বর্তমান রাজনীতির আলোচিত নায়ক এরশাদ।এক সময় স্বৈরশাসনের নায়ক ছিল আর এখন রাজনৈতিক কৌতূক বিনোদনের নায়ক।তাকে নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই চলছে মহাসমালোচনা।ব্লগ ফেসবুক টুইটার টকশো নিউজ কোথায় নাই এরশাদ।গালাগালী খাওয়ার রেকর্ড অর্জন করেছে ইতিমধ্যেই ।গিনেসবুকে নাম উঠানোর দাবী জানায় ।
তার দল ভাঙার গুজবও উঠেছে।বর্তমান অনলাইন মিডিয়া গুজব ছড়াতে ওস্তাদ।যে যত বেশী গুজব ছড়াতে পারে তাদের পত্রিকা তত বেশী পড়া হয়।
যেমনঃ পার্থ,অলি,বি.চৌধুরি ,
কথিত সর্বদলীয় সরকারে যোগ দেওয়ার ভূয়া নিউজ।৫কোটি টাকা নেওয়া,মন্ত্রিত্ব চাওয়া ,
সাজিয়ে গুছিয়ে কি অসত্য তথ্য যে তা প্রচার করছে এবং এরকম আরো অনেক অসত্য সংবাদ দিচ্ছে বলে আমার ধারনা।হেফাজতে ইসলাম সংক্রান্ত এরকম প্রচুর বিকৃত, বানোয়াট,অসত্য তথ্য প্রচার করেছে বাংলানিউজ২৪ এবং বিডিনিউজ২৪ সহ কিছু অনলাইন মিডিয়া।
আমি অবাক হয়েছি কাদের সিদ্দিকি এবং আসম রবের কথিত সর্বদলীয় সরকারের যোগ দেওয়ার নিউজ পড়ে।যেটা একই সাথে হাস্যকর এবং মিথ্যা।হাস্যকর এই কারনে কাদের সিদ্দিকি,রব হাসিনা সরকারে যোগ দিবে এটা পাগলেও বিশ্বাস করবেনা।কাদের সিদ্দিকি দেশের জন্য বঙ্গবন্ধুর জন্য য
করেছে,হাসিনার চাটুকারিতা করলে আজ আওয়ামীলীগের উচ্চ পদে আসীন থাকতেন তিনি।কিন্তু তিনি বা তারাতো কখনোই দেশের সাথে বেঈমানী করেনি করবেও না।
যাহোক এসব মিথ্যা তথ্য খুব একটা প্রভাব ফেলছে বলে আমার মনে হয়না।কারন যারা অনলাইন মিডিয়া নিয়মিত পড়েন তারা খুব সহজেই বুঝতে পারেন কোন নিউজটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা।আর পাল্টা প্রতিবাদের অপশনতো আছেই।
এরশাদ দিয়ে শেষ করি,
গোলাম মাওলা রনি এরশাদ সম্পর্কে বলেছেন
শেষ খেলাটা খেলবেন এরশাদ।আমারো তাই ধারনা।বিএনপির দিকে হাওয়া বইলে কথিত সর্বদলীয় সরকার ছাড়তে এরশাদ যে মিনিট খানেক দেরী করবেনা তা সবারই জানা।এরশাদকে বিশ্বাস করা আর ক্ষুদার্থ বাঘকে বিশ্বাস করা একই ব্যাপার।