এবারের হাটে যেসব গরু বিক্রি হয়নি, তাদের শিং
হঠাৎ করে বড় হয়ে গেছে
তারা হাট থেকে আর বাড়ি ফিরতে চাচ্ছে না
রাস্তায় উঠে একটা অভিজাত বাড়ির সামনে গিয়ে
হাম্বা হাম্বা করছে...
আর হুংকার দিয়ে বলছে, এলাকায় গিয়ে
যাকে সামনে পাবে, তাকেই ঢুঁশ মেরে
কিভাবে উড়িয়ে দেবে
এসব গরুর সমর্থনে নাকি অনেক রাখাল বালক আছে
যারা গরুর ঘাস কাটার পাশাপাশি ভাল
বাঁশি বাজাতে পারে; যে বাঁশির সুরে
অনেক কুকুর, শেয়াল, পিঁপড়ারা ছুটে আসে
এবং তাদের সংগঠনও নাকি বেশ মজবুত
সাধারন একটা এঁড়ে গরুকে কিভাবে ষাঁড় বানাতে হয়
তা নিয়ে এতদিন তারা কাজ করেছে
এখন ফাইনাল লড়াই-এ এসব ষাঁড়কে যদি
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে না দেওয়া হয়, তাহলে
তারা তা মোটেই মেনে নেবে না
যতই কসাই-এর ছুরির ভয় দেখানো হোক না কেন
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১