সুনানে তিরমিযী, ২য় খন্ড, ১৮২ পৃষ্ঠা, হাদীস নং- ৭৩৬, দারুল ফিকর, বৈরুত)

কল্যাণময় রাত সমূহ

উম্মুল মু’মিনীন হযরত সায়্যিদাতুনা আয়িশা সিদ্দিকা رضى الله عنها বলেন: আমি রাসুলে করীম, রউফুর রহীম, হুযুর পুরনূর ﷺ কে ইরশাদ করতে শুনেছি, আল্লাহ তাআলা (বিশেষত) চারটি রাতে কল্যাণের দরজা খুলে দেন।
(১) কুরবানীর ঈদের রাত,
(২) ঈদুল ফিতরের রাত,
(৩) শাবানের ১৫তম রাত। এই রাতে মৃত্যুবরণকারীদের নাম ও মানুষের রিয্ক (জীবিকা) এবং (এ বৎসর) হজ্ব পালনকারীদের নাম লিখা হয়,
(৪) আরাফাহ (অর্থাৎ যিলহজ্জের ৮ ও ৯ তারিখে) এর রাত (ফজরের) আযান পর্যন্ত। (তাফসীরে দূররে মানসুর, ৭ম খন্ড, ৪০২ পৃষ্ঠা, দারুল ফিক্র, বৈরুত)

নাজুক ফয়সালা

প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! ১৫ই শাবানুল মুয়াযযমের রাতটি কতই নাজুক। জানিনা অদৃষ্টে কি লিখে দেয়া হয়। অনেক সময় বান্দা উদাসীন অবস্থায় থাকে আর অপরদিকে তার ব্যাপারে কত কিছুই হয়ে যাচ্ছে। যেমন- “গুনইয়াতুত তালিবীন” এ রয়েছে: অনেক কাফন ধুয়ে তৈরী করে রাখা হয় কিন্তু কাফন পরিধানকারী বাজার সমূহে ঘোরা-ফেরায় রত থাকে, অনেক লোক এমনই রয়েছে, যাদের জন্য কবর খনন করে তৈরী করা হচ্ছে কিন্তু এগুলোতে যারা দাফন হবার অপেক্ষায় রয়েছে তারা হাসি-খুশীতে বিভোর হয়ে থাকে, অনেক লোক হেসে যাচ্ছে অথচ তাদের মৃত্যুর সময় ঘনিয়ে এসেছে। বহু দালানের নির্মাণ কাজ পরিপূর্ণ হতে চলেছে কিন্তু দালানের মালিকের মৃত্যুকালও পূর্ণ হয়ে গেছে।
(গুনইয়াতুত তালিবীন, ১ম খন্ড, ৩৪৮ পৃষ্ঠা)
(লিখা বড় করলাম না, রেফারেন্স দিয়ে দিলাম, আপনি চাইলে বইটি নামাতে পারেন, চাইলে পর্বগুলোতে ক্লিক করে বাকী অংশ দেখতে পারেন)
বাকী লিখা- পর্ব-২ পর্ব-৩
লিখাটি “প্রিয় নবীর মাস” নামক রিসালার ৩-১০ নং পৃষ্ঠা হতে সংকলিত। সংগ্রহে রাখুন ফ্রি ডাউনলোড দিয়ে।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা মে, ২০১৭ রাত ৩:২৮
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শীঘ্রই হাসিনার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮


পেক্ষার প্রহর শেষ। আর দুই থেকে তিন মাস বাকি। বিশ্ব মানবতার কন্যা, বিশ্ব নেত্রী, মমতাময়ী জননী, শেখ মুজিবের সুয়োগ্য কন্যা, আপোসহীন নেত্রী হযরত শেখ হাসিনা শীগ্রই ক্ষমতার নরম তুলতুলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাছে থেকে আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬

আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....

২০০১ সালের কথা। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের একটা আন্তর্জাতিক দরপত্রে অংশ গ্রহণ করে আমার কোম্পানি টেকনিক্যাল অফারে উত্তীর্ণ হয়ে কমার্শিয়াল অফারেও লোয়েস্ট হয়েছে। সেকেন্ড লোয়েস্টের সাথে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সংস্কারের জন্য টাকার অভাব হবে না, ড. ইউনূসকে ইইউ

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ঢাকায় নিযুক্ত ইইউর রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার এবং সফররত এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের এশিয়া ও প্যাসিফিক বিভাগের পরিচালক পাওলা... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নারী বুকের খাতায় লিখে রাখে তার জয়ী হওয়ার গল্প (জীবন গদ্য)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩২



বুকে উচ্ছাস নিয়ে বাঁচতে গিয়ে দেখি! চারদিকে কাঁটায় ঘেরা পথ, হাঁটতে গেলেই বাঁধা, চলতে গেলেই হোঁচট, নারীদের ইচ্ছেগুলো ডিমের ভিতর কুসুম যেমন! কেউ ভেঙ্গে দিয়ে স্বপ্ন, মন ঢেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫



আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।

সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×