somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আজ অরণ্য বৃষ্টিতে ভিজবে

২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১.
রিক্সা ভাড়া দিয়ে অরণ্য নারিকেল
গাছের নিচে দাড়িয়ে থাকল ।
পকেটে টাকা দূরে থাক
একটা পয়সাও
নেই । বাংলাদেশে যদি এখনও পাঁচ
পয়সা থাকতো অরণ্যর পকেটে এখন
সেটাও থাকতো না । অরণ্য
দাড়িয়ে আছে লাবণীর জন্য ।
লাবণী ভার্সিটি থেকে বের
হবে কিছুক্ষণ পর । কিছুক্ষণ
অরণ্যর সাথে রাস্তায় রাস্তায়
ঘুরে তারপর বাসায় যাবে । রাস্তায়
সারা দুনিয়ার কথা বলবে । ভাগ্য
খারাপ হলে অরণ্য কিছু
বকা এমনকি মারও খেতে পারে ।
লাবণী অনেক সহজ একটা মেয়ে ।
যা বলার খুব
সহজে গুছিয়ে বলে দিতে পারে ।
অরণ্যকে অনেক বড় বড় লেকচার
দিবে যার আগা-মাথা কিছুই
লাবণী নিজে মানে না কিন্তু
অরণ্যকে মানতে হবে । অরণ্য
কিছুক্ষণ যুক্তি দিয়ে ওর কথার
ভুল দেখাতে চাইবে পরে হাল
ছেড়ে দেয় । তারপর রিকশায়
করে বাসায় চলে যাবে । যাবার
আগে রিকশাওয়ালাকে ভাড়ার টাকাও
দিয়ে দিবে এবং অরণ্যকে বাসায়
পৌঁছে দিতে বলবে । ওরা কিন্তু
প্রেমিক প্রেমিকা না , শুধুই বন্ধু ।
পরানের বন্ধু , বসম ফ্রেন্ড ।
লাবণী ভার্সিটি থেকে বের হল ।
প্রথমেই ওর হাসির শব্দ
শুনা গেলো ।
বান্ধবীদের
সাথে কি নিয়ে জানি হাসছে । অনেক
সুন্দর হাসি । দেখলে শুধু
তাকিয়ে থাকতেই ইচ্ছা করে ।
অরণ্যকে দেখেই বান্ধবীদের
বিদায়
জানিয়ে ওর কাছে চলে আসতে লাগল

কিছুক্ষণ
এসে একটা মুচকি হাসি দিল ।
অরণ্য
চিন্তা করতে লাগল ,
ওকে হেসে দেখল নাকি দেখে হাসল ।
কিরে ছাগলা তর চেহারার এই
অবস্থা কেন ? কয়দিন ধরে গোসল
করিস না ? আর এই লম্বা চুল
কাটিস না কেন ? ঘোড়ার লেজের মত
এই চুল কি তর মনে ফ্যাশন ?
আজকেই চুল কাটবি , শেভ
করবি তারপর বাসায় গিয়ে গরম
পানি দিয়ে গোসল করবি ।
মানুষে আমাকে দেখলে কি বলবে ?
কি আর বলবে !
বলবে দেখো লাবণীর
বন্ধুর চুল ঘোড়ার লেজের মত ।
গোসল কয়দিন ধরে করেনা ,
গায়ে পাঁঠার গন্ধ ।
লাবণী ভার্সিটির পর এই ছাগলের
সাথে কিভাবে যে ঘুরে এক আল্লাহ
মালিক জানেন ।
লাবণীর রাগান্বিত মুখ
হাসিতে ভরে গেলো । বলল ,
মশকরা করিস আমার সঙ্গে ? মানুষ
এইসব কেন বলবে ।
তুই না একটু আগে আমাকে এইসব
বললি । তাহলে মানুষ কেন
বলতে পারবেনা ।
আমার ইচ্ছা হয়েছে আমি বলেছি ।
আমার
দোস্তকে আমি যা ইচ্ছা তা বলব ।
ছাগল বলব না গরু বলব । মানুষ
একবার বলে দেখুক নাক
ফাটিয়ে ফেলব জ্যাকি চেনের
ঘুসি মেরে । কত্ত বড় সাহস
তরে এইসব বলবে , হু !
২.
লাবণী আর অরণ্য পার্কের গাছের
নিচ ধরে হাঁটাহাঁটি করছে ।
আস্তে আস্তে হাঁটা ।
যে হাঁটা কখনো না ফুরালেই
পথিকের
মনে শান্তি । দুজন দুজনার
হাতে হাত
ধরেও নেই আবার অনেক দূরেও নেই ।
গায়ে গা ঘেঁষার থেকে সামান্য দূর ।
কিরে ছাগল কিছু বল । বোবার মত
চুপ হয়ে আছিস কেনো ?
অরণ্য লাবণীর
দিকে তাকিয়ে বলল ,
তকে আজকে অনেক সুন্দর লাগছে ।
অনেক । মনে হচ্ছে আকাশের কোন
পরী ভুলে ভুলে পৃথিবীতে নেমে এসে
আমার মত ছাগলের
সাথে পার্কে হাঁটছে ।
অরণ্য লাবণীর
দিকে তাকিয়ে থাকল কিছুক্ষণ ।
অপূর্ব এক সৃষ্টি । ঘন মেঘের মত
কালো চুল পিঠ
বেয়ে নিচে নেমে গেছে ।
কপালে একটা ছোট নীল টিপ । বড়
বড় , টানা টানা চোখ । লম্বা চোখের
পল্লব । ঠোঁটের
উপরে হালকা গোলাপি রঙের
একটা তিল । চোখে অনাবিল এক
সুখের মেলা । সারাদিন
তাকিয়ে থাকলেও তৃষ্ণা মিটবেনা ।
লাবণী একটু লজ্জা পেল । চোখ
নিচে নামিয়ে ফেলল । গালে লাল
আভা ছড়িয়ে গেলো । তারপর
অরণ্যর
পিঠে একটা আস্তে করে ঘুসি দিয়ে
বলল , সুন্দরী মেয়ে পেয়ে লাইন
মারিস নাকিরে ছাগল ?
অরণ্য লজ্জিত হয়ে বলল ,
না মানে সুন্দর লাগছে তো তাই
বললাম । প্রতিদিন তো আর
বলি না । আর তর সাথে লাইন
মেরে কি আমি মরবো নাকি ।
এমনিতেই যে মার মারিস , লাইন
মারলে যদি পটে যাস
তাহলে তো আমি জিন্দা লাশ
হয়ে থাকব ।
হয়েছে হয়েছে আর
ব্যাখ্যা করতে হবে না ।
বুঝি বুঝি সবই বুঝি ।
কি বুঝস ? কিছুই বুঝস না ।
লাবণী আবার লজ্জা পেল । টপিক
বদলানোর জন্য বলল ওই দেখ
গাছটা কত সুন্দর , চল
নিচে গিয়ে বসি ।
অরণ্য বলল , তারচেয়ে বরং বাসায়
যা । আজকে বৃষ্টি হবে ।
বৃষ্টি হবে কিভাবে জানলি ? আকাশ
তো পুরাই ফকফকা , গাধা ।
সবসময় বাহির দেখে ভিতর
বুঝা যায় না ।
আকাশের আবার ভিতর বাহির
কিরে ছাগল ?
আমি অন্যকিছুর কথা বলছিলাম ।
৩.
এক ঘণ্টা পর লাবণী উঠল বাসায়
যাবে বলে । ঠিক সেই মুহূর্তেই
বিনা মেঘে বজ্রপাতের মত
বিনা মেঘে বৃষ্টি । লাবণী অবাক
হয়ে অরণ্যর দিকে তাকিয়ে বলল
তর কথা তো ঠিক হয়েছেরে , ঠিকই
বৃষ্টি পড়ছে ।
অরণ্য
একটা হাসি দিয়ে বৃষ্টিতে ভিজবে বল
গাছের নিচ থেকে বেড়িয়ে গেলো ।
প্রায় ২ মিনিটের মত আকাশের
দিকে চেয়ে থাকল । আর পুরো শরীর
ভিজে চলল । তারপর লাবণীর
দিকে তাকাল । লাবণী অবাক
হয়ে ওর কাণ্ড দেখছে ।
তর কি জ্বর বাঁধানোর ইচ্ছা ?
পরে ডাক্তার কে দেখাবে ?
এক্ষনি গাছের নিচে আয় ।
বৃষ্টিতে ভিজছিস কোন দুঃখে ?
ছাগল কোথাকার ।
অরণ্য ওর কথা কানে নিলোনা ।
ভিজতে থাকল ।
লাবণী গাছের নিচ
থেকে বেড়িয়ে এসে অরণ্যর হাত
ধরে গাছের নিচে নিয়ে এলো ।
তারপর
বলল , এই ছাগলের ছাগল একবার
বলছি ভিজবিনা শুনিস নাই ?
একটা থাপ্পড় দিব আর তর বৃষ্টি-
বিলাস সারা জীবনের জন্য শেষ
হয়ে যাবে । এই লম্বা চুলে বৃষ্টির
পানি জমে থাকলে কি অবস্থা হবে
জানিস ? ১০০
ডিগ্রী জ্বরে দিনরাত
ঘরে কাপতে থাকবি । তখন
আমি কার সাথে ঘুরব ? আমার কোন
খেয়াল আছে ? বলে লাবণীর ওড়নার
মাথা দিয়ে অরণ্যর চুল
মুছে দিতে লাগল ।
অরণ্য সবকিছু ভুলে ওড়নার ঘ্রাণ
নিতে লাগল । এত সুন্দর গন্ধ
কোথাও নেই , কোথাও ।
ওড়না দিয়ে মাথা মুছার সময়
লাবণীর নিঃশ্বাস অরণ্যর
মুখে পড়তে লাগল । এত
কাছে লাবণীকে অরণ্য
কখনো পায়নি । অরণ্যর ইচ্ছা করল
লাবণীর হাত ধরে বলতে , আমায়
ছেড়ে কোথাও যাসনে । এই ওড়নার
ঘ্রাণ আমি সারা জীবন পেতে চাই ।
তর এই গরম নিঃশ্বাস যা আমার
হৃদয় ঠাণ্ডা করে দেয়
তা আমি সারাজীবন পেতে চাই ।
ঠিক তখনই লাবণী ওর কাছ
থেকে দূরে সরে গেলো । বিব্রত
পরিস্থিতির
মাঝে পড়ে গেলো লাবণী । অরণ্য
লাবণীর চোখের দিকে অপলক
চেয়ে আছে । লাবণী চোখ
নিচে নামিয়ে ফেলল । নিঃশ্বাস
অতি দ্রুত থেকে দ্রুততর
হতে থাকল এবং গভীর
থেকে গভীরতম । দুজনই নীরব ,
চারদিক নীরব , শুধু বৃষ্টির শব্দ ।
কেউ বলেছিলেন , “ Silence is golden
“ . অরণ্যর
কাছে মনে হচ্ছে কথাটা ভুল ।
বলা উচিত ছিল , “ Silence is
diamond “ . হীরার থেকেও
দামি কিছু থাকতে পারে । এই
মুহূর্তে অরণ্যর তা মনে পরছে না ।
একটা কথাই মনে হল তার , সে এখন
দুনিয়ার সবচে রূপবতী যুবতীর
একদম কাছে তার চোখে চোখ
রেখে দাঁড়িয়ে আছে ।
কিছুক্ষণ পর বৃষ্টি কমে গেলো ।
লাবণী নীরবতা ভেঙ্গে বলল অরণ্য
আমি যাই ।
একটা রিক্সা ডেকে দে আর তুই
আজকে হেঁটে যা । স্বাস্থ্যের জন্য
ভাল ।
অরণ্য বলল ,
লাবণী আমি তকে কিছু বলতে চাই ।
লাবণী বলল কি ?
আজ না , কাল বলব । আজকে বাসায়
যা । অনেক দেরি হয়েছে ।
আচ্ছা ।
৪.
পরদিন অরণ্য আবার ভার্সিটির
সামনে দাঁড়িয়ে আছে । লাবণীর
ছুটি হয়েছে প্রায় ১ ঘণ্টার মত
হয়েছে । লাবণী আসেনি । কাল
বৃষ্টিতে ভিজে জ্বর করল
নাকি অরণ্যর চিন্তা হতে লাগল ।
লাবণীর বাসায় যাওয়া উচিত । এই
সুযোগে আঙ্কেল আন্টিকেও
দেখা হয়ে যাবে ।
অরণ্য কলিং বেল টিপার পর
লাবণীর মা দরজা খুলে দিলেন ।
অরণ্য লাবণীর কথা জিজ্ঞেস
করতেই বললেন , লাবণী জানত
তুমি আজকে আসবে । তোমার
জন্যই
অপেক্ষা করছে । আমি বলেছিলাম
তোমাকে কল দিতে , বলল তোমার
মোবাইল বন্ধ । যাও বাবা ,
ছাদে লাবণী বসে আছে ।
অরণ্য
ছাদে যেতে যেতে চিন্তা করতে লাগল ,
লাবণী কি জন্যে ভার্সিটি যায়নি আ
ওর জন্যই বা কেন অপেক্ষা করছে ।
অরণ্য ছাদে যেতেই লাবণী চিৎকার
দিয়ে বলে উঠল দোস্ত !
মিষ্টি খাবি নাকি আগে বল ?
অনেক
বড় সুখবর আছে ।
অরণ্য বলল কি ?
তুই না কাল
আমাকে কি বলতে চাইছিলি ?
আজকে বল ।
অরণ্য বলল তরটাই আগে শুনি ।
লাবণী বলল আচ্ছা শুন । আমার
বিয়ে ঠিক হয়েছে । পাত্র বিলেত
প্রবাসী । বাপের প্রচুর
টাকা পয়সা ।
তা বাদ দে । তার উপর পাত্র
দেখতে মারাত্মক হ্যান্ড-সাম ।
আমার বড় আপ্পি যে লন্ডন
থাকে সে বলেছে ,
দেখতে নাকি শাহীদ কাপুরের মত ।
শাহীদ কাপুররে চিনস তো ? ওই
যে হিন্দি ছিনেমার সুইট হিরোটা ।
অরণ্য
আগে নিজেকে সামলে নিলো ।
তারপর আস্তে করে বলল ,
হ্যাঁ চিনি ।
লাবণী বলল , ছেলে লন্ডনের
বিখ্যাত ডাক্তারদের মধ্যে একজন

ওর একটা দামি ফেরারি আছে ।
বিয়ের পর আমি ওই
ফেরারিতে ঘুরব

অরণ্য বলল , ও আচ্ছা । খুব ভাল
পাত্র তো দেখা যায় । অনেক
সুখে থাকবি ।
সুখে কিরে গাধা ! মহাসুখে থাকব ।
পাত্র নাকি অনেক রোমান্টিক
টাইপের । আর শুন আমার বিয়ের
সবকিছু কিন্তু তুই করবি । আমার
গায়ে হলুদের স্টেজ , বিয়ের শাড়ি ,
বাসর সজ্জা ……
লাবণী বলতেই থাকল । অরণ্য কিছু
শুনতে পাচ্ছে না । অরণ্য শুধু বলল ,

হ্যা থাকব , অবশ্যই থাকব ”
লাবণী বলল , “ আচ্ছা এখন বল
কি বলতে চাইছিলি ? আমিই
তো এতক্ষণ বকবক করলাম । আর
তর মন খারাপ দেখা যাচ্ছে কেন ? ”
অরণ্য বলল , “ কই কিছু নাতো । ”
লাবণী বলল , “ আচ্ছা বল না ,
কি বলবি । “
অরণ্য লাবণীর চোখের
দিকে তাকিয়ে সব ভুলে গেলো ।
ইচ্ছে করল বড় বড় ওই চোখ
দুটিতে ডুবে যেতে ।
কখনো যাতে আর
ভাসতে না হয় । কিন্তু এই চোখ
দুটিতে ডুবার অধিকার এখন
আরেকজনের । ইচ্ছা করলেও
ডুবতে পারবেনা । অরণ্য যা বলত
চাইছিল তা এখন আর
বলতে পারবেনা , বলা ঠিকও হবেনা ।
কি বলবে তাই ভাবছে । শেষে বলল ,

দেখ আমি আজকে শেভ করেছি ।
চুলও কেটেছি । তারপর গরম
পানি দিয়ে গোসল
করে দামি পারফিউম লাগিয়েছি ।
আজকে তর ছাগল উন্নতমানের
ছাগল হয়েছে ” ।
বলে অরণ্য
নিজেকে সামলে নিচে নেমে এলো ।
লাবনী অরণ্যকে ডাকল অনেকবার ।
অরণ্য আর ফিরে তাকালনা ।
৫.
অরণ্য আজকে আবার
পার্কে গেলো ।
আজ ও একা । অনেক একা । কালকের
সেই গাছের নিচে বসল । কিছুক্ষণ
পর আজকেও বৃষ্টি নামল । অরণ্য
গাছের নিচ থেকে বের
হয়ে বাইরে গেলো । উপরের
দিকে তাকিয়ে বৃষ্টিতে ভিজতে লাগল
। আজকে ওকে কেউ থামাবেনা । কেউ
বলবেনা , “জ্বর উঠলে পর আমার
সাথে কে ঘুরবে , আমার খেয়াল কিছু
আছে ?” আজ ও যত
খুশি বৃষ্টিতে ভিজতে পারবে ।
ভিজার পর কেউ ওর চুল পরম
ভালবাসায় ওড়না দিয়েও
মুছে দিবেনা । আজ অরণ্য দু চোখ
ভাসিয়ে কাঁদলেও কেউ ওর চোখের
জল মুছে দিবেনা । দূরে কোথাও গান
বাজছে ,
“ যদি ডেকে বলি , এসো হাত ধরো
চল ভিজি আজ বৃষ্টিতে ।
এসো গান করি , মেঘমল্লারে ,
করুণা-ধারা দৃষ্টিতে ।
আসবেনা তুমি ,
জানি আমি জানি …
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মার্কিন নির্বাচনে এবার থাকছে বাংলা ব্যালট পেপার

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪


আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলার উজ্জ্বল উপস্থিতি। একমাত্র এশীয় ভাষা হিসাবে ব্যালট পেপারে স্থান করে নিল বাংলা।সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, নিউ ইয়র্ক প্রদেশের ব্যালট পেপারে অন্য ভাষার সঙ্গে রয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সত্যি বলছি, চাইবো না

লিখেছেন নওরিন হোসেন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৮



সত্যি বলছি, এভাবে আর চাইবো না।
ধূসর মরুর বুকের তপ্ত বালির শপথ ,
বালির গভীরে অবহেলায় লুকানো মৃত পথিকের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা কি 'কিংস পার্টি' গঠনের চেষ্টা করছেন ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০


শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকেই আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন নামক সংগঠন টি রাজনৈতিক দল গঠন করবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা চলছেই।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্থান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্থান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×