৮. * শূন্য আরণ্যকের তালিকা: '‘মিগ ফিগ্রেট কেনার দূর্নীতি'’.
মিগ-ফ্রিগেট বিষয়ে বেশি বলার নাই, বহুল আলোচিত টপিক. আদালত এখনও রায় দেয়নি. যদি দূর্নীতি হয়ে থাকে, রাজনীতিক, ব্যবসায়ীরাই তার প্রধান হোতা, সামরিক অফিসারদের সংশ্লেষ তুলনায় নগণ্য -– পত্রিকাগুলো তাই বলে, নাকি?
৯. * শূন্য আরণ্যকের তালিকা: ‘'২০০৭ এর পর প্রতিটা সেক্টরে সেনা অফিসার নিয়োগ; ২০ গুন ঘুষের যাতাকল'’.
প্রতিটি সেক্টরে কথাটি নিতান্তই অতিরঞ্জিত. এই দাবির সপক্ষে তথ্য-উপাথ্য না দিয়ে ঢালাও মন্তব্য করা অনুচিত. অবশ্য গুটিকতক সেকটরে এটা হয়েছে, যেমন দুদক-এ. ম খা আলমগীরের সহমর্মী না হয়ে থাকলে দুদক কিছু ভালো কাজ করেছে, বিতর্ক সত্ত্বেও, মানুষ তা স্বীকার করে বলেই আমার বিশ্বাস.
আর ২০ গুন ঘুষের কল্পকাহিনী? হ্যা, ঘুষ খাওয়ার রিস্ক বেড়ে যাওয়ায় বিভিন্ন অফিসে ঘুষখোরেরা রেট বাড়িয়েছিল, সেখানে সেনা-অফিসারদের দোষ কোথায়? ঘুষ খাওয়ার রিস্ক বাড়িয়ে দেয়ায়? সংবাদপত্রে চোখ রাখুন – চট্টগ্রাম বন্দরে আবার ঘুষ চালু হয়েছে, চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসীরা ফিরে আসছে মহাপরাক্রমে, অফিসে অফিসে টেন্ডারবাজি শুরু হয়েছে সর্বত্র - – এসব সংবাদের মর্ম একটাই, ঘুষ কমেছিল, এখন আগের জায়গায় ফেরত যাচ্ছে.
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৩০