রেমিটেন্স সবচেয়ে বেশি এসেছে সম্ভবত গত ডিসেম্বরে।মারাত্নক হতাশাজনক মুদ্রাস্ফীতি মহাজোট সরকারের সময় দেখা দিয়েছে বিশেষ করে গত নভেম্বর ডিসেম্বরে ।ডলারের দাম এক মাসেই বেঢ়েছে প্রায় ১৫ টাকা।কাজেই যেসব প্রবাসী হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠাতো,তারা ডলার কনভার্ট করে অন্যান্য সময়ের চেয়ে বাড়তি টাকা পাবে বলেই দেশে পরিবারের কাছে টাকা পাঠাচ্ছে ব্যাংকের মাধ্যমে।হুন্ডির মাধ্যমে নয়।সুতরাং রেমিটেন্স বাড়ল।নিশ্চিত করেই বলা যায় ডলারের দাম পড়ে গেলে তারা আবার হুন্ডি ব্যবস্থায় ফিরে যাবে।রেমিট্যান্স বৃদ্ধির এই পদ্ধতি বড়াই ও গর্বের না যেকোন সরকারের জন্য লজ্জার।সত্য হচ্ছে মহাজোট এরকম অদক্ষতা নিয়ে ও গর্ব করে,সম্ভবত তা লোন করে খাওয়ার জন্যই।
উল্লেখ্য,২ বছরের ফসলের শাসন আর মহাজোটের শাসনামলে বিদেশে শ্রমিক যাওয়া কমেছে এবং ফিরে আসা শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েছে। এটা প্রতিষ্ঠিত সত্য।তাহলে কিভাবে বিদেশে আমাদের আয় বেড়েছে? প্রকৃত তথ্য হলো কমেছে এবং রেমিটেন্স বেড়েছে উপরোক্ত পদ্ধতিতে।একটু মাথা না খাটিয়ে ,মিথ্যার রানী হাসিনার কথায় প্রলুব্দ না হওয়া এখন সময়ের দাবী।
আরেকটা কথা বাদ পড়ে গেল! যেহেতু এখন ডলারের বিনিময়ে টাকা পাওয়া যাবে বেশী(মুদ্রাস্ফীতির কারনে) তাই প্রবাসীদের জমানো ডলারগুলো টাকা করে দেশে পাঠানোর ব্যাপারে তারা এখন বেশি উৎসাহী।কিন্তু তারা কী জানে ভঙ্গরত্নরা তাদের রেমিটেন্স দিয়ে ভিনদেশে পার্সোনাল বিমান কিনছে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫০