অ্যাক্টিভিস্ট নাজিমুদ্দিন সামাদ মৃত্যুর পূর্বে করা সর্বশেষ পোস্টে সরকারকে সতর্ক করেছিলেন৷
তিনি লিখেছেন, ‘‘সরকার, এবার একটু নড়েচড়ে বসো বাবা৷ দেশের যা অবস্থা,আইন-শৃঙ্খলার যা অবনতি তাতে গদিতে বেশি দিন থাকা সম্ভব হবে না৷ জনরোষ বলে একটা কথা আছে৷ এটার চূড়ান্ত পরিণতি দেখতে না চাইলে এখনই কঠোর পদক্ষেপ নেয়া দরকার সকল অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে৷ নতুবা দিন ফুরিয়ে আসবে খুব দ্রুত৷''
গত ২ এপ্রিল এক পোস্টে নাজিম আওয়ামী ওলামা লীগ নিয়ে লেখেন, “আওয়ামী ওলামা লীগ আর বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ দুই বিপরীত মেরুর দুই বাসিন্দা। ওলামা লীগ কখনোই বাহাত্তরের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান চায়নি এবং চাইবে না।”
গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেছেন, সাম্প্রতিক দুর্নীতি ও হত্যাকাণ্ডগুলো নিয়ে মঞ্চের আন্দোলনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে এ হত্যাকাণ্ড ঘটানো হতে পারে।
আমরা যারা বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে লাগাতার আন্দোলন করছি, এই হত্যাকাণ্ড তাদের জন্য একটা বার্তাও হতে পারে। আমরা যখন বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা লুটের প্রতিবাদ করছি, তনু হত্যার বিচারের দাবি করছি এবং বাঁশখালীতে পাঁচজনকে হত্যার প্রতিবাদে নানা কর্মসূচি পালন করছি, তখনই আমাদের একজনকে হত্যা করে মানুষের দৃষ্টি ভিন্নখাতে নেওয়ার চেষ্টা হতে পারে।
আমার কাছে পুরো বিষয়টা খটকা লাঘছে...!
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৬