দীর্ঘদিন রোগ ভোগের পর বাউল সম্রাট শাহ্ আব্দুল করিম চলে গেলেন আজ সকাল ৬টায় না ফেরার দেশে। দুপুরে তার লাশ রাখা হয় সিলেট শহীদ মিনারে। সেখানে সিলেটের সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। যোহরের নামাজের পর দরগাহে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
অসংখ্য জনপ্রিয় বাউল গানের জন করিম ১৯১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার উজানধরে জন্ম গ্রহণ করেন। হাওরের বিশালতা তাকে উদার করে তুলেছিল। দল নদীর জলে সাতার কাটতে কাটতে তিনি গাছ-পাখি-ফুল আর প্রকৃতির কাছ থেকে শিখেছেন জীবন সম্পর্কে। শিক্ষা অর্জনের জন্য তার পাঠশালায় যাওয়া হয়নি। যা কিছু শিখেছেন তা তো প্রকৃতির কাছ থেকেই। মালজোড়া, মুর্শিদী, জারি-সারি, বাউল ভাটিয়ালী, লোকগীতি, গণসঙ্গীতসহ সব শাখায়ই তিনি অসামান্য অবদান রেখে গেছেন। জন্মগত প্রতিভাবান এই কিংবদনি- পুরুষ ২০০৪ সাল থেকেই স্মৃতি হারাতে থাকেন।
বাউল গানের এই কিংবদন্তি পুরুষ তার অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ২০০১ সালের একুশে পদ পান। এছাড়া এ পর্যন্ত তাঁর প্রাপ্ত পদক ও সম্মাননার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য- রাগিব রাবেয়া সাহিত্য পদক ২০০০, আইডিয়া সংবর্ধনা স্মারক ২০০২, লেবাক অ্যাওয়ার্ড ২০০৩, মেরিল-প্রথম আলো আজীবন সম্মাননা পদক ২০০৪, অভিমত সম্মাননা পদক ২০০৬, সিলেট সিটি কর্পোরেশন সম্মাননা পদক ২০০৬ সহ আরো অনেক সম্মাননা।
‘সামনে বিষম অন্ধকার করতেছি তাই ভাবনা/গাড়ি চলে না চলে না চলে না রে...’-
দীর্ঘদিন রোগ ভোগের পর বাউল সম্রাট শাহ্ আব্দুল করিম চলে গেলেন আজ সকাল ৬টায় না ফেরার দেশে। দুপুরে তার লাশ রাখা হয় সিলেট শহীদ মিনারে। সেখানে সিলেটের সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। যোহরের নামাজের পর দরগাহে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
অসংখ্য জনপ্রিয় বাউল গানের জন করিম ১৯১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার উজানধরে জন্ম গ্রহণ করেন। হাওরের বিশালতা তাকে উদার করে তুলেছিল। দল নদীর জলে সাতার কাটতে কাটতে তিনি গাছ-পাখি-ফুল আর প্রকৃতির কাছ থেকে শিখেছেন জীবন সম্পর্কে। শিক্ষা অর্জনের জন্য তার পাঠশালায় যাওয়া হয়নি। যা কিছু শিখেছেন তা তো প্রকৃতির কাছ থেকেই। মালজোড়া, মুর্শিদী, জারি-সারি, বাউল ভাটিয়ালী, লোকগীতি, গণসঙ্গীতসহ সব শাখায়ই তিনি অসামান্য অবদান রেখে গেছেন। জন্মগত প্রতিভাবান এই কিংবদনি- পুরুষ ২০০৪ সাল থেকেই স্মৃতি হারাতে থাকেন।
বাউল গানের এই কিংবদন্তি পুরুষ তার অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ২০০১ সালের একুশে পদ পান। এছাড়া এ পর্যন্ত তাঁর প্রাপ্ত পদক ও সম্মাননার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য- রাগিব রাবেয়া সাহিত্য পদক ২০০০, আইডিয়া সংবর্ধনা স্মারক ২০০২, লেবাক অ্যাওয়ার্ড ২০০৩, মেরিল-প্রথম আলো আজীবন সম্মাননা পদক ২০০৪, অভিমত সম্মাননা পদক ২০০৬, সিলেট সিটি কর্পোরেশন সম্মাননা পদক ২০০৬ সহ আরো অনেক সম্মাননা।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩০