ঘড়ির কাঁটা ততণে রাত দুটো’র ঘরে ঠাঁই নিয়েছে। অফিসের শেষ সময়ের কাছে তাই ঢিল পড়েছে অনেকখানি। সে সময়ে আসল খবরটা। খবর বাহক করে নিয়ে এলো এসময়ে আমাদের অতি নিকটের স্বজন মোবাইল ফোন। সামহোয়্যারের ব্লগার মুক্তা বাবা হয়েছেন।
বিশিষ্ট সাংবাদিক, দৈনিক উত্তরপূর্বের সহকারী বার্তা সম্পাদক ও বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের সিলেট প্রতিনিধি মুক্তাদীর আহমদ মুক্তা। ছাত্র রাজনীতি আর সাংবাদিকতা করে করে জীবনের অনেকখানি পথ পাড়ি দিয়ে ফেলেছেন। তাও এবার দাঁড়িয়ে গেছেন নির্বাচনে। জগন্নাথপুর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মুক্তা ভাইয়ের জন্য এই মুহূর্তটা নি:সন্দেহে অন্যরকম একটা অনুভূতির।
বলুন রাজনীতিবিদ কিংবা সাংবাদিক। তার সমসাময়িক আমাদের অনেক সিনিয়র ভাই আছেন যারা আলগা ভাব নিয়ে চলেন কিংবা চলার চেষ্টা করেন। কিন্তু মুক্তা ভাই ঠিক তার উল্টো। রাশভারী পদবীতে মোড়া মুক্তভাইর মধ্যে এসবের বালাই নেই। আড্ডা বেলায় তার সাথে তাই মেপে ঝুকে কথা বলতে হয় না। সহজ কথায়; প্রাণ খুলে আড্ডা দেয়া যায়। সম্ভবত সেকারণেই মুক্তা ভাই আমাদের প্রিয়জন, কাছের মানুষ।
প্রথম সবকিছুর অনুভূতি, সে তো অন্যরকম। মুক্তা ভাইয়ের প্রথম সন্তানের বাবার অনুভূতিটাও নিশ্চয়ই অন্যরকম। এমন অনুভূতি যেটা আগে কখনও পরখ করে দেখা হয়নি। সেই অনুভূতি তিনি উপভোগ করুন প্রাণ ভরে। অভিনন্দন তাকে, অভিনন্দন অনন্যা ভাবিকেও। আর...
মুক্তা জুনিয়রকে পৃথিবীতে সংগ্রামী শুভেচ্ছা।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫৬