লিখে কিছুই হবে না, তারপরও প্রযুক্তির ব্যাপারে আগ্রহ থাকায় শেয়ার করলাম। আমাদের না দিয়ে ভারত কে ই মাগনা দেওয়া হবে। আওয়ামী লীগ বিএনপি দুই দল ই দিবে। আমাদের দুই প্রধান দল এর ই কেন জানিনা নিজের দেশ এর মানুষকে বঞ্চিত করে বাইরের কাউকে সব দিয়ে দেওয়ার প্রবণতা। তাহলে ব্রিটিশ/পাকিস্তান থেকে এদের পার্থক্য কোথায়। সবাই ই তো আমাদের সম্পদ সুশন করে নিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশের কাছে এখন মোট ২৬০.৬ গিগাবাইট ব্যান্ডউইথ আছে। আমরা এখন ব্যবহার করি কোনো হিসাবে ১৭ গিগাবাইট, কোনো হিসাবে ২৬ গিগাবাইট। ধরে নিলাম সর্বোচ্চ ৩০ গিগাবাইট ব্যবহার করছি। ২৬০.৬-৩০=২৩০.৬ গিগাবাইট আমাদের মজুদ রয়ে গেছে। যার কোনো ব্যবহার নেই। আমাদের যে ইন্টারনেটের গতি, সেটা হচ্ছে ৩০ গিগাবাইটের গতি
প্রথমাবস্থায় বাংলাদেশের হাতে ছিল ১৬০.৬ গিগাবাইট ব্যান্ডউইথ। পরে ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি) থেকে লোন নিয়ে আরও ১০০ গিগাবাইট যোগ করা হয়। এখন আইডিবি থেকে লোন নিয়ে আরও কমপক্ষে ১০০ গিগাবাইট ব্যান্ডউইথ কেনার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানা গেছে। হাতে এত বিশাল পরিমাণ মজুদ রেখে লোন নিয়ে আরও ব্যান্ডউইথ কেনার তাৎপর্য কি?
বাংলাদেশের বাজারমূল্যে যার দাম ১০ হাজার কোটি টাকা। ৫ হাজার কোটি টাকা দাম ধার্য করলে বাংলাদেশেরই অনেক প্রতিষ্ঠান এই পরিমাণ ব্যান্ডউইথ কিনবে। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাপ করে যা নিশ্চিত হওয়া গেছে। মাত্র ৮০ কোটি টাকায় কেন সেটা ভারতকে দেয়ার আলোচনা চলছে? কেন সব কিছু এত গোপনে হচ্ছে?
ইন্টারনেটের গতি ও ব্যান্ডউইথ বিক্রি তেলেসমাতি
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২১