somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সোয়া তিন বছরে ৪০৩ বিচারবহির্ভূত হত্যা!!!

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বিচারবর্হিভুত হত্যা প্রশাসনিক বিভাগ কর্তৃক বিচারবিভাগকে অধিগ্রহণ করে নেয়ার শামিল : মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান ড. মিজান
বিচারবর্হিভুত হত্যাকান্ড ঘটিয়ে রাষ্ট্রই বিচার বিভাগকে চ্যালেঞ্জে দাঁড় করিয়েছে : অধিকার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আদিলুর রহমান

দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ থেকে ভয়াবহতর হচ্ছে। ক্রসফায়ার, এনকাউন্টার ও বন্দুকযুদ্ধের নামে বেড়েই চলেছে বিচারবহির্ভূত হত্যা। বর্তমান মহাজোট সরকার বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এলেও তাদের সময়ে গতকাল পর্যন্ত কমপক্ষে ৪০৩টি বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। গতকালও র্যাবের ক্রসফায়ারে নরসিংদীতে ৬ জন ও ঢাকায় একজন নিহত হয়েছেন। র্যাব-পুলিশের দাবি তারা সন্ত্রাসী। কিন্তু অনেকের পরিবারেরই অভিযোগ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিশেষ সুবিধা নিয়ে তাদের পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে।

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, এসব হত্যাকাণ্ড তদন্তে একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন করতে হবে। ওই কমিশনের মাধ্যমে তদন্ত করে অভিযুক্তদের শাস্তি দিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে দুর্বৃত্তায়ন বন্ধ করতে হবে। বিচারবহির্ভূত হত্যা প্রশাসনিক বিভাগ কর্তৃক বিচার বিভাগকে অধিগ্রহণ করে ফেলার শামিল। একের পর এক বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে রাষ্ট্র নিজেই ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করে দিয়েছে।

মানবাধিকার সংস্থা অধিকার-এর রেকর্ড অনুযায়ী গত সোয়া ৩ বছরে ৪০৩ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে ২০০৯ সালে ১৫৪, ২০১০ সালে ১২৭ ও ২০১১ সালে ৪৮ জন। চলতি বছরের গতকাল পর্যন্ত ৩৮ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। চলতি বছরের ৩৮ জনের মধ্যে জানুয়ারিতে ৬, ফেব্রুয়ারিতে ১৩, মার্চে ১২ ও গতকাল ৭ জন। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার ৩৮ জনের মধ্যে ৩৩ জন কথিত ক্রসফায়ার, এনকাউন্টার বা বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে র্যাবের হাতেই ২৪ জন, পুলিশ কর্তৃক ৩ জন, র্যাব-পুলিশ যৌথভাবে ২ জন ও র্যাব-কোস্টগার্ড কর্তৃক ৪ জন নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতির চিত্র দেখা যাচ্ছে মানবাধিকার সংস্থা অধিকার-এর রেকর্ডে। এতে দেখা গেছে, মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর সোয়া ৩ বছরে গুম হয়েছেন কমপক্ষে ৫৬ জন, কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন ২৩৬ জন, সাংবাদিকের প্রতি আক্রমণ হয়েছে ৬১৯টি, হেফাজতে নির্যাতনে মৃত্যু হয়েছে ২২০ জনের, বিএসএফের হাতে সীমান্তে নিহত হয়েছেন ২১৩, রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত হয়েছেন ৩৪৮, এসিড সহিংসতার শিকার হয়েছেন ৩৬৪, যৌতুক সহিংসতার শিকার ১৩৫৬, ধর্ষণের শিকার ১৩৫৬, গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন ৪৩৯ জন। এছাড়াও পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী গত সোয়া তিন বছরে সাংবাদিক নিহত হয়েছেন ১৪ জন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন, গুম, রাজনৈতিক সহিংসতা ও নারী নির্যাতনের প্রকৃত সংখ্যা অনেক বেশি। মানবাধিকার সংস্থাগুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রেই জাতীয় দৈনিকগুলোতে প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে তাদের তথ্য তৈরি করে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অনেক খবর পত্রিকায় আসে না, তাই এর প্রকৃত চিত্র আরও ভয়াবহ।

সব ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বা ক্রসফায়ারের শিকার সবাইকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সন্ত্রাসী বলে দাবি করে। কিন্তু তাদের আত্মীয়দের বক্তব্য থাকে ভিন্ন।
গতকাল ভোররাতে মিরপুর ১৩ নম্বরে কৃষি ব্যাংকের পেছনে র্যাবের ক্রসফায়ারে নিহত হন গার্মেন্ট সামগ্রীর ব্যবসায়ী মমিন হোসেন। নিহতের স্ত্রী জ্যোত্স্না আক্তার পলি বলেন, তার স্বামীর নামে কোনো মামলা ছিল না; তবে মিরপুরের এক আওয়ামী লীগ নেতার সঙ্গে তার বিরোধ ছিল। ওই বিরোধের কারণে মমিন সেনপাড়া থেকে কেরানীগঞ্জে গিয়ে বাসা ভাড়া নেন। সেখানেও শেষরক্ষা হয়নি। রোববার দুপুর ১টার দিকে কেরানীগঞ্জের পূর্ব চড়াইলে তাদের ভাড়া বাসার সামনে থেকে সাদা পোশাকধারী কয়েক যুবক তার স্বামীকে ধরে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর তার স্বামী মমিনের নম্বরে ফোন করলে তিনি জানান, ‘খুব বিপদে আছি, পরে কথা হবে।’ এরপরই ক্রসফায়ারে তার মৃত্যুর খবর পান।

গতকাল বিকালে নরসিংদী সদর উপজেলার খাটেহারা এলাকায় র্যাবের সঙ্গে ক্রসফায়ারে অন্তত ৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দু’জন। র্যাবের দাবি, নিহতরা ছিনতাইকারী। নিহতদের স্বজনরা বলছেন, তাদের ক’জন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। তাদের বিরুদ্ধে উল্লেখ করার মতো মামলা-মোকদ্দমা নেই বা তারা তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীও নয়।

এদিকে গত ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে মিরপুরে শাহআলী থানা পুলিশের ক্রসফায়ারে নিহত হয় মাসুদ নামে এক ব্যক্তি। মাসুদ নিহত হওয়ার ঘটনায় আদালতে একটি মামলা হয়েছে। এতে শাহআলী মডেল থানার ওসি ও ৪ পুলিশসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়েছে। আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে করা মামলার বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। রোববার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে হাজির হয়ে নিহত মাসুদের বাবা মিরপুরের ৫৮৩ নম্বর মধ্য মনিপুরের বাসিন্দা মো. দাদন মিয়া অভিযোগ করেন, গত ২৫ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার সময় তার ছেলে মাসুদকে শাহআলী থানার পুলিশের সিভিল টিমের ফোর্স মোবাইল ফোনে কল করে মিরপুর চিড়িয়াখানা রোডে ডেকে পাঠায়। মাসুদ তার বন্ধু হিমেলসহ সেখানে যায়। হিমেল এক পুলিশ হাবিলদারের ছেলে। হিমেল রাইনখোলা সেতু বহুমুখী সমবায় সমিতির অফিসের পাশে একটি চা দোকানে কিছু সময় অপেক্ষা করে চলে যায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সাদা পোশাকে ৪ পুলিশ সদস্য সেখানে যায়। চিড়িয়াখানা রোডের রাইনখোলা মোড়ে নির্মাণাধীন ভবন ট্রপিক্যাল হোমসের সামনে তারা ইটের স্তূপের সামনে মাসুদকে দাঁড় করায়। এর মধ্যে এসআই জাহিদ মাসুদকে হাঁটতে বলে। মাসুদ হাঁটতে থাকে। জাহিদ হঠাত্ হুঙ্কার দিয়ে বলে—‘দৌড়া’। মাসুদ ভয় পেয়ে দৌড় দেয়ার চেষ্টা করে। এরপরই খুব কাছে থেকে এসআই জাহিদ তার ছেলেকে লক্ষ্য করে গুলি করে। গুলি করার পর মাসুদ বাঁচার জন্য আর্তনাদ করতে থাকে। আশপাশের লোকজনকে মাসুদ চিকিত্সার জন্য হাসপাতালে নেয়ার অনুরোধ করে। কিন্তু পুলিশের ভয়ে কেউ এগিয়ে আসেনি। পুলিশ তাত্ক্ষণিকভাবে তাকে হাসপাতালে না নিয়ে এক ঘণ্টারও বেশি সময় পর ঢাকা মেডিকেলে পাঠায়। হাসপাতালে নেয়ার পর রাত ১০টার দিকে মাসুদ মারা যায়। মাসুদকে পরিকল্পিতভাবে গুলি করার বিষয়টি জানাজানি হলে অবস্থা বেগতিক দেখে পুলিশ একটি নাটক তৈরি করে। তাদের দাবি, সন্ত্রাসীদের সঙ্গে গোলাগুলির পর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিত্সাধীন অবস্থায় এক ‘সন্ত্রাসী’ মারা যায়।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা মাসুদের বাবাকে জানান, ঘটনাস্থলে খুব কাছে থেকে পুলিশ মাসুদকে গুলি করেছিল। মাসুদের বাবার আরও অভিযোগ, শাহআলী থানার ওসি আনিছুর রহমান জনৈক নান্টু মিয়ার কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে তার ছেলেকে হত্যা করে। ওসি আনিসের নির্দেশে সিভিল টিমের মাধ্যমে এসআই জাহিদ নিজ হাতে গুলি চালিয়ে মাসুদকে হত্যা করে। পরে পুলিশ প্রকৃত ঘটনা আড়াল করে নিজেরা বাঁচার জন্য শাহআলী থানায় দুটি মামলা করে। একটি পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে, অপরটি অস্ত্র মামলায়। মাসুদের বাবার অভিযোগ, মাসুদের বিরুদ্ধে পুলিশ একটি মামলা দিয়েছে। মামলাটি পরিকল্পিত, মিথ্যা, বানোয়াট, ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। মাসুদের বাবা আরও বলেন, এর আগে আসামিদের হুমকির কারণে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি মিরপুর থানায় জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে জিডি করেছিল মাসুদ।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান গত রাতে আমার দেশকে বলেন, বিচারবহির্ভূত হত্যার বিরুদ্ধে সব সময়ই আমাদের নীতিগত অবস্থান রয়েছে। আমরা কোনোভাবেই এটিকে সমর্থন করি না বা করতে পারি না। বিচারবহির্ভূত হত্যা সম্পূর্ণভাবে আইনের শাসন পরিপন্থি। এর বিরুদ্ধে দেশের সব নাগরিকের সোচ্চার হওয়া দরকার। তিনি আরও বলেন, যখনই আমরা কোনো অভিযোগ জানতে পারি বা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়, তখনই আমরা স্বপ্রণোদিত হয়ে তার তদন্ত করি, মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দফতরে প্রতিবেদন জমা দেই এবং দায়ীদের শাস্তির দাবি জানাই।

ক্রসফায়ার বা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড দেশের ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করাচ্ছে কিনা—এমন প্রশ্নের উত্তরে মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান বলেন, শুধু চ্যালেঞ্জের মুখেই নয় বরং এটি প্রশাসনিক বিভাগ কর্তৃক বিচার বিভাগকে অধিগ্রহণ করে নেয়ারও শামিল। এর আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তদন্তে দুটি হত্যাকাণ্ড ‘নট জাস্টিফাইড’ প্রমাণিত হয়েছে। তারপরও সরকার এর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ড. মিজান বলেন, ‘আমরা গতকালই একটি অভ্যন্তরীণ বৈঠক করেছি। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডসহ দেশের নাজুক মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে আমরা শিগগিরই রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাত্ করব এবং এগুলো বন্ধে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রতিকার চাইব।’

অব্যাহত ক্রসফায়ার ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে মানবাধিকার সংস্থা অধিকার-এর সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আদিলুর রহমান গত রাতে আমার দেশকে বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে বিগত ৪১ বছরে যেসব বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড হয়েছে, তা বন্ধ করতে হবে। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড তদন্তে একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন করে তাদের মাধ্যমে এ ধরনের হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করতে হবে।

তিনি বলেন, বিচারবহির্ভূত হত্যা ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার ব্যর্থতাকে আরও প্রকট করে তুলবে। রাষ্ট্র বার বার সেই জুডিশিয়াল সিস্টেমকে চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করাচ্ছে। বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার এবং জাতিসংঘে ইউপিআরের ঘোষণা অনুযায়ী বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।

কয়েকটি হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে নিহতদের পরিবারের অভিযোগ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে আদিলুর রহমান বলেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শৃঙ্খলা একেবারেই ভেঙে পড়েছে। শুধু এ সরকারের সময়ই নয়, আগের সরকারগুলোর সময়ও এমনটা হয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে রাজনৈতিক দলগুলোর নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যেও একশ্রেণীর দুর্বৃত্তচক্র ঢুকে পড়েছে। তাদের কারণে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা দুর্নীতিপরায়ণ হয়ে পড়েছে। এভাবে চলতে থাকলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাও আস্থাহীন হয়ে পড়বে। মানুষ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিবর্তে বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। আর সেটা হবে খুবই দুর্ভাগ্যজনক।
৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কমলার জয়ের ক্ষীণ ১টা আলোক রেখা দেখা যাচ্ছে।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৮



এই সপ্তাহের শুরুর দিকের জরীপে ৭টি স্যুইংষ্টেইটের ৫টাই ট্রাম্পের দিকে চলে গেছে; এখনো ট্রাম্পের দিকেই আছে; হিসেব মতো ট্রাম্প জয়ী হওয়ার কথা ছিলো। আজকে একটু পরিবর্তণ দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×