গলার কাছে তির তির কাঁপছে। কথাগুলো থেমে আছে ওখানে।
মনের ভিতর গুমড়ে উঠে বিসুভিয়াস, সুনামি ভাসিয়ে নিতে চায়
অট্টালিকা, জনপদ, সাজান শহর।
অথচ থমথম নৈঃশব্দ, একা ফেলে দীর্ঘশ্বাস।
দূরন্ত প্রজাপতি হারিয়ে ফেলেছে, ঘাস ফড়িং দিন
চঞ্চল পাখা মেলে উড়তে পারে না বহুদিন,
মাটিতে মুখ গুজে ঘ্রাণ নেয়, কাঁদাখোচার মতন।
যদি কখনো হৃদয় কথা বলে, সে আশায় চেয়ে থাকে।
প্রলম্বিত দিগন্তরেখা সময়, অপেক্ষার যাঁতাকলে পিষ্ট হয়
অনাগত ক্লান্তিকাল, মুখ বুজে উতলায়, জটিল থেকে জটিলতর
আসা যাওয়ার ভাড়ে,স্বপ্ন প্রণয়ন গুমটিঘর।
যেতে হবে বহু দূর, একা অথবা সঙ্গীসহ
মূখ্য: শুধুই যাওয়া এবং বৈচিত্র চড়াই উতড়াই বা সমান্তরাল।
স্মৃতির বোঝা দাঁড়িয়ে যাবে পিঠের উপর একের পর এক।
ক্লান্তিতে চোখ বোজা চলবে না হাঁটতে হবে শেষ পর্যন্ত
অসুরের শক্তি নিয়ে। সাথে থাকুক ঘিরে সুনামি, কথা না বলা অগ্রন্থিত
শেষ কাব্যর প্রত্যাশা.....মুক্ত ঘাসের বনে নির্জলা একা মনের চলা...