চট্টগ্রামের পার্ক, মার্কেট, চিড়িয়াখান তাদের বেড়ানো শেষ। তাই তাদের নিয়ে বের হলাম নতুন এক জায়গা, পোর্টের নতুন এক্সটেনশন টোল রোড (পোর্ট থেকে ফৌজদারহাট পর্যন্ত।) এর দৈর্ঘ্য ১২ কিলোমিটার ।
প্রায় ফাকা ও সুন্দর লোকেশন।
বামে, সমুদ্র, চিংড়িরঘের, বেড়িবাধ ও বিশাল ম্যানগ্রোভ এবং ননম্যানগ্রোভ এর গাছের সবুজ বেষ্টনী ।
এবং ডানে সবজী ও বিভিন্ন তরিতরকারীর বাগান।
প্রায় ৫ কিলো যাওয়ার পর সীবিচের মতো দেখতে পেয়ে নামলাম।
শুরু হলো আমার মেয়েদের মুক্ত বিহঙ্গের মতো আনন্দ, দৌড়ঝাপ, লাফালাফি ইত্যাদি।
আবার যাত্রা শুরু করলাম।
দেখলাম কিছু দুর পর পর কয়েকটি জায়গা আছে সমুদ্র কাছের যাওয়ার। কাছের প্রথম একটি স্পটে গেলাম কারণ তখনও সুর্যাস্ত হয়নি।
আরও সামনের একটি স্পট মার্ক করার মতো। অনেক মানুষ দেখলাম কক্সবাজারের মতো। অনেক গাড়ি। ট্রানপোটের ব্যবস্থা না থাকলে এ জায়গায় না আসাই ভালো।
এই ছবিটি যখন তুলি আমার মেয়ের প্রশ্ন, ছবিটি স্পষ্ট না কেন?
আমি বল্লাম, জাহাজটি অনেক অনেক দুরে এবং সুর্য না থাকার কারনে।
আবার প্রশ্ন। সুর্য কোথায়? আমি বল্লাম সুর্য আরেক দেশে গেছে।
আমার উত্তরটি তার পছন্দ হয়নি।
সে বল্লো : -
সুর্য ভাত খেতে ও ঘুমাতে গেছে।
ঘুম থেকে উঠে স্কুলে যাবে
( আমার মেয়ে প্লেগ্রুফএ এবার ভর্তি হয়েছে)
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:১৪