ক্রিকেটকে কেন্দ্র করে বাজি এক পর্যায়ে মারপিট শেষে মৃত্যু।এখানেই শেষ নয়,আজকে দুপুর ১২টার দিক
একটি কম বয়সী ছেলে নিজ বাড়িতে দড়িতে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে।এখনো মুল ঘটনা জানা যায় নি তবে পরে খোজ নিয়ে জানতে পারলাম বাজিতে হেরে অতিরিক্ত চাপ সহ্য করতে না পেরে সে না ফেরার দেশে চলে গেছে।শুধু বড় বড় শহর তলীতে নয় বাজি এখন বেশ জমে উঠেছে গ্রাম গঞ্জের হাটে বাজারে।বর্তমান সময় যুব সমাজের কাছে একমাত্র আগ্রহের বিষয় বাজি।অনেকের কাছে এটাও শোনা যায় যে তারা যখন বাজি তে মেতে উঠে তখন তারা পৃথিবীরর সব ভুলে যায়।তার সব থেকে প্রিয় মানুষকেও সে মনে করতে পারে না।বাজির জন্য বউ বন্ধক এটা অবশ্য পুরনো নয়। অস্থির উত্তেজনায় সে আটকে থাকে চূড়ান্ত ফলাফল না পাওয়া পর্যন্ত।অনেকে আবার বাজি কে একমাত্র পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছে।কিন্তু শেষে বাড়ি ঘর বউ,গার্ল ফ্রেন্ড সব হারিয়ে পথের ফকির হয়ে ঘুরছে।যুগ বদলায় জূয়ার স্টাইল ও বদলায়।এখন মানুষ মোবাইলে হ্যালো বলেই কোটি টাকার জুয়া খেলছে যার জন্য প্রশাসনের চোখে ধুলো দিয়ে দিনে দুপুরে চলছে জুয়ার আসর।আমি মনে করি বাজি এক ধরনের নেশা যার স্পর্শে ধ্বংস হচ্ছে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম....অভিবাক দের এ বেপারে সচেতন হওয়া উচিৎ। আপনার সন্তান কোথায় যায় কিরে তার গতিবিধি লক্ষ রাখুন।আর চাই না আমরা অকালে ঝরে যাক কোনো তাজা প্রান।মায়ের বুক খালি করে কেউ যেন চলে না যায় না ফেরার দেশে।