বাংলাদেশের আইনে কোন নারী ধর্ষিত
হলে তাকেই প্রমাণ করতে হয় যে তিনি
ধর্ষিত হয়েছেন।ডি.এন.এ টেষ্ট নিশ্চিত
করা এবং অপরাধ প্রমাণের বোঝা এখনও
নারীর উপর।এছাড়াও আদালতে নতুন করে
ধর্ষণের বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়ার ভয়
অনেকেই আসামি পক্ষের সাথে আপোস
করে।আদালতে পুনরায় ধর্ষণের বর্ণনা
দেওয়াকে অনেকে দ্বিতীয়বার ধর্ষণের
সামিল বলে মনে করেন।সামাজিক
সম্মানের ভয়েও অনেকে আদালত পর্যন্ত
না গিয়ে পিছু হটে।এতেও ধর্ষকরা
শাস্তি থেকে রেহাই পায়।থানা বা
আইন সংশ্লিষ্ট যারা থাকেন তারাও
পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার বাইরে নন।
অনেক ক্ষেত্রেই থানা মামলা নিতে
চায় না।নির্যাতকদের অর্থ আর ক্ষমতার
দাপট তো আছেই।আমাদের দেশের ৮৭
শতাংশ নারীই স্বামীর মাধ্যমে
নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।প্রায় ৭৫
ভাগ কিশোরী নিকট আত্নীয় দ্বারা যৌন
নিপীড়নের শিকার হয়।যতদিন সমাজে
চরম পুরুষতন্ত্রের সুবাতাস বইবে ততদিন
নারী এই সমাজের অভিশপ্ত প্রাণীর মত
নির্যাতিত হবে।
-----
>স্তব্ধতা ভেঙ্গে গর্জে ওঠো,দানবের
বুকে আঘাত হানো।
>নারী মানে ভোগ্য পণ্য নয়,নারী মানে
# পাল্টা_আঘাত
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩