১।মাঝে মাঝে নামাজ পড়া।জুমার নামাজ তো নো মিস।
২।রমজান মাস:রোজা রাখে বটে,অন্য সময়ের তুলনায়
নামাজ তখন বেড়ে যাই।ইফতারের মহাউৎসব।তারাবীত
ে ক্লান্তি।শেষ দশে কেনা কাটায় সকাল থেকে গভীর
রাত্রি।
৩।হিজাব নিয়ে কথা বললে,নারী স্বাধীনতা শ্যাষ।
অর্ধ উলঙ্গ থাকা নারী শক্তির বহিঃপ্রকাশ
৪।গান শোনা নাটক সিনেমা দেখা সংস্কৃতি, ইসলামের
কথা বলা মৌলবাদী।
৫।১লা বৈশাখ,পূজা পার্বন,শহীদ মিনারে ফুল,এগুলি ইসলামের কোথায় আছে,তাতে কোন
ক্ষতি নাই,শুধু রাজাকারের বিচার করলেই আমাদের
মুসলিমদের ক্ষতি হয়ে যায়।
৬।নবী(স: ) কে কুটক্তি করলে অন্তর
জ্বইলা ছাই,তার সুন্নত মানতে স্টাইল শ্যাষ
হয়ে যায়।শাইখ আহমেদ দিদাতের ভাষায়,কুরআন
মাথায় নিয়ে মুসলিমরা মরতে রাজী,কিন্তু কোরানের
নিয়ম প্রতিষ্ঠা করে বাঁচতে রাজি নয় কেন?
৭।ভারতের চ্যানেলের বদৌলতে প্রতি ঘরে,শাখ
বাজানো,উলু দেওয়া,মূর্তি পূজা জোরে সোরে এগুচ্ছে।
৮।কোরান পড়তে মোটামুটি সবাই পারে।মজার ব্যাপার
এ মহাগ্রন্থ আমরা না বুঝেই খতমের পর খতম দিয়েই
চলছি।
৯।বার্থডে পার্টি,ভ্যালেনটাইন ডে,থার্টি ফার্স্ট
নাইট এগুলো তো বাঙ্গালী সংস্কৃতিও নয়।তার পরেও
চলছে।
১০।একে অন্যেকে হাদিস শোনায়।মজার ব্যাপার
বক্তা শ্রোতা কেউই তা মানেনা।