আত্ম তত্ব
--মন্ত্র--
বিশালে হাসি
এমনি ভালোবাসি....
--আমার স্বাদ—
বসন্তের আমি এক মাতাল হাওয়া
ফুরফুরে উড়ে বেড়ানোই আমার নিয়তি ।
এ জগত সংসার আমার ফুলের বাগান
পরশে আমার , ফুলেরা ঐ দোলে আর দোলে
ওদের সুখে হৃদয় আমার , ওড়ে শুধু ওড়ে ।
--শুন্যের সাথে উড়াউড়ি--
আমরা ভেঙেছি কামনা-বাসনার সকল দেয়াল
তোমার আর আমার মাঝে আজ আর কোন দেয়াল নেই ,
এমন কি এক বিন্দু ঘৃনা কিংবা অবিশ্বাসের দেয়ালও আর নেই অবশিষ্ট
একটার পর একটা দেয়াল ভেঙে আজ তোমার-আমার সম্পর্ক সেরকম
পাখির সাথে শুন্যের সম্পর্ক যেরকম ।
--স্রষ্টার ঘর--
স্রষ্টার ঘর- ঝক ঝকে , তক তকে , ফাকা
স্রষ্টার ঘর- স্নিগ্ধ শীতল ফুর ফুরে হাওয়া
স্রষ্টার ঘর- কৃত্রিমতামুক্ত , স্বচ্ছ সতেজ
স্রষ্টার ঘর- স্বার্থ শুন্য
স্রষ্টার ঘর- নীরব , নিস্তব্ধ , আনন্দময়
স্রষ্টার ঘর- একমাত্র আশ্রয়
একজন ভালো মানুষের হৃদয়- “স্রষ্টার ঘর”
শুধু ভালো মানুষের হৃদয়ে বসবাস করেন তিনি
তাই, ভালো মানুষের চেয়ে মূল্যবান কিছু নেই , কেউ নেই ।
--ধনী--
যে দেয় , সে পায়
যে চায় , সে হারায় ।
--একটি প্রার্থনা--
হে দয়াময় !
আমার “স্বার্থ দৃষ্টি”তে আমায় রেখো না বন্দি
আমার “নিষ্কাম প্রেম দৃষ্টি”তে আমায় মুক্তি দিও ।
--বিরাট--
উড়াল দিলে আমি , আকাশে এসে হাজির হয় পাখিরাজ ঈগল
আমি বিদ্রোহ করলে , ঠায় দাঁড়িয়ে যায় হিমালয়
আমি দিলে , অঝর ধারায় ঝরে পরে বৃষ্টি
আমার আবেগের ঢেউ এ উত্তাল সমুদ্র
আমি দিলে হুঙ্কার , গর্জে ওঠে বজ্র
--ইচ্ছা—
মনের ইচ্ছায় যে নিয়ন্ত্রিত
সে রাম গোলাম
যার ইচ্ছায় “মনের ইচ্ছা” নিয়ন্ত্রিত , সে বাদশা
--সর্বোক্ষন--
শিশুর মুক্ত মনরে করো স্মরন
হাসো বিশালে অকারন
এই কথাটা মানিলে ও মন
হবে না আর তোমার মরন ।
--অন্তর-বাহির--
বিচলিত যে “বাহির” দ্বারা
অচিরেই বাহিরের জালে পরবে সে আটকা।
“বাহির” প্রভাবিত যার ভেতর দ্বারা
অচিরেই “বাহির” তার মুঠোয় দিবে ধরা।
--চেতনার সৌরভ--
আশার সৌরভ ছড়াই বিশালে
“প্রেম” আমি সুন্দর ।
--বাসনা--
“শুন্যে”র পুর্নতা ফেটে পড়েছে
রসে টুই টুম্বর চারিদিক
তারুন্যের মৃত্যু চুম্বনে- রস ভান্ডারের তালা খুলে গেছে, ধুমসে চলছে হরিলুট
ওহে পথিক! দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছো কি? ভাবনার জট জালে নিজেকে জড়ায়ে
অযথা করছো , সময় নষ্ট
এসো, জীবনের মুখে চুমু দিয়ে করো মৃত্যুরে আলিঙ্গন
নাচো , গাও আর হাসতে হাসতে হারিয়ে যাও ।
--মজার “আমি”--
নিজেকে আমার জোকার জোকার লাগে
আমাকেই আমার বেশ মজা লাগে
যাই করি তাই মজা লাগে
যাই খাই তাই মজা লাগে
যেখানেই যাই সেখানে মজা লাগে
ঘুমালে মজা লাগে , ব্যস্ততাও মজা লাগে
আরামে মজা লাগে , মজা লাগে ব্যারামেও
কথা বললে মজা লাগে , নির্জন নিরবতাও মজা লাগে
মজা লাগে হতে প্রেমের শিকার
ঘৃনার আক্রমনেও লাগে মজা
সহজে মজা লাগে , জটিলেও মজা লাগেনা যে তা নয়
মানুষকে দেখলেই আমার মজা লাগে।
--ভুল--
এ জীবনের পুরোটাই আমার ভুলে ভরা
স্বার্থ চিন্তায় , “চিন্তিত মানুষ” কখনো প্রানখুলে হাসতে পারেনা
শুধু তখনই আমি সঠিক , যখন শিশুর মত ড্যাম কেয়ার হাসি , হাসি ।
--কচুপাতার মন--
কচুপাতার মত সতেজ সবুজ হতে দাও
যাতে নিজের আনন্দে নিজেরে মেলে ধরতে পারি
এই বৃষ্টিধারা , এই বাহির , এই সমগ্ররে ধারন করতে দাও
যাতে বৃষ্টিতে ভিজেও, শুকনো আমি- মাতাল হাওয়ায় উড়তে পারি
--Best Mind--
Dam-care but Fun with Lovely mind is the best Mind , Like Shemale
--নিজেরে সম্মান--
রাত্রিদিন বিরতিহীন-
আমার আমিতে ছড়াই- মর্যাদার ফুলেল শুভেচ্ছা- সুন্দর
না আমি প্রকাশ্য , না গোপন
আমার আবেগ- সমুদ্রের মত বিশাল উত্তাল
সমুদ্রের ঢেউরা , সমুদ্রের শরীর
সবার শরীর , আমারই শরীর
শরীরের মায়ায় রসে টুই টুম্বর- হৃদয় ।
--শুন্যের সাথে কথা বার্তা—
শুন্য মানে তো ফাকা
শুন্যের তো আলাদা কিছু নেই , নেই বিশেষ কিছু , শুন্যের নাম থেকেই বা কি হবে?
ঠিক আছে বলো, কি নামে ডাকবে তুমি আমাকে?
“একমাত্র আশ্রয়” নামে ডাকতে পারো
যার আর কিছু নেই , আমিই তো তার শেষ আশ্রয় ।
“উদার” নামে ডাকতে পারো,
এতই উদার আমি , যে নিজের জন্যে এক বিন্দু জায়গাও রাখিনি
সব , সব দিয়ে দিলাম তোমাদের ।
“আয়না” নামেও ডাকতে পারো
তুমি যেভাবে আসবে সেভাবেই আমি দেখাবো তোমাকে
অথচ আমি থেকে যাবো তোমার চঞ্চলতার মাঝে নিশ্চল ।
“সহজ” নামে ডাকতে পারো
আমার নিচ দিয়ে বিচিত্র সব “জটিল”রা সাতরে বেড়ায়
যেমন সমুদ্রের বুকে রঙিন মাছেরা ।
“নিরবতা” নামে ডাকতে পারো
শব্দ বর্ষনের অঝর ধারাতেও
উত্তাল সমুদ্রের ভেতরটা যেমন নিস্তব্ধ , তেমন আমার হৃদয়টাও ।
“নির্ভর” নামে ডাকতে পারো ,
নিজেতে ছাড়া আর কিছুতে ভর করিনা।
“বিশালতা” নামে ডাকতে পারো
ক্ষুদ্ররা কোথায় দেখাবে তাদের পাপেট শো আমাকে ছাড়া?
“বিশ্রাম” নামে ডাকতে পারো
প্রচন্ড চাপে কিংবা ব্যস্ততাতেও আমি পূর্ন বিশ্রামে
জেনে রাখো, চাপ কিংবা ব্যস্ততার আসলে কোন অস্তিত্ব নেই ।
“মুহুর্ত” নামে ডাকতে পারো
না আছে আমার শুরু আর না আছে শেষ , আমি যে নিত্য নতুন ।
“সুতীক্ষ্ণ” নামে ডাকতে পারো
তলোয়ারের যত কাছে আমি , তত ধারালো সে ।
“পথ” নামে ডাকতে পারো
সুচিন্তা , সুকামনা আর বিশ্বাসের পথ চলা মসৃন , আমার সবুজ মেঠো পথে।
বলছো, “কি কাজ আমার” ?
-সব উজার করে , মাতাল প্রেমে পুর্ন থাকাই শুন্যের একমাত্র কাজ ।
“কোথায় থাকি আমি”?
-আমি কোথাও থাকিনা , অথচ সারা দুনিয়া থাকে আমাতে
দুনিয়া আমার প্রকাশ্য রূপ , তাকাও দুনিয়ার আকারে- এটি কি ০ আকার নয়?
শুন্যে থাকলে তুমি তোমাকে ফিরে পাবে
শুন্যকে করলে ধারন, তোমার আর কিছুই দরকার নেই
--প্রেম ও ঘৃনা--
এক বুক ভালোবাসায়
এক চিমটি দোষ খুজলেই , হয়ে যায় তেতো।
অন্ধ প্রেমিক না হলে , হবে না বিরাট
আর বিরাট না হলে পাবেনা- আনন্দ।
--স্বগৌরভের সৌরভ—
কে আগে? তুমি? নাকি এই “জগত সংসার”?
তুমি আসলে , তারপর তো প্রকাশ পেলো এই সংসার
তুমি প্রথমে , তারপর এই সংসার
তুমি আছো তো এই সংসার আছে, তুমি নেই এই সংসারো নেই
তাই তুমি এই সংসারের থেকেও অনেক অনেক বেশী গুরুত্বপুর্ন ।
সবার আগে এই নিজেকে ভালোবাসো , এ ভালোবাসার সৌরভ অপরকেও ছুয়ে যাবে ।
নিজেকে সম্মান করতে জানলে , অপরের প্রতি হতে পারবে বিনম্র ।
তোমার নিজের মূল্য- এই সংসারের থেকে হাজার কোটি গুন বেশী
নিজেকে নিচু করে এই সংসারকে বেশী মূল্য দিলে বরন করে নিতে হয় কুকুরের জীবন ।
“জীবন-মৃত্যু”র উর্ধ্বে তোমার অবস্থান
“জীবন” তোমার কাছে পাক আশীর্বাদ , “মৃত্যু” তোমার ভয়ে হোক ভীত ।
কাকে করতে চাও খুশী?
নিজেকে আগে নিজে খুশী করো
সেই খুশীর আলোয় আপনাতেই চারিদিক হবে আলোকিত ।
কাকে করতে চাও মুক্ত?
নিজেই নিজের মুক্ত প্রানের লও স্বাদ
তারপর অন্যকে মুক্তির ভাবনা ভাবো।
কার যত্ন আগে নিবে?
তোমার শরীর দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ তীর্থস্থান
নিজের শরীরের যতন নাও , তারপর করো সংসার সেবা ।
কোন সময়টা বেশী গুরুত্বপুর্ন?
যখনই সংসারে দৃষ্টিপাত করছো, সেটি কিন্তু এরই মধ্যে অতীত হয়ে গেছে , আর অতীত মানেই মৃত ।
একমাত্র তোমাকেই তুমি মুহুর্তে করতে পারো উপলব্ধি
সময়- তোমার হাতের মুঠোয় ।
নিজেই নিজের ভক্ত হও , নিজেকে পরমগুরু মানো , দেখবে হাজারো কোটি তোমায় করছে অনুসরন ।
আশ্রয় খুজছো?
সবাই তোমায় ছেড়ে গেলেও কে এখনও তোমায় ছেড়ে যায় নি?
তুমিই শুধু নিজেকে ছেড়ে যাওনি, তোমার চেয়ে পরম নিরাপদ আশ্রয় আর নেই ।
১০০% দোষ মুক্ত কিছু খুজছো?
এ রকম কোন কিছু তুমি সংসারে কোথাও কোনদিন পাবেনা
তুমি শুধু নিজেকে দোষমুক্ত বিশুদ্ধ জেনো ।
নির্ভর করার মত কাউকে পাচ্ছো না?
সবাই তোমার সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করতে পারে , কিন্তু সত্যিই যদি তোমার নিজের ওপর নিজের আস্থা থাকে , তুমি নিজেই নিজের জন্যে যথেষ্ঠ ।
টিকে থাকার এই মহাসংগ্রামে শক্তিসালী কাউকে আশ্রয় করে বাচতে চাচ্ছো?
তোমার ৬২ কেজি শরীরটাকে কে সর্বোক্ষন বহন করে চলেছে? সংসারের ভি আই পি শক্তিসালী কেউ কি তোমাকে বহন করছে? না করছে না , তুমি নিজে ছাড়া আর কেউ তোমাকে বহন করছে না, অতএব তোমার চেয়ে শক্তিসালী কেউ নেই এই জগত সংসারে।নিজেই নিজের প্রতি কৃতজ্ঞতায় হও বিনীত , নিজেকে নিজে ধন্যবাদ দাও যতটা পারো।
--আত্মজ্ঞান—
নিজেকে ভালোবাসার চেয়ে বিশুদ্ধ প্রেম নেই
নিজ শক্তির চেয়ে শক্তিধর কেউ নেই
নিজেতে ভক্তির চেয়ে মহিমান্বিত কিছু নেই
নিজেকে বিশ্বাসের চেয়ে খাটি কোন বিশ্বাস নেই
নিজের চেয়ে বড় কোন আনন্দ নেই
নিজের স্বাধীনতার চেয়ে আর কোথাও মুক্তি নেই
নিজের চেয়ে চাক্ষুস কোন স্বাক্ষী নেই
নিজ ভরসার চেয়ে পর-ভরসায় কাজ নেই
নিজের চেয়ে গুরুত্বপুর্ন কেউ নেই
নিজের চেয়ে আরামদায়ক কেউ নেই
নিজের চেয়ে ঐশ্বর্য্যশালী কেউ নেই
নিজের চেয়ে সুন্দর কেউ নেই
নিজের চেয়ে মার্জিত কেউ নেই
নিজের চেয়ে সঠিক কেউ নেই
নিজের চেয়ে কামনীয় কেউ নেই
নিজের চেয়ে প্রেমময় কেউ নেই
নিজের চেয়ে মায়াবী কেউ নেই
নিজের চেয়ে পূজোনীয় কেউ নেই
নিজের চেয়ে বড় কোন নেতা নেই , ক্ষমতাবান নেই
নিজের চেয়ে দায়িত্বশীল অভিভাবক নেই
নিজের চেয়ে সুগন্ধি কিছু নেই
নিজের চেয়ে সুস্বাদু কিছু নেই
নিজের চেয়ে বিস্তৃত কিছু নেই
নিজের চেয়ে বিচিত্র কিছু নেই
নিজের চেয়ে নতুন কিছু নেই
নিজেকে নিজে বিরক্তির মাঝে আমি নেই
নিজেকে নিয়ে ব্যস্ততার মাঝেও নেই আমি
নিজেকে নিয়ে নিজের আমার গর্বের শেষ নেই
নিজেতে নিজেই আমার আশীর্বাদের কমতি নেই
নিজের আশ্রয় নিজে ছাড়া আমার আর কোন আশ্রয় নেই
--আপন ঘর—
আজ আমি কোথাও যাবো না
আজ শুধু আমার এ ঘরেই থাকবো
দেয়াল নেই, ছাদ নেই- “উদোম ফুরফুরে হাওয়ার ঘর আমার”
এ আমার প্রানের ঘর
নিঃশব্দের চর
দিলখোলা আমার এ ঘরে কিছু নেই
বসতে যে দেবো পিড়ে নেই
শুতে দেবো পালঙ্ক নেই
এই নাও তোমায় দিলাম- “বাতাসার মুক্ত প্রশাদ”
এবার বাড়ি যাও , আমাকে আমার মত থাকতে দাও
-জীবন মন্ত্র--
ভালোবাসি- কোন আশা না করে
খাই- প্রান ভরে
কাজটা করি- ভালোবেসে
ঘুমাই- আরামে
--উজার--
নিজের হাতে বানানো অভিমানের এই কারাগার
ভেঙে করো চুর মার
এসো , নাচো আর হারিয়ে যাও
--হাফ গ্লাস পানি--
না আমি দেখি গ্লাস আর না দেখি ওর আধেক শুন্যতা
আমি তো দেখি পানি ঐ প্রানেশ্বর যার নাম!
--প্রেমানন্দ—
প্রেমহীন জীবন আসলে জীবন না
প্রেমহীন জীবন তো জ্যান্ত লাশ মাত্র
স্বার্থের সুখ , আসল সুখ না , সুখের অভিনয় মাত্র
প্রেম ছাড়া আমরা কিছু না
আমরা পরিপুর্ন , প্রেমে শুধু মাত্র ।
--নিশ্চিহ্নের স্বাদ--
বূম , বূম , বূম
জ়ায় জ়ায় তারা
বুউম !!!
এই শরীরের বিস্ফোরনে , হৃদয়ের উদ্ভাসনে – আমায় বয়ে যেতে দাও , উতাল হাওয়া………
নেশা চূড় আমি , চূড় মার আমায়- হতে দাও নিশ্চিহ্ন
--দুনিয়া আমার--
আমার আকাশে-
পাখি এক উড়ে যাচ্ছে- “সুন্দর”
টিম তালে ঘুরছে- জং ধরা ফ্যানটা , গম্ভীর বাতাসে জুড়ায় ক্লান্ত প্রান
মসজিদে নামাজ পড়ছে বিনম্র মুসোল্লী , ইমাম সাহেব এলাহীর এশকে মশগুল
বোরখা পরা মেয়েটা বন্ধ করে দিয়েছে- সবকটা জানালা , শুধু নয়নতারা ডাকছে প্রেমিক যুবক
সপাং ! নেমে আসলো নির্দয় কোদাল , অচিরেই হেসে উঠবে- “কোমল গোলাপ”
মন খারাপ ঐ মেঘের আড়ালে উকি দিচ্ছে- সুর্য্য মহান
…আকাশে আমার ।
--প্রশ্ন-উত্তর--
কোথায় থাকবো , কোথায় যাবো?
আমি উতসো , আমিই যে গন্তব্য
কাকে রাখবো কাছে আর কাকেই বা দিবো বিদায়?
সবাই যে আমার এক শরীর
আমার শরীর , আমার ভালোবাসা
আমার শরীর , আমার হাসি-আনন্দ
--টাইম-পাস--
আমার “হৃদয়” , ফেলেনা নোঙর কোনখানে
উত্তাল এ সংসার সাগরে
সে যে প্রেমানন্দে ভেসে বেড়ায়
--আত্মতুষ্টি--
নিজেকে নিয়েই আমি খুশী , আমি আমার জন্যে যথেষ্ঠ ,
আমার আর কিছু দরকার নেই
তাই আমাকে নিয়ে তোমাদের ভালোলাগা কিংবা খারাপ লাগায় , আসলে কিছুই বলার নেই
নিজের রূপে নিজে আমি মুগ্ধ
নিজের কন্ঠে নিজে আমি আলোড়িত
নিজের প্রভাবে নিজে আমি বশীভূত
নিজের উপস্থিতিতে নিজে আমি নির্ভার নিশ্চিন্ত
নিজেকে নিয়ে নিজে আমি ধন্য ।
--প্রেম তরঙ্গ-“শুন্যে”--
“শুন্যে”র কাছে নেই কোন দেনা পাওনার হিসাব নিকাষ
সব উজার করে “শুন্য”, “শুন্যে”তে উড়ে বেড়ায় খোলা মেলা ।
না চাইতেই “শুন্য” হাজির সবার কাছে সব সময়
“শুন্য”কে অবহেলা করে মুর্তিতে ভর করে চলতে গিয়ে মুর্তির ঠ্যাঙানী খেয়ে সব মরে ।
“শুন্য”কে পাশ কেটে কেটে সবাই চলে অথচ “শুন্য”কে দেখেও দেখে না কেউ
বুঝেও টের পায় না তার অস্তিত্ব
বেচে থাকার ফাকা জায়গাটুকু “শুন্য”ই মুর্তিকে দেয়
মাটিতে চাপা পরা পর্যন্ত সে “শুন্যে”র কল্যানে বাচে , খায় , ঘুমায় , হেটে বেড়ায়
শুন্যের কল্যানে পাখিরা শুন্যতে ভেসে লুফে নেয় শুন্যেতে শুন্য হবার সুখটুকু ।
শুন্যের প্রেম তরঙ্গ বয়ে চলে- আকাশ বাতাস নদী , মানুষ ঝর্না নিরবধি ।
--আমিই সমুদ্র--
সমুদ্রে যদি ঢেউ না থাকতো , প্রেমাবেগ না থাকতো
সমুদ্র হতো মৃত ।
যত বিচিত্র ঢেউ , সমুদ্রের বিশালতার ব্যাপ্তি তত
ঢেউ না থাকলে , বৈচিত্র না থাকলে সমুদ্র কার কাছে প্রেম নিবেদন করে নিজের বিশালতার প্রমান দিতো?
অবাধ প্রেমানন্দ নিয়ে কেমন করেই বা সে উত্তাল উড়ে বেড়াত?
প্রতিটা ঢেউ ভিন্ন
অথচ সবাই, এক সমুদ্রের প্রেমে অভিন্ন
যে ঢেউ এ ঘৃনা জন্মেছে , সে বিচ্ছিন্ন হয়েছে , অচিরেই যাবে ফুরিয়ে ।
“সমুদ্র” , সে তো ঢেউদের বৈচিত্র করে লালন
ঢেউএরা সমুদ্রের প্রেমাবেগরে করবে ধারন।
--
--মাতাল টান--
শরীরের টানে মন
মনের টানে শরীর পাগল
বাহিরের টানে ভেতর
ভেতরের টানে বাহির পাগল
বস্তুর টানে শূন্য
শুন্যের টানে বস্তু পাগল
আর আমার টানে আমি পাগল
--আসল-নকল--
যাহা “হতাশা” , তাহা আসলে “অসম্মান বোধ”
যাহা যন্ত্রনা , তাহা আসলে “ঘৃনা বোধ”
যাহা “সন্দেহ-প্রবন” , তাহা আসলে “আত্মবিশ্বাস” এর অভাব
যাহা “প্রতিক্রিয়া” , তাহা আসলে “নির্থক”
যাহা “চিন্তা-কল্পনা-মনকথা” , তাহা আসলে “বিভ্রম”
যাহা “দাসত্ব” , তাহা আসলে “আত্মপীড়ন”
যাহা “জটিল” , তাহা আসলে “সহজ”
যাহা “বিশেষ” , তাহা আসলে “সাধারন”
যাহা “গোপন” , তাহা আসলে “প্রকাশ্য”
যাহা “অভাব” , তাহা আসলে “কিছুই না”
যাহা “বাস্তব” , তাহা আসলে “অবাস্তব”
যাহা “বস্তু” , তাহা আসলে “অবস্তু”
যাহা “ভয়ানক” , তাহা আসলে “ভীতু”
যাহা “ইচ্ছা” , তাহা আসলে “আকর্ষন”
যাহা “তুলনা” , তাহা আসলে “অপমান জনক”
চিনলে “আসল”কে, জানলে “আসল”কে , সকলে মানবে তোমাকে ।
--মুক্তি--
ঘৃনার উর্ধে জেগে উঠে
মৃত্যুর সামনে ফেটে পরে
মুক্তির উৎসব , করো উৎযাপন ।
---“সহজিয়া ধর্ম”---
সময় ফুরিয়ে যাক
দেহ উড়ে যাক
মন পুরে যাক
সব ভেঙ্গে হোক চুরমার
ও হৃদয় আমার ! তুমি থেকো শুধু সহজে- বিরাট
জানো তো , সহজিয়ার দেশেই করে বসবাস- “প্রশান্তি”
--শুন্যের মায়া--
তলোয়ারের যতো কাছে আমি , তত সে তীক্ষ্ণ
চিতার যতো কাছে আমি , তত সে ক্ষিপ্র
মায়ার যত কাছে আমি , তত সে তীব্র
মনের যত কাছে আমি , তত সে সহজ
হৃদয়ের যত কাছে আমি , তত সে প্রেম মাতাল
দেহের যত কাছে আমি , তত ধুলতেও সে সুন্দর
দৃষ্টির যত কাছে আমি , তত সব হাস্যকর
ভোগের যত কাছে আমি , তত তৃপ্তিকর
কামের যত কাছে আমি , তত সে বন্য
বিশ্বাসের যত কাছে আমি , তত সে স্বচ্ছ
শুন্যেতে উড়াউড়ি যত বেশী , আনন্দ তত বেশী
আমার যত কাছে যে , তত ধন্য সে
আমার যত কাছে যে , মৃত্যু ভয়হীন সে
--চাওয়া--
মজাদার প্রেম ? নাকি বিষন্ন প্রেম
কাকে চাও তুমি? কেই বা তোমার লক্ষ্য?
তোমার চাওয়াই নির্ধারন করে দিবে তোমার বাস্তবতা।
--নিমগ্ন বোধ--
সমগ্রের প্রান , ও হৃদয় সুন্দর আমার !
যেদিকে তাকাই শুধু আমাকেই দেখি
হে প্রেম আমার !
--সুসংবাদ--
সবখানে ফুটে আছি- প্রেম আমি সুন্দর
অনিন্দ্য রূপ দেখে আমার - আমি মাতাল চূড়
আমার হৃদয় মুক্তির সুসংবাদে- তুলি তৃপ্তি ঢেকুর
--সত্যম--
সাদরে মৃত্যুরে করলে গ্রহন
জীবন ছোবে তোমার রাঙা চরন।
মন মাতানো হাসি হাসবে তখন
প্রান খোলা কান্না কাদবে যখন।
দোষ ধরা ভুলে যাবে যেদিন
প্রেমিক হবে সেদিন ।
ক্ষুদ্রতারে ছুরে ফেললে
বিশালতার দেখা পাবে।
দিয়ে দিলে
পেয়ে যাবে ।
--শরীর আর মন--
এ শরীর , দুনিয়ার সর্বোচ্চ তীর্থস্থান সর্বশ্রেষ্ঠ আশ্রয়
তাই তো প্রতিনিয়ত , ঢেলে চলে “মন”-
শুভ্র সফেদ আশীর্বাদের ফুল্লোধারা- আমার শরীরে।
--প্রার্থনা--
প্রার্থনা আমার চলে দিন রাত- মনের আয়নায়
সর্বশক্তিমান অসীম দয়াময়- আমারি উন্নত রূপের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধায়
--জীদ--
একটি “গোপন জীদ” আমাকে ফাকা রাখছিল
আর সে ফাকা “নিস্তব্ধতার সুবাসে” ভরিয়ে তুলছিল
--রাধুনী--
সিংহ পুরুষ যেন ধারাল ছুরি
সমাজ এ বাস্তবতারে, কচি লাউয়ের মত ফালা ফালা করে কেটে, এরে করে তোলে সুস্বাদু।
--মুক্তি--
ততক্ষনই তুমি প্রতিবন্ধী, যতক্ষন তুমি বাহির দ্বারা প্রভাবিত
তখনই তুমি মুক্ত, যখন বাহির তোমার দ্বারা প্রভাবিত
--দৃষ্টি ভঙ্গি--
তোমার ধারনার চেয়েও বেশি সুন্দর- এই বাহির
তাই যত পারো করে চল উদ্বোধন- বিশাল সৌন্দর্য।
তোমার ধারনার চেয়েও তুমি বিরাট
তাই যত পারো করে চল আস্বাদন- তোমার বিশালত্ব।
--Dam-care--
যার যা ইচ্ছা ভাবুক
যার যা ইচ্ছা বলুক
তুমি কাউকেই পাত্তা দিয়ো না
নিজেকে সবার উর্দ্ধে রেখে , নিজেকে করে যাও সম্মান
নিজের জয়গানে নাও মুক্তির স্বাদ
This is your Life
আনন্দের চেয়ে গুরুত্বপুর্ন কিছু নেই
আর কারো করুনার পাত্র হবার দরকার নেই , কারো দিকে তাকানোরও দরকার নেই
আনন্দ দিতে দিতে নিঃশেষ হয়ে যাও
যেমন প্রদীপ আলো দিতে দিতে একদিন চীরকালের তরে নিভে যায়।
--বাহির দর্শন--
বাহিরকে শুধু দেই
বাহির থেকে কিছু চাইনা
বাহিরকে শুধু ভালোবাসি
বাহির থেকে ভালোবাসা আশা করিনা
বাহিরকে পড়িনা , করিনা যাচাই
শুধু “মাতাল হাওয়া আমি” উড়ে বেড়াই- এই বাহিরে ।
মানব তত্ব
--মানুষ ধর্ম—
মানুষ নামের ফুল ফুটেছে
সে ফুলের ঘ্রানে , প্রান মাতাল হয়েছে
পরমেশ্বর , বিমূর্ত থেকে মূর্ত হয়েছে
মানুষের হাসিতে নূর ঝরেছে
মানুষ দেখে , নয়ন জুড়িয়েছে
মানষের বিশালতায় , জীবন ধন্য হয়েছে
জন সমুদ্রে , হৃদয় জেগেছে
মানুষের টানে , হৃদয় নেচেছে
মানুষের টানে মানুষ , মরনকেও পেছনে ফেলেছে
মানুষ নেই যেখানে , সেখানে আধার নেমেছে
মানুষ চলে গেলে , বুকের পাজড় ভেঙে নয়ন ভিজেছে
মানুষকে ঘৃনায় , হৃদয় পুরেছে
“মানুষ”কে যে ভুলে গেছে , অমানুষ সে হয়েছে
“হাস্বোজ্জল নিজের রূপ”রে যে স্মরন করেছে
আনন্দ আকাশে সে উড়েছে
বহুরূপে সম্মুখে তোমা , ছাড়ি কোথা খুজিছো ঈস্বর? – বিবেকানন্দ বলেছে
সবার ওপরে মানুষ সত্য , তাহার ওপরে নাই
ভৃত্য চড়িল উটের পৃষ্ঠে , ওমর ধরিল রশি
মানুষে স্বর্গে তুলিয়া ধরিয়া , ধুলায় নামিল শশী
– কবি নজরুল বলেছে
মানুষ ভজো , মানুষ পূজো
শোন বলিরে পাগল মন
মানুষের ভেতরে মানুষ , করিতেছেন বিরাজন – সাইজি বলেছে
বাড়িতে আসিলে অথীতি নারায়ন তা থৈ নাচিয়া ওঠে আমার মন। - রবিন বলেছে
--অন্ধত্ব--
অন্ধের মত মানুষরে ভালোবাসলে , তুমিই মনের মানুষ
অন্ধের মত মৃত্যুরে ভালোবাসলে , জীবন তোমার রাঙা চরনে
অন্ধের মত ভালোবাসলে “ফাকা”রে , পুর্ন তুমি পরমানন্দে
অন্ধের মত নিরাবতারে ভালোবাসলে , কোলাহল অনুসরন করবে তোমাকে
অন্ধের মত “বিনা স্বার্থরে” ভালোবাসলে , সবাই তোমার স্বার্থে
অন্ধের মত “কিছুই না” কে ভালোবাসলে , সব কিছু তোমার
অন্ধের মত ভালোবাসলে “সহজ” কে , তুমি বিরাট ।
--মানব পায়রা--
মানুষ আসলে শান্তির প্রতীক পায়রা
মানুষকে দেখলেই আমার নিঃসঙ্গ মন ভালো হয়ে যায় আর পায়রার কথা মনে পরে যায়
পায়রার মত এত আপন আর বান্ধব নেই,
পায়রার মত রসময় জোকারও নেই
পায়রার মতই বাক বাকুম স্বরে মানুষ যখন কথা বলে , শুনতে বেশ লাগে
মানুষের বাড়িতে ছোট ছোট জানালা থাকে যেমন পায়রার ঘরে ছোট ছোট খোপ থাকে
খাচার পায়রা- জীবনের জটজালে বন্দি
বনের পায়রা- শুন্যের চুম্বনে মুক্ত
মানুষ আর পায়রা আসলে একই , যাহা পায়রা তাহাই মানুষ , যাহা মানুষ তাহাই পায়রা
এই এক জনমে কত শত হাজারো পায়রা পোষ মানালাম , দানা পানি দিলাম , দেখ ভাল করলাম
আকাশে উড়ালাম আর মজা দেখলাম
পায়রারা কেউ হাতে , ঘারে আবার কেউবা মাথায় চড়ে বসে ,
সুরসুরি লাগে……হাসতে হাসতে পেটে আমার খিল ধরে যায়।
কত শত হাজারো পায়রার উড়াউড়ি…
কত ধর্মের , কত বর্নের লাল , নীল , হলুদ বিচিত্র সব…আমার আকাশে……।
--বদ্ধ কফিন--
মানুষের অন্তর…বদ্ধ কফিন
দরাম খুলে যায়…ভালোবাসার প্রবল বাতাসে
ফুরত উড়ে যায় পাখি… সুন্দর
--যে জীবন ফড়িং এর--
পাখি শীষ দিচ্ছে
আকাশ ভেসে চলেছে
গরু ঘাস খাচ্ছে
ফড়িং উড়ে বেড়াচ্ছে
তরু-লতা দেদোল দুলছে
সুর্য আলো বিলোচ্ছে
ফুল সৌরভ ছড়াচ্ছে
ঝর্না ধারা অঝর ধারায় ঝরে পরছে…………………মাতাল আবেশে , নির্ভাবনায়
জন্তু-জানোয়ার , বৃক্ষ-পক্ষী , তরু-লতা , ব্রন্মান্ডে কারো কোন সমস্যা নেই
যত সমস্যা , শুধু মানুষের মনে
মানুষের সমস্যার শেষ নেই
সারাটা জীবন শুধু সমস্যার কাল্পনিক পাগলা ষাড় তাকে তাড়া করে ফেরে
জীবনে সমস্যা, মরনে সমস্যা , এমনকি মরনের পর কি হবে তা নিয়েও তার সমস্যা আর দুশ্চিন্তার শেষ নেই
“সমস্যা” বলে আসলে কোন কিছুর অস্তিত্বই নেই
এই শব্দটি শুধু মনের কাল্পিক ভ্রম
মনের এই ভুল সিদ্ধান্তে সাড়া দেয়ার মানে হচ্ছে নিজেকে নিজে মানোসিক নির্যাতন করা ।
--ধন-মান-মন--
সেই বড়লোক দিয়ে কি হবে ? যে মনে গরীব
সেই ছোটলোক দিয়েই সব হবে , যে মনে ধনী ।
--সম্পর্ক--
এই প্রকাশ্যের সাথে আমার সম্পর্ক সেরকম
ভাষ্করের সাথে মূর্তির
সমুদ্রের সাথে ঢেউ এর
মাটির সাথে বৃষ্টির
শুন্যের সাথে পাখির
দমকা হাওয়ার সাথে খোলা জানালার
পাহাড়ের সাথে ঝর্নার
নদীর সাথে পোনাদের সম্পর্ক যেরকম
--মানুষ--
সেই বাড়ী দিয়ে কি হবে? যে বাড়িতে মানুষ নেই
সেই শরীর দিয়ে কি হবে? যে শরীরে মানুষ নেই
সেই হৃদয় দিয়ে কি হবে? যে হৃদয়ে মানুষের প্রতি ভালোবাসা নেই
--বিজয়--
মানুষকে করোনা যাচাই
বিনা শর্তে শুধু ভালোবেসো
বিজয় তোমার সুনিশ্চিত
Never judge the people
Just Love them
Win yours
--মানুষ--
মানুষের চেয়ে মোহনীয় কিছু নেই , নেই মায়াময় কিছু
মানুষের চেয়ে সৌন্দর্য কিছু নেই , নেই নিপুন কিছু
মানুষের চেয়ে প্রানবন্ত কিছু নেই , নেই সাবলীল কিছু
মানুষের চেয়ে সহজ কিছু নেই , নেই আনন্দ কিছু
মানুষের চেয়ে ভরসার কিছু নেই , নেই বিশ্বস্ত কিছু নেই
মানুষের চেয়ে সেরা কিছু নেই , নেই মূল্যবান কিছু
মানুষের চেয়ে বান্ধব কেহো নেই , নেই আপন কেহো
--হাজিরা--
তোমার উপস্থিতি যদি হয় , অন্যের ভালোলাগার কারন
ধন্য তুমি , “প্রেমানন্দ” তুমিই কর ধারন
--নারী তুমি--
কখনো কোনদিন দেখিনি তোমায়
হইনি মাতাল , নেই নি স্নিগ্ধ কেশের ঘ্রান
ছুয়ে দেখিনি তন্বি তোমায়
আমিতো না দেখেও দেখে যাই তোমার সতেজ প্রান
অদম্য বন্যতায় নেই তোমার সুবাস
না শুনেও বাজাই প্রানে তোমার কোকিল কন্ঠ
না ছুয়েও জড়াই নিজেকে তোমার মায়াবি আলিঙ্গনে।
--আপন সৌরভ--
ভালো মানুষ তো তরতাজা ফুল
যেখানেই যাক, সুবাস ছড়াবে ।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮