এটি শহরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক আকর্ষণীয় শিল্প এবং অন্যতম স্থাপ্য, তাছাড়াও এটি শহরের প্রাচীনতম মুঘল একটি মিনার ।
এটি উনবিংশ শতাব্দীর শিল্প ও স্থাপত্য এবং একটি সূক্ষ্ম উদাহরণ। এটি জুনাগড়ের শহর অন্যান্য ১৮শত শতাব্দীর প্রায় শেষ দিকে চক এলাকায় নবাবদের দ্বারা নির্মিত মহাব্বত খান এর এই সমাধি স্থানটি। এটি মহাব্বত খান এর উত্তরাধিকারী, বাহাদুর কাঞ্জি দ্বারা ১৮৭৮ সালে শুরু করে এবং ১৮৯২ সালে শেষ করা হয়।
এটা খিলান ও কলাম এবং দেওয়াল ও জানালা উপর বিশদ পাথরের খোদাই করে তৈরি হয় । তার ভিতরে রুপোলি সজ্জিত, ঘুর সিঁড়ি এবং তার চালপাশে চারটি লম্বা মিনার রয়েছে ।
এটা ইন্দো-ইসলামিক স্থাপত্যের সংমিশ্রণ মহাব্বত খান সমতা এবং দুই সংস্কৃতির মধ্যে বিনিময়ের একটা উপলব্ধ রয়েছে ধারনা করা হয়। এটি বর্তমান গুজরাটে একটি বিশেষ বা প্রধান পর্যটক আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্র ।এটি একটি সময় জুনাগড়ের নওয়াবদের বাড়ি হিসাবে ব্যবহৃত একটি স্থান ছিল ।
একই জায়গা দুটি কমপ্লেক্স একটি পুরোনো এবং অন্যটি নতুন । পুরোনোটি জটিল পাথর খোদাই, কলাম, , কার্নিশ, খিলান এবং গম্বুজের সঙ্গে একটি অসাধারণ অন্যরকম স্থাপত্য ।
পোর্টাল রূপা সজ্জিত করা এবং পেঁয়াজ আকৃতির গম্বুজ রয়েছে। সিঁড়ি এবং সঙ্গে চার কোণে চারটি মিনার রয়েছে, মিনার সমৃদ্ধ পাথর খোদাই এবং বৃহৎ রূপা দরজা আছে ।
তাছাড়াও গুজরাটে গার্হস্থ্য স্থাপত্য অনুরূপ হয়েছে ভিতরে আছে পুরাতন স্মৃতিশোধ সংমিশ্রণ ।
যাতে সাধারণ জনসাধারণের কোন অসুবিধা না হয় সে জন্য দরগার পাশে মসজিদ দিয়েও এর ভিতরে প্রবেশ করার ব্যবস্থা রাখা আছে ।
ছবি ও তথ্যসূত্র
https://en.wikipedia.org/wiki/Mahabat_Maqbara
https://www.flickr.com/photos/126195325@N04/17304082161/
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩১