যে খানে সরকার ঘোষণা দিয়েছে যে, বাংলাদেশ ডিজিটাল হচ্ছে। নতুন নতুন বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। প্রয়োজনে ভারত থেকে বিদ্যুত আনা হচ্ছে। তাহলে নোয়াখালী জেলার অন্যতম আলোচিত উপজেলা কোম্পানীগঞ্জে কেন বিদ্যুতের দিন দিন অবনতি হচ্ছে।
যেখানে রয়েছেন মাননীয় সরকারের যোগাযোগ মন্ত্রী জনাব ওবায়দুল কাদের এবং বিএনপির অন্যতম নেতা ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদ। এদের মত নেতা থাকতে কোম্পানীগঞ্জের এই করুন পরিণতি কেন???
বসুরহাট আই.টি সেন্টার
গত তিন মাসে ব্যবসায়িগণ যেমন আনি (সকাল ৮:০০ টা বাজে দোকান খুলে রাত ১০:০০/১১:০০ টাই বাড়িতে যাই এর মাঝে বিদ্যুত পাই মাত্র ২:৫০ থেকে ৩:০০ ঘণ্টা মাত্র। এটা কি ডিজিটালের নমুনা। আরো উল্লেখ্য যে, নিয়মিত বিদ্যুত থাকা অবস্থায় বিদ্যুত বিল যা ছিল বিদ্যুত না থাকা অবস্থায় তার ৩ গুণ বেড়েছে বিদ্যুৎ বিল। এটা কি ডিজিটাল চুরি?
আমাদের প্রশ্ন একটাই আমরা এভাবে আর কতকাল ভোগান্তিতে থাকব? আমাদের এই প্রশ্নের কি কোন উত্তর আছে সরকারি নেতাদের মাঝে? কেউ কি আমাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন?
সবসময় আমরা দেখে আসছি যে, যে সরকারি থাকুন না কেন ঈদের সময় ঈদের তিনদিন আগ থেকে এবং প্রায় ৭ম দিন পর্যন্ত বিদ্যুতের কোন গোলযোগ বা লোড শেডিং দেখা যায় না। সর্বোচ্চ ৫/১০ মিনিট এর জন্য লোড শেডিং হয়। কিন্তু এবার ডিজিটাল হওয়ার কারনে নাকি অন্যকোন কারনে ঠিক বুঝে উঠলে পারলাম না শুধু ঈদের দিন ছাড়া প্রত্যেকদিন বিদ্যুৎ বিভ্রাট চলছে।
আজকে এ লেখাটি লেখার জন্য আমাকে ৩ ঘণ্টা অপেঅক্ষা করতে হয়েছে। তবু আরো কিছু লেখার ছিল বিদ্যুৎ চলে যাবে এই ভয়ে নতুন করে কিছু লিখলাম না। পরে একদিন লেখা যাবে।
তবে মূল কথা হচ্ছে আমরা এর প্রতিকার ও জবাব চাই।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫২