আরেকবার কী হাম্বালীঘ প্রমান করল যা কিছু খারাপ তার আবিস্কারক আম্বালীঘ। হরতালে শান্তিমিছিল,তত্বাবধায়ক আনয়নের ল্যান্টাত্বক( সচিবকে ল্যাংটা করা) পদ্ধতি,তত্বাবধায়ক বাতিল, অবশেষে সরকারী হরতাল।চ্যানেল সাময়িক বন্ধ।।
সাবাশ আম্বালীঘ!! সাবাশ সাবাশ!! জয় বঙ্গবন্ধু!!!!
খালেদা জিয়া কী তার ভাষনে শেখ হাসিনাকে ( ব্যাক্তি হাছিনাকে) উদ্দেশ্যে করে কিছু বলেছেন? না। নিজের ( আমি আমি ) বলে কিছু বলেছেন ? না। বলেছেন সরকার,তারা ইত্যাদি ভাষায়। আর আমরা ,আমাদের দল ইত্যাদি।
শেখ হাসিনা এখনো আমি ,আমার বাবা ইত্যাদি,উনি( বিএনপি না খালেদা ) ,খালেদা প্রভৃতি ত্যাগ করতে পারেননি।
যেমন -শান্তিতে নোবেল পাবার লজ্জাস্কর হাস্যকর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে জাতিসংঘে শান্তির মডেল দিয়েছেন।যার সিংহভাগ জুড়েই আমি এটা করেছি আমি ওটা করেছি ইত্যাদি বাগাড়ম্বরে ভরা। একবারো বাংলাদেশ,বা আমরা বলেণি। সেই নৈতিক জ্ঞান,রাষ্ট্রজ্ঞান উনার নাই।
এই যে আমি আমি আমি দিস ইজ সৈরতন্ত্রের মানসিকতা।
উনার টিটকারী,চুলকানি,বেফাস কথাবার্তা সর্বজন ধিকৃত। উদাহরন দিয়ে কাব্য রচনা করা যাবে।সেই দিকে যাবনা।
উনার টিটকারী মন্তব্য বেশিরভাগ যৌন উদ্ধেম্য ও বহন করে। ব্যাপারটা বলতে গিয়ে উনি মুচকি হাসেন বটে। বড়ই অসভ্যতা।
যেমন নির্লজ্জভাবে বার বার বলেছেন, তত্বাবধায়ক কী খালেদাকে কোলে তুলে,চ্যাংদোলা করে ক্ষমতায় বসাবে? কোলে বা চ্যাংদোলা ,একজন পুরুষ আরেকজন নারী কে ......আমার কাছে সেক্সুয়াল মনে হয়।হাসিনা মজা পায়।
এবার দেখুন খালেদা আজ কী বলল,প্রধানমন্তী( নট হাসিনা বা উনি) বলেছেন তত্থাবধায়ক আমাকে কোলে ( হাসিনার বিবৃতি উনি উদ্ধৃতি দিয়েছেন নিজে বলেননি) করে ক্ষমতায় বসাবে কিনা? না আমরা জনগনের ভোটেই ক্ষমতায় আসি। উনার ভাষায় প্রধানমন্ত্রী কে কী ফখরুদ্দিন ঐ রকম( খুব বলতে পারতেন কোলে করে ,বলেননি) ভাবে ক্ষমতায় বসালো?
রুচিবোধ বলে কথা। অনেক বুদ্ধিজীবী চামচারাই শেখ হাসিনার শিক্ষাগত যোগ্যতা,খালেদা স্বল্প শিক্ষার ব্যাপারে কথা বলেন। কী লাভ হলো অতি শিক্ষা শেক হাসিনার । কথায় বলে বংশে পরিচয়।