বিএনপির হাতে একুশে টিভি কি মাইরটা খাইসিল মনে আছে আপনাদের ? তারপর চালু হইলো আবার । ৭১ টিভি , দেখো । দেখে শিখো । এতো মাথা মোটার মতো নিজেরা কোন দলের এটা বইলা দিলে তো কেউ তোমাদের খবর আর দেখবে না । তোমরা আর দিগন্ত টিভির পার্থক্য কোথায় ?
গণমাধ্যম গনতন্ত্রের খুব শক্তিশালী একটা অংশ । শাহবাগ আন্দোলনকে কিভাবে জাগিয়ে তুলেছিল গণমাধ্যম মনে আছে আপনাদের ? গণমাধ্যম নিরপেক্ষ না থাকলে এই বাংলাদেশের আর অন্যায়ের প্রতিবাদ করার কেউ নাই । দুইটা পক্ষেরই তো অনেক কথা বলার আছে । আওয়ামী লীগ যেমন মুক্তিযুদ্ধ কে নিজেদের পক্ষে আনতে চাইবে তেমনি তাঁদের স্বৈর মনোভাব ও তো তুলে ধরতে হবে । যুদ্ধাপরাধীর বিচার জনগণ চেয়েছিল দেখেই আওয়ামী লীগ কে ভোট দিয়ে একক সংখ্যা গরিষ্ঠতা দিয়েছে । এখন জনগণ এটা নিয়ে কি ভাবে , জামাত কে জনগণ কিভাবে দেখে এগুলা নিরপেক্ষ ভাবে তুলে ধরেন ?
আর সম্মানিত বর্ষীয়ান রাজনিতিবিদ তোফায়েল আহমেদ , আপনার মতো সম্মানিত মানুষ যখন এভাবে চিৎকার করে বলেন গনতন্ত্রের বিজয় হয়েছে খারাপ লাগে খুব । দেশের জন্য একটু নেত্রীর বিরোধিতা বা তাঁকে তাঁর ভুল গুলো জানানো কি যায় না ? এই সংস্কৃতি কি চালু হতে পারে না ?
কোনটা সঠিক কোনটা ভুল সেটা জনগণ সিদ্ধান্ত নিবে । আপনাদের নিজস্ব মতবাদ থাকতেই পারে । কিন্তু সেটাকে প্রতিষ্ঠার জন্য এমন নির্লজ্জ হওয়াটা ঠিক না । লেট দা পিপল ডিসাইড ।
আমরা ক্লান্ত । ভারত , পাকিস্তান কিংবা আমেরিকা না ।
NOW LET THE PEOPLE OF BANGLADESH TO DECIDE.