তনুর শরীরে "ওইটা মানে ওইটা" খুজলে নিশ্চয়ই পাওয়া যাইবে ...... অপরাধী নিশ্চয়ই বেলুন নিয়া আসে নাই যে, বেলুনে ভরে তার ডিএনএ প্রমাণ নিয়ে যাবে ...... হয় ভিকটিমের জামা কাপড়ে তার চিনহ পাওয়া যাইবে কিংবা ক্রাইম সিনের আশেপাশে ভালো করে খুজে দেখলে "ওইটা মানে ওইটা" পাওয়া যাবেই যাবে।
# যদি "ওইটা মানে ওইটা" পাওয়া যায় তাহলে ওই ক্যান্টনমেন্টের সবার ডিএনএ টেস্ট করে মিলিয়ে দেখলেই প্রকৃত অপরাধী খুজে পাওয়া কোন কঠিন ব্যাপার না।
# এমন কেস গুলোতে ধর্ষিতের নখের ভিতরে ধর্ষণ কারীর চামড়া কিংবা মাংস থাকার সম্ভবনা ১০০% নিশ্চিত। কেননা ঘটনা ঘটার সময়ে নিশ্চয়ই দুই পক্ষের ভিতরে ধস্তাধস্তি হয়েছে। আর আমারা সবাই জানি মেয়েদের হাতিয়ার একটাই আর তা হল তাদের হাতের নখ। এইটা আমি নেট ঘটাঘাটি করে জেনেছি।
# কাহানী ঘটছে সেনাবাহিনীর ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে, ওরা দেশের সেরা মাস্তান, ওদের সাথে মাস্তানি করতে যাবে এমন সাধ্য কার আছে ? সুতরাং চিল্লাপাল্লা করে কোন লাভ নাই। ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে যাই।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩