somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নতুন করে আবিষ্কৃত হতে যাচ্ছেন রামানুজন তার বিখ্যাত নাম্বার ১৭২৯ এর মধ্য দিয়ে

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ট্যাক্সিক্যাব নাম্বার হল ম্যাথমেটিক্স এর দুনিয়ার অন্যতম বিলাভেড ইন্টিজার। এদের অরিজিন ১৯১৮ সালে ইন্ডিয়ান জিনিয়াস শ্রীনিবাস রামানুজনের হাত ধরে। সম্প্রতি Emory University এর ম্যাথমেটিশিয়ানগণ আবিষ্কার করেছেন যে, রামানুজন কেবলই প্রথম ট্যাক্সিক্যাব নাম্বার ১৭২৯ ও এই ইন্টিজারগুলোর প্রোপার্টি আবিষ্কারই করেন নি, তিনি দেখিয়েছেন কিভাবে এই নাম্বারগুলো এলিপ্টিক কার্ভ এবং k3 সারফেসের সাথে সম্পর্কযুক্ত। k3 সার্ফেস বর্তমান স্ট্রিং থিওরি ও কোয়ান্টাম ফিজিক্সে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।


Emory University এর নাম্বার থিওরিস্ট Ken Ono জানিয়েছেন যে, অন্যেরা K3 সারফেস এর নাম করণ ও এটা নিয়ে কাজ শুরু করার ৩০ বছর আগেই রামানুজন এটাকে আবিষ্কার করেছিলেন। তিনি আরও বলেন যে, রামানুজনের কাজ অনেক ডিপ স্ট্রাকচার এন্টিসিপেট করেছিল যা পরবর্তীতে এরিথমেটিক, জিওমেট্রি, নাম্বার থিওরি এবং ফিজিক্সের ফান্ডামেন্টাল অবজেক্ট হয়ে দাঁড়িয়েছিল।


Ono এবং তার গ্রেজুয়েট স্টুডেন্ট Sarah Trebat-Leder, Research in Number Theory জার্নালে এটা নিয়ে গবেষণা প্রকাশ করছেন। এই স্টাডিতে থাকবে কিভাবে ট্যাক্সিক্যাব নাম্বার সম্পর্কিত রামানুজনের ফর্মুলাগুলো এলিপ্টিক কার্ভের সিক্রেটগুলো রিভিল করে।


তারা জানান, "রামানুজনের ফর্মুলা যা তিনি তার ১৯১৯ সালে তার ডেথবেডে লিখে রেখে গিয়েছিলেন, তা এতটাই ইনজিনিয়াস যে এর মধ্য দিয়ে তিনি ভবিষ্যতের ম্যাথমেটিশিয়ানদের জন্য একটি ম্যাজিক কি রেখে গিয়েছিলেন। এখন আমাদেরকে এই ম্যাজিক কি এর ক্ষমতা অনুধাবন করতে হবে এবং মডার্ন কনটেক্সটগুলোতে একে ব্যবহার করে সল্যুশন খুঁজতে হবে।"


১৯১৮ তে রামানুজন টিউবারকিউলোসিসের কারণে লন্ডনের একটি ক্লিনিকে ভর্তি হয়েছিলেন। হার্ডি রামানুজনকে চিয়ার আপ করার জন্য বলেন, তিনি আজ একটি ট্যাক্সিতে করে রামানুজনের সাথে দেখা করতে এসেছেন আর সেই ট্যাক্সির নাম্বার ছিল ১৭২৯। তিনি বলেন, "নাম্বারটা কত সাধারণ"। রামানুজন বিছানায় বসে পড়েন এবং বলে, "না হার্ডি, এটা খুবই ইন্টারেস্টিং একটা নাম্বার! এটা এমন ক্ষুদ্রতম সংখ্যা যাকে দুভাবে দুটো কিউবিক সংখ্যার যোগফল হিসাবে প্রকাশ করা যায়।"


রামানুজন, যার কিনা কোন নাম্বারের ইডিওসিনক্রেটিক প্রোপার্টি সম্পর্কে ভূতুরে সেন্স ছিল সে হয়তো কোন না কোনভাবে জানত যে ১৭২৯ কে 1 cubed + 12 cubed এবং 9 cubed + 10 cubed এই দুইভাবে প্রকাশ করা যায় এবং এর চেয়ে কোন ছোট সংখ্যাকে এভাবে লেখা যায় না।


এই ঘটনা থেকেই হার্ডি-রামানুজন নাম্বার বা ট্যাক্সিক্যাব নাম্বারের জন্ম। এপর্যন্ত মাত্র ৬টি ট্যাক্সিক্যাব নাম্বার আবিষ্কৃত হয়েছে যার এই ১৭২৯ নাম্বারটির মত প্রোপার্টি আছে। এগুলো হল সেইসব ক্ষুদ্রতম নাম্বার যাকে n সংখ্যক উপায়ে দুটো কিউবের যোগফল হিসাবে প্রকাশ করা যায়। এবং যদি n এর মান যদি ২ হয় তাহলে এই সংখ্যাটা দাঁড়ায় ১৭২৯।


রামানুজনের অনেক আবিষ্কারের মতই দেখা গেল ১৭২৯ ও এমন একটি নাম্বার যার মধ্যে ম্যাথমেটিকাল ওডিটির বাইরেও আরও অনেক মিনিং লুকানো আছে। Ono বলেন, "রামানুজন কিভাবে থিওরিগুলো এন্টিসিপেট করতেন ১৭২৯ তারই একটা চূড়ান্ত উদাহরণ। তার নোটগুলো দেখলে মনে হয় এখানে কেবলই কিছু সিম্পল ফর্মুলা আছে। কিন্তু যদি আরও ভালভাবে এগুলোর দিকে তাকানো যায়, তাহলে এদের আরও ডিপার ইম্পিকেশন পাওয়া যাবে যা রামানুজনের সত্যিকারের ক্ষমতা রিভিল করে।"


Ono এর কেরিয়ারের বেশিরভাগ অংশই গিয়েছে রামানুজনের রহস্য রিভিল করতে। ২০১৩ সালে ইংল্যান্ডে নাম্বার থিওরিস্ট Andrew Granville এবং John Coates এর সাথে দেখা করার সময় Ono কেমব্রিজে রামানুজন আর্কাইভ তন্নতন্ন করে খোঁজেন। তিনি ফরমুলায় ভরা একটা পৃষ্ঠা খুঁজে পান যা রামানুজন হার্ডির সাথে বসে ১৭২৯ এর প্রোপার্টি পয়েন্ট আউট করার এক বছর পরে লিখেছিলেন। সেসময় ৩২ বছরের রামানুজন ভারতে ফিরে আসেন এবং মৃত্যুর খুব কাছাকাছি সময়ে এসে পড়েচিলেন।


Ono বলেন, " আমি রামানুজনের ডেথবেড নোটের একটা টেনে তুললাম। পেজটাতে ১৭২৯ ও তার ব্যাপারে কিছু নোট লেখা ছিল। এন্ড্রু এবং আমি অনুধাবন করলাম যে রামানুজন এক্সপোটেন্ট ৩ এর ক্ষেত্রে ফার্মার লাস্ট থিওরেম এর জন্য কিছু ইনফিনিটলি নেয়ার মিস (infinitely near misses) খুঁজে পেয়েছেন। আমরা এটা দেখে অনেক অবাক হয়েছিলাম এবং সত্যিসত্যি হাসতে শুরু করেছিলাম। রামানুজন যে অনেক বড় কিছু আবিষ্কার করেছিলেন এটাই ছিল আমাদের পাওয়া তার প্রথম প্রমাণ।"


ফার্মার লাস্ট থিওরেম হল একটা আইডিয়া যেটা বলে কয়েকটা সিম্পল ইকুয়েশনের কোন সল্যুশন নেই। যেমন দুটো কিউবের যোগফল কখনও আরেকটি কিউব হতে পারে না। রামানুজন ২টি ভেরিয়েবল ও ৩ ডিগ্রীর একটি কিউবিক সল্যুশনের এলিপ্টিক কার্ভ ব্যবহার করেন যা এর অসীম সংখ্যক সল্যুশন তৈরি করেছিল যেগুলো ফারমার লাস্ট থিওরেমের নেয়ারলি কাউন্টার এক্সাম্পল।


এলিপ্টিক কার্ভ নিয়ে হাজার বছর ধরে স্টাডি করা হচ্ছে। কিন্তু মাত্র ৫০ বছর পূর্বে ম্যাথমেটিক্স এর বাইরে এর এপলিকেশন খুঁজে পাওয়া গেছে। আর এই এপলিকেশনগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণও বটে যেমন ইন্টারনেট ক্রিপ্টোগ্রাফি সিস্টেমে ব্যাং একাউন্ট নাম্বার এর ইনফরমেশনের প্রোটেকশনের জন্য একে ব্যবহার করা হয়।


রামানুজন K3 সারফেস আবিষ্কার করেন এটা জানার অনেক আগেই Ono এটা নিয়ে কাজ করেছিলেন। রামানুজনের আবিষ্কারের অনেক পরে ১৯৫০ এর দিকে ম্যাথমেটিশিয়ান André Weil এর নামকরণ করেন। তিনি এর নামকরণ করেন তিনজন এলজেবরিক মাস্টার Kummer, Kähler এবং Kodaira এর স্মরণে। এদের তিনজনের নামের অদ্যাক্ষরই K। আর নামকরণটি করা হয় কাশ্মীরের মাউন্টেন K2 এর সাথে মিলিয়ে। K2 এমনই একটি পর্বত যেটাতে আরোহন করা অনেক কঠিন। এলিপ্টিক কার্ভগুলো জেনারালাইজ করে K3 সারফেস তৈরির প্রোসেসও অনেক কঠিন।


Ono এবং Trebat-Leder তাদের পেপারটি প্রস্তুত করতে রামানুজনের সব নোট টেনে এনেছেন, তার ফাইন্ডিংগুলোকে আলোকিত করেছেন সেগুলোকে মডার্ন ফ্রেমওয়ার্কে ট্রান্সলেট করছেন।


Ono বলেন, "রামানুজন ১৭২৯ এবং এলিপ্টিক কার্ভগুলোকে K3 সারফেস এর জন্য ফরমুলা ডেভেলপ করতে ব্যবহার করছিলেন। ম্যাথমেটিশিয়ানরা এখনও এই K3 সারফেস সংক্রান্ত ক্যালকুলেশন করতে হিমশিম খায়। আর তাই, এটা যে পুরোপুরিভাবে রামানুজনের ইনটুইশন ছিল এটা অবশ্যই একটা মেজর সারপ্রাইজ।"


রামানুজন ভারতে সুপরিচিত এবং সমগ্র বিশ্বের ম্যাথমেটিশিয়ানদের কাছেও সুপরিচিত। Pressman Films দ্বারা প্রকাশিত মুভি "The Man Who Knew Infinity," এর দ্বারা সমগ্র বিশ্বের মানুষের কাছে পরিচিত হচ্ছেন। Ono এই মুভির ম্যাথ কনসাল্টেন্ট হিসেবে কাজ করেছেন। মুভিটিতে রামানুজনকে স্টারিং করেছেন Dev Patel এবং হার্ডিকে স্টারিং করেছেন Jeremy Irons। Ono এবং Bhargava মুভিটির এসোসিয়েট প্রোডিউসার।


Ono বলেন, "রামানুজনের জীবন এবং কাজ একই সাথে একটি মহান হিউম্যান স্টোরি এবং মহান ম্যাথ স্টোরি। আমি আনন্দিত যে, শেষ পর্যন্ত আরও অনেক মানুষ তার সম্পর্কে জানার সুযোগ পাবে।"


http://www.sciencedaily.com/news/computers_math/mathematics/
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
১০টি মন্তব্য ১টি উত্তর

১. ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: "The Man Who Knew Infinity," মুভিটা কোনভাবেই মিস করা চলবে না। কবে রিলিজ হবে জানেন? অান্তরিক ধন্যবাদ এইরকম গুরুত্বপূর্ণ পোস্টের জন্য।

প্রিয়তে রাখলাম।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৭

লেখক বলেছেন: মুভিটি ১৭ই সেপ্টেম্বরে মুক্তি পেয়ে গেছে আর রেটিংও ৮ এর উপরেই আছে (যার অর্থ অনেক ভাল)। ব্যাপারটা জানতাম না। এডিট করলাম। আমিও দেখব।

২. ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৫

সুমন কর বলেছেন: জটিল বিষয়, হালকা করে পড়লাম। পরে ঠাণ্ডা মাথায় পড়তে হবে....

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

৩. ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমার জন্য গণিত বরাবর সবচেয়ে ভীতির বিষয় ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। মুভিটা দেখার ইচ্ছা রইল।

৪. ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট। ধন্যবাদ।




ভালো থাকবেন নিরন্তর।

৫. ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

রমিত বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট!
আমাদের বাংলার দার্শনিক কপিল ও পরবর্তিতে গ্রীসের দার্শনিক পিথাগোরাসের এই সংখ্যা নিয়ে অনেক কাজ করেছিলেন।
আসলে পুরো জগৎটাই সংখ্যার এক অদ্ভুত খেলা।
লেখক, আপনাকে ধন্যবাদ।

৬. ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬

দরবেশমুসাফির বলেছেন: ইন্টারেস্টিং, ভেরি ইন্টারেস্টিং। এটা নিয়ে অনেক মাথা খাটানো যাবে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৭. ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: আগে থেকে এই ব্যপারে যার বেসিক জ্ঞান নাই সে এটা বুঝবে না ।

৮. ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২

৯. ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: পোষ্টটার শুরুতে আমি ভেবেছিলাম বিশ্লেষণ থাকবে, কিন্তু হতাশ হলাম শুধু আর্টিকেল দেখে।

আপনার পোষ্ট ভালই হয়েছে। এগুলো নিয়ে আগ্রহ থাকায় আগেই কিছু কিছু জেনেছি, কিন্তু বিশ্লেষণ পাইনি। আপনি কষ্ট করে বিশ্লেষণটা খুঁজে পেলে ঐটা নিয়ে লিখুন।

:( :(

পোষ্টে ++

১০. ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৬

আপেল বলেছেন: "The Man Who Knew Infinity," মুভিটার কোন লিংক পাওযা যাবে

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ও আমার অপারগতা

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৪১

সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত খবর অনুযায়ী আজ নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে তাদের সুপারিশ জমা দেয়ার কথা। তাদের প্রস্তাবিত কিছু বিষয় পড়ার পর আমার মনে বিষয়গুলো নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ : দেশের উন্নয়নের জন্য আসন বাড়ানোর বিকল্প নেই

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:০৮


নারী অধিকার নিয়ে কথা উঠলেই কিছু ভদ্রলোকের ঘুম ভেঙে যায়। রাষ্ট্র নড়েচড়ে বসে—একটু যেন ‘স্মার্ট’ ভাব ধরে। সেই ভাবেই নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন সুপারিশ করলো, সংসদের আসন সংখ্যা ৬০০ করা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের পোশাক শিল্প : মহম্মদ ইউনুস কি ভারতের বা মোদির হাতের পুতুল ?

লিখেছেন গেছো দাদা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:২৩

মোদীর ওপর গোসা করে মাটিতে খায় ভাত। হ্যাঁ বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এইটাই হয়েছে। ভারত বাংলাদেশের পোশাক পণ্যের জন্য মালবাহী বিমানযোগে ট্র্যানশিপমেন্ট ফ্যাসিলিটি বন্ধ করে দেওয়াতে এমনিতেই পোশাক শিল্পের ওপর বড়সড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

নারীবাদীতার নামে ইসলামোফোবিয়া

লিখেছেন মারুফ তারেক, ২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৩:৩১



ইসলামে নারী ও পুরুষের পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় ভূমিকায় বিশেষ পার্থক্য রয়েছে। যারা নিজেদের মুসলিম হিসেবে দাবি করবে, তাদের উপর ইসলামের মৌলিক নিয়মগুলো আবশ্যিকভাবে বর্তাবে। ইসলামের কোন মৌলিক আইন বাতিল... ...বাকিটুকু পড়ুন

নারী কম পায় না, বরং সবটাই পায়—নিজের জন্য

লিখেছেন বক, ২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৩৫



ভাই নাঈম আর বোন নাবিলা
নাঈম ও নাবিলা দুই ভাই-বোন।
তাদের বাবা মারা গেলেন এবং রেখে গেলেন উত্তরাধিকার হিসাবে ১৮ লাখ টাকা।

ইসলামি বণ্টন অনুযায়ী:

ভাই নাঈম পাবেন: ১২ লাখ টাকা

বোন নাবিলা পাবেন:... ...বাকিটুকু পড়ুন

×