গ্রাম-গঞ্জ ভ্রমণের পর ক্লান্ত হয়ে নওয়াব বাড়ির সামনে বসলাম। নওয়াব বাড়ির সামন থেকে নওয়াব সাহেবের সুকীর্তি। সামনে কিছু ছোকরা লাফালাফি করছে।
ছবি ব্লগ প্রকাশ করি না অনেকদিন হয়ে গেলো। প্রকাশ করবো করবো করেও করা হয় না। আজ কিছু হাবি-জাবি ছবি নিয়ে উপস্থিত হলাম। আসলে ছবি তোলার বেলায় আমি মোটেও কাজের না। যখন থেকে দেশ ছেড়েছি, তখন থেকেই আমি সকল কুকাজের কাজী । সতর্কীকরণ: আমি কোন ছবিগ্রাফার না; আমি কেবল মনের সুখে প্রাকৃতিকে মোবাইলে বন্দি করি।
২) এটা অনেক আগের ছবি। আমি তখন উপজেলা শহরের এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক হিসাবে আছি। ওখানকার চায়ের মধ্যে একধরণের সুবাস থাকতো; যা ছিল এই গাছের পাতার কেরামতি। অবশেষে ঐ গাছের একটি উপশাখা এনে নিজ বাংলোর সামনে রোপণ করেছিলাম। ওটা এখন অনেক উপশাখার জননী।
৩) নৌকো ভাড়া করে এক বিকালে হাওর দেখতে বেড়িয়েছিলাম।
৪, ৫, ৬) দেখতে দেখতে সূর্য আমাদের থেকে লুকাতে শুরু করলো।
৭) সূর্যহীন আকাশের রয়েছে আলাদা রূপ।
৮) রাতের বেলা গ্রামের বাড়িতে এ আড্ডাই বেশি জমতো। এখানে বসেই আমরা চলে যেতাম শৈশব ও তারুণ্যের যতসব কুকীর্তিময় আনন্দে
৯) গ্রাম থেকে ফিরে সোজা চলে গেলাম রমনার বটমূলে। নাহ, আজ এখানে আর আমাদের সুযোগ নেই।
।
১০) অবশেষে:
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪০