সাধারনত মাস-কালাই এর ডাল থেকে আটা বানানো হয়। এর সাথে পরিমান মত চালের আটা মিশানো হয়। রুটি বানানো হয় হাতে। বেশ মোটা হয় এই রুটি।
বেগুন ভর্তা
ধনে পাতার চাটনি (জিভে পানি আসছে কি?):
বিশেষ ধরণের মাটির তৈরী খোলায় ভাজা হয় এই রুটি:
এক সময় কালাই এর সহজ লভ্যতার জন্য এই রুটি এই অন্চলে ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল। এলাকার সব মেয়েরাই জানত এই রুটি তৈরীর টেকনিক। তবে কালাই এখন বেশ দুষ্প্রাপ্য এবং দামও বাড়ছে ধীরে ধীরে। প্রতিদিনের খাবার হিসাবে এটির ব্যাবহার কমছে। এটি দৈনন্দিন খাবার থেকে বিশেষ খাবার হয়ে উঠছে।
কিছু বিশেসায়িত দোকানে কালাই এর রুটি করা হয়, তেমনি একটি দোকানে, এক সাথে তিনটি চুলায় ভাজা হচ্ছে কালাই এর রুটি।
রাজশাহী যাওয়া হলে একবার খেয়ে দেখতে পারেন এই আন্চলিক খাবারটি: