বর্তমানে প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের অনলাইন/অফলাইন কোথাও নূন্যতম প্রাইভেসি নেই।
আমরা যে মোবাইলে কথা বলি/এসএমএস আদান প্রদান করি তা মোবাইল কোম্পানি গুলো রেকর্ড করে রাখে।এবং উপর মহলে প্রভাব খাটিয়ে খুব সহজেই সেই রেকর্ড নেওয়া যাবে।আমাদের সরকার তো যখন খুশি তখন সেটা নিতে পারে।
কোন কারনে যদি আপনি সরকারের কুনজরে পড়েন তাহলেই সারছে।আপনার কোন এক পারসোনাল দুষ্টু আলাপ চারিতা স্ক্যান্ডাল বলে প্রকাশ করে দিতে পারে ইজিলি।আপনাকে সম্মানের ভয়ে ক্ষমা চাইতেই হবে সরকারের কাছে।
শুধু তাই নয়,আমরা যে অনলাইনে ভিডিও চ্যাট করি তার ও রেকর্ড থাকে।এবং তা হ্যাকও করা যায়।ভিডিও তে নায়িকার সাথে যা করেছেন তা একবার প্রকাশ পেলে কি হবে?
অনলাইন অডিও কল রেকর্ড তো বেশ কয়েকবার প্রকাশ করেছে সরকার।
আমার ধারনা আইপিএড্রেস দিয়ে আমরা কোন ডিভাইস থেকে কোন কোন সাইটে ব্রাউজ করছি সেটাও বের করা যায়।তারানা হালিম সেই ইঙ্গিত দিয়েছেন।
মূল বক্তব্য হল প্রযুক্তি ব্যবহার করে আপনার কোন গোপন/পারসোনাল বিষয় আর গোপন থাকছে না।একটু চেষ্টা দিলেই তা যেকেউ সংগ্রহ করতে পারে।
সরকারের প্রতি পরামর্শ : আপনারা প্রযুক্তি ব্যবহার করে বর্তমানে যাই করছেন,সাথে সাথে তা মুছে ফেলুন।কোন কারনে সরকার পরিবর্তন হলে আপনাদের দেখানো পথেই দুকদম জোরে হাঁটবে আপনাদের বিরোধীরা।
সাধারনের জন্যে টিপস: হোয়্যাটসাপ/ম্যাসেঞ্জারের আপডেট ভার্সনে অডিও/ভিডিও কল করা যাচ্ছে।এগুলোর সিকিউরিটি হাই করা হয়েছে।(end to end encryption)।অডিও ভিডিও চ্যাটের জন্যে এগুলো ব্যবহার করাই উত্তম।