" জাগো " এর Founder এর বাপ একজন Politician . সে নিজেও পরে নেতা হইতে চায় । এখন থেকেই তাই এই সংঘটন এর জন্ম দিয়ে প্রমান করছে সে যে কতটা মানব দরদি । এইবার এই প্রতিষ্ঠানটির কিছু পরিচিতি আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই ।
JAAGO FOUNDATION মুলত পরিচালিত হয় USA Embassy কর্তৃক । বাংলাদেশ সরকারের সাথে এইটির কোন লিঙ্ক নাই । তারা মুলত sponsor এর কাছ থেকেই বিরাট অঙ্কের টাকা পায় । কিন্তু তার একটি বিরাট অংশ খরচ করতে হয় Volunteer দের পিছনে যারা মুলত পথ-শিশুদের পরার দাবি দিয়ে সমাজের বিত্তবানদের কাছ থেকে টাকা তুলতে সদা থাকে ব্যস্ত !!
" Collecting Volunteers এর পিছনে তারা এত টাকা খরচ কেন করবে ?? " এই প্রস্নের জবাবে শুধুই একটি উত্তর ঃ " The USA Govt. gaining Support from our new generation " । মুলত তারা attractive Volunteers কিনা ছাড়া আর কিছুই করসে না । যদি আপনি নিম্নের ছবিগুলু দেখেন তাহলে বুজতে পারবেন , " English Medium Moron রা কি করে চলছে !! " ?? ফুল বেচার অন্তরালে এরা মুলত করে চলেছে Fashion . Photo-shot এ কিভাবে ললনারা পোলাগুলির সাথে কত অন্তরঙ্গ হতে পারবে তার এক মোক্ষম প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেছে । lounges এ গিয়ে Sheesha নেয়া হয়ে দারিয়াছে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার । গরিব শিশুরা যেইখানে খাইতে পায় না , সেইখানে তাদের খাবার এর নামে তলা টাকায় এরা প্রতিনিয়ত খেয়ে চলছে নগরীর অভিজাত রেস্তোরাঁতে । চলুন দেখা যাক ছবিগুলু ঃ
আমার student আরও জানালঃ " জাগো " এর Founder এর শিক্ষা জীবন কেটেছে Scholastikai . তারপর এই মহা মানব গিয়েছিলেন "USA" তে লেখাপড়ার বাকিটুকু Complete করার জন্য । যেইখানে তার মেধা তারা বুজতে পারে নাই দেখে rejected করে লাত্থি মেরে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন । অতঃপর মহান দার্শনিক এর আবার বাংলাদেশ এ আগমন । এবং তার পরপর -ই "জাগো" এর জন্ম । এই মহান দার্শনিক তার বাপ-মার কাছ থেকে টাকা নেন না । কিন্তু ঠিকি তার Girl Friend (নাকি Bed Friend ?? ) এর পিছনে টাকার ভাণ্ডার খরচ করতে পিছপা হন না । এই টাকার উৎস কোথায় ??
এইসব ছবি দেখেই আমরা বুজতে পারি , " Jaago " এর Volunteer রা মুলত রাস্তায় কি করে বেড়াচ্ছে ! বেশির ভাগ Girl VOlunteers রা মুলত নিজেদের Body দেখিয়ে বেড়াচ্ছে instead of giving some money from their purse !! দেখেই বুঝা যায় , এদের Family এর standard খুব high ! কখন কি এদের মনে এসেছে , " আজকের টিফিনের টাকা গরিব শিশুদের জন্য Donate করব ! " উত্তরঃ না ! কুকুরের মত এরা তাদের boy friend এর সাথে জৈবিক সুখ খুজতে থাকে সদা ব্যস্ত ! কিভাবে এই সব চিন্তা করবে ??
এখন আসা যাক যারা গরিব শিশুদের জন্য Money Collect করতেসে তাদের life-style . তারা Late night party celebrate করতেসে । Sheesha এন্ড drugs regular না নিলে এদের কাছে মনে হয় "আজকের day তাতো চরম Dull and boring " এইসব মহা মানবরা নিজেদের আসে পাশে থাকা শিশুদের তখন আর দেখে না ।
Do they support the society???? Check Out Their life style, Going to night clubs, wearing western dresses doesn't mean anything helpful to a poor country like Bangladesh.
চলুন দেখে আসি তাদের motto ki ?? জাগো ফাউন্ডেশনের ভলান্টিয়ার শাখা, ভলান্টিয়র ফর বাংলাদেশ, ২০১১ সালের মে মাসে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এই সংস্থাটি মার্কিন দূতাবাস দ্বারা সমর্থিত। এই শাখাটি বাংলাদেশের যুব সমাজের একটি প্লাটফর্ম, যেখানে দেশের যুবকরা তাদের দেশের জন্য কাজ করতে পারে। ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবকদের একটি দেশব্যাপী সংগঠন যেখানে তারা নিজেদের সমাজ ও সমগ্র দেশের জন্য কাজ করতে পারে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্বেচ্ছাসেবকরা তাদের একশন গ্রুপ তৈরি করবে যেটা অনুমোদিত ও নিবন্ধনভুক্ত হতে হবে। প্রতিটি একশন গ্রুপ একটি স্থানীয় বোর্ড দ্বারা চালিত হবে যেটাও একটা জাতীয় বোর্ড দ্বারা চালিত হবে। মার্কিন দূতাবাসের সমর্থনে, ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ আগামী ২ বছরের মধ্যে ২১টি ভলান্টিয়ার একশন গ্রুপ তৈরি করতে চায়। এই সংস্থাটির চূড়ান্ত লক্ষ্য বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় তাদের একশন গ্রুপ তৈরি করা।
এই হল ব্যাপার। এই বার যার যা খুশি বুঝে নেন।
এই অংশটুকু এই জাইগা হতে copy করা । Click This Link
পরিশেষে এই কথা নির্দ্বিধাই বলা যায় যে , " জাগো " নামক organization তির জন্মর পিছনে লুকিয়ে রয়েছে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেয়ার এক বিরাট উপলক্ষ । পথ-শিশুদের প্রতি আমাদের যে মমতা তাকে পুজি করে তারা খুলে বসেছে এক বিরাট ব্যবসা-বাণিজ্য । আমাদের টাকায় তারা নিজেরা আমদ-ফুরতি করে বেড়াচ্ছে । কিন্তু এই ভাবে আর কত দিন ?? চলুন না এই বার আমরা নিজেরা একটু সচেতন হই । নিজেদের এত কষ্টের টাকা আরেক জন এর night club এর party এর জন্য donate না করে নিজেরাই কিনে দেই পথ-শিশুদের একটি রুটি । কেন আমরা এই সব বেশ্যাদের কাছ থেকে ফুল কিনব ?? we should help poor people with our own hand, give food when we see them starving instead of buying flowers from the so called Assholes "JAAGO VOLUNTERS".
এখন মনে হয় সময় এসেছে , যারা আমাদের মন মানসিকতাকে নিয়ে ব্যবসা করতে চায় তাদের কে correct করে দেয়ার !!
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৬