বিষাদ মেঘ আরো নীলাভ হয়ে
গাছের মাথা ছুঁয়ে আছে যেন
স্থির দৃষ্টি পলক ফেললেই
ভাসিয়ে দিবে বুক
শুধু জমানো প্রীতিটুকু টিকিয়ে
রাখতে আর কত খরা সয়ে যাবে
কন্যাদায়গ্রস্ত পিতা
শেষ শ্রাবণে নৌকা ভর্তি ফলের
বিনিময়ে পাওয়া চৈত্রের খরা
শরত হেমন্ত শীতে ভিজে নাই মোটে
তার উপর ফাল্গুনে নানা বনে যাওয়ায়
চৈত্র চেখে নিলো শেষ জলটুকু
অতিথ না খেয়ে আসলে কী হত!
ভাষার চাবুকে রক্তাক্ত বুকে
ভাষা জাগে প্রণয়ের
মুখে বিষ পুরে ঠোঁটে হাসি ধরে
বেয়াইন যে কি কয়!