কেউ কেউ মনে করছে, এটা এখন সময়ের দাবী,
পিঁয়াজ চাষ না করেও যারা পিঁয়াজের ক্ষেত মাড়াচ্ছে
তাদের ঘাড়ে প্রথমে উঠিয়ে দিতে হবে
আড়াই মন ওজনের একটা বস্তা, তারপর
পিঁয়াজ মন্ত্রীকে প্রধান করে গঠিত হবে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটা তদন্ত কমিটি
তারা তিন দিনের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে না পারলে
ধরে নিতে হবে, পিঁয়াজ আমদানির নামে
বিদেশে অর্থ পাচারের সাথে তারাও জড়িত
আর এসব দেখে এতদিন হুন্ডি ছাড়া যারা ক্যাপিটাল মেশিন আমদানিতেও
অতিরিক্ত মূল্য দেখিয়ে অর্থ পাচার করেছে
তারাও এখন দলে দলে পিঁয়াজ আমদানিকারক হবে,
হোক
তাতে পিঁয়াজের মূল্য বেড়ে ২৫০ টাকা থেকে ৮৪০ টাকা হলেও সমস্যা নেই,
কারণ পিঁয়াজ ছাড়াও এখন তরকারী রান্না করা যায়, যায় না আবার ?
যায়
আমার বাসায় তো রান্না হয়
এবং মন্ত্রী মশাইও এটা জানে
পিঁয়াজ খেলে মাথা ও শরীর দুটোই বেশ গরম হয় ।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৯