দ্বিতীয় দফার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ব্যাপক সহিংসতা, ভোট জালিয়াতি, কারচুপি, বিরোধী প্রার্থী ও ভোটারদের ওপর হামলা এবং প্রাণহানিকে নির্বাচনী ব্যবস্থার কফিনে শেষ পেরেক মারা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছে সিপিবি।
শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সিপিবি’র সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক কমরেড সৈয়দ আবু জাফর আহমেদ এ মন্তব্য করেন।
বিবৃতিতে সিপিবি নেতৃবৃন্দ বলেন, নির্বাচনের আগেই আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছি। কিন্তু ‘জ্বি হুজুর’ মার্কা অথর্ব নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে কেবল সরকারের দলীয় নির্দেশ পালন করা। প্রথম বারের মতো এবার আর রাতের বেলায় ব্যালট পেপারে সিল মারার ঘটনা ঘটেনি’-এই কথা বলার মধ্য দিয়ে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের বিষয়টি প্রকাশ্যেই সিইসি স্বীকার করে নিয়েছেন। ৫ জানুয়ারির প্রার্থী ও ভোটারবিহীন ‘নির্বাচনের’ মধ্য দিয়ে নির্বাচনী ব্যবস্থা কে কফিনে ঢোকানো হয়েছিল। আর এবারের সহিংসতা আর ভোট ডাকাতির ইউপি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে কি সরকার নির্বাচনী ব্যবস্থার কফিনে শেষ পেরেকটি মারতে চাচ্ছে?
জোরজবরদস্তি করে সরকারের ইউনিয়ন পরিষদ দখলের উদ্দেশ্য পূরণ করতে নির্বাচন কমিশনের ব্যবস্থাপনায় ইউপি নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা, ভোটকেন্দ্র দখল, ভোট কারচুপি, জালভোট, ভয়-ভীতি প্রদর্শন, সন্ত্রাস, সহিংসতা, প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে।
এই দাই কে নিবে ...............।।আমি ,আপনি ,বিরোধী দল নাকি সরকারী দল ???
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬