somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ যুগলবন্ধন

০৭ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সদরঘাট থেকে লঞ্চটি ছাড়ে ছাড়ে অবস্থায় । লঞ্চের খালাসি একটানা হুইসেল বাজিয়ে যাচ্ছে । সদরঘাটে হাজার হাজার লোকের ব্যস্ততা । লঞ্চে উঠার জন্য একদিকে যাত্রীদের ভিড়, অন্যদিকে লঞ্চে মালামাল উঠানোতে কিছু লোকের ব্যস্ততা । কুলীদের হাঁকডাক, চীৎকার, চেঁচামেচি । পাশে একটি লঞ্চ মাত্র ছেড়ে দিয়েছে । দুটো লঞ্চের একটানা হুইসেলে মাথা ধরে যাবার জোগাড় ।

ছোট্ট একটি কামড়া । দরজার দুই পাশে দুটি জানালা । একটি জানালার খানিকটা অংশ খোলা । সেই খোলা জানালার পাশে বসে উৎসুক দৃষ্টিতে সদরঘাটের চালচিত্র দেখছে অরিত্রি । বিছানার অপর কোণে চিন্তিত মুখে বসে আছে ইরেশ । লঞ্চটা ভালোয় ভালোয় ছাড়লেই হয় ।

সকল চিন্তাকে উপেক্ষা করে দুজনের মনে খেলে যায় আনন্দের ঢেউ । সহস্র বাধা বিপত্তি পার করে তারা আজ একে অপরকে পেয়েছে । অথচ তাদের এই মিলনটি ছিল একটি অনাকাঙ্কিত ঘটনা । ইরেশ ধরেই নিয়েছিল, শেষ পর্যন্ত তার সাথে অরিত্রির বিয়ে হচ্ছে না । কিন্তু তবুও কি করে আজ দুজন এত কাছাকাছি চলে এসেছে, এমনকি বিয়েও করেছে তা ইরেশের চিন্তার বাইরে । অবশ্য এর জন্য কম বেগও পেতে হয়নি তাদের । বিশেষ করে সব ধকল গেছে রিফাতের উপর দিয়ে । বলতে গেলে কৃতিত্বটা পুরো রিফাতের । রিফাত ইরেশের সবচেয়ে কাছের বন্ধু ।

ঢাকায় বড় হয়েছে ইরেশ, অরিত্রি । তাদের পুরো নেটওয়ার্ক কেবল ঢাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ । ঢাকার যেখানেই তারা থাকুক না কেন, তাদের আত্মীয়স্বজনের কাছে তা খুঁজে বের করা কোন ব্যপারই না । রিফাত দুজনের দায়িত্ব নিয়ে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে তার নানা বাড়িতে এদের থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছে ।
সবার চিন্তার বাইরে একটি দুর্গম এলাকায় যাচ্ছে ওরা; যাতে কেউ ওদের খুঁজে না পায়; কেউ বাঁধা হতে না পারে । বিকেলে লঞ্চ রওনা হলে, সারারাত চলে পরদিন সকালে পৌঁছাবে । লঞ্চে কেবিনের ব্যবস্থা আগেই করে রেখেছিল রিফাত ।

লঞ্চ ছেড়ে দিয়েছে । দুজনই যেন এতক্ষণে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল । ইরেশ এসে কেবিনের জানালা দুটি খুলে দিল । এখনও পুরোপুরি শীত আসেনি । নদীর হিম বাতাস বেশ ভালো লাগছে । কেবিনের সামনে মুখোমুখি দুটি চেয়ার পাতা ।
কেবিন থেকে বেরিয়ে এসে দুজন চেয়ার দুটিতে বসল । তাদের কাছে এই চির বাস্তবটিকে একটি পরাবাস্তব বলে মনে হয় । কিছুক্ষণ আগেও যারা ছিল প্রেমিক-প্রেমিকা যুগল, কিছু সময়ের ব্যবধানে তারা এখন স্বামী-স্ত্রী । দুজনের মাঝে একটি লাজুকতা । কেউ কারোর সাথে প্রয়োজনের বাইরে কথা বলতে পারছে না । একজন অন্যজনের চোখের দিকে তাকাতে পারছে না । আথচ এই তারাই কদিন আগেও চোখা-চুখি খেলত । খেলাটি হল, কে কতক্ষণ কার চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতে পারে ।
অরিত্রি মুখে সামান্য হাসি এনে ইরেশের দিকে তাকিয়ে বলল, আজ কত তারিখ ?
ইরেশ হাসিমুখে বলল, আটাশ সেপ্টেম্বর ।
অরিত্রি বিরক্তির সাথে বলল, তাতো আমিও জানি আজ আটাশ সেপ্টেম্বর । কিন্তু বাংলা কত তারিখ ?
ইরেশ বলল , জানি না ।
জান না মানে ? আজ এমন একটি শুভদিন । তার তারিখটাও মনে রাখবেনা ?
তুমিও মনে রাখতে পারতে ?
কে বলল, আমি মনে রাখিনি ? আজ বাংলা ১২ই আশ্বিন ।
তাহলেতো জানই, আমাকে জিজ্ঞেস করলে কেন ?
কারন আমি দেখছিলাম তুমি কতটা সিন্সিয়ার । যার সাথে বাকি জীবনটা কাটাব, মানুষটি কেমন হবে ।
আমাকে কেমন দেখলে ?
শূন্য ।
শূন্য মানে ?
শূন্য মানে, অনুভূতিহীন ।
এতদিন পরীক্ষা করনি ?
দেখ, আজ একটি বিশেষ দিন । তুমি কিন্তু রেগে যাওয়ার মত কথা বলছ । তোমার সাথে আজ আর কোন ঝামেলা করতে চাই না ।
তাইতো, বিশেষ দিনে দেবীকে রাগানো ভারী অন্যায় । হ্যাঁ, আমি মানছি আজকের দিনটিকে বিশেষভাবে মনে রাখার দরকার ছিল ।

দুজন হেসে উঠে । তারপর একটি নীরবতার কাল ছুঁয়ে যায় নীরব প্রকৃতির সাথে ।

কি অদ্ভুত! ইরেশের কাছে অবাক লাগে । তাদের তিন বছরের সম্পর্কের মধ্যে একটি বারও এরকম পরিস্থিতিতে পরতে হয় নি তাকে । সে কোনভাবেই তার লাজুকতা কাটাতে পারছে না । যেন কোন এক আপরিচিত মানব-মানবীর এটাই প্রথম পরিচয়।

নদীতে দিন-রাত্রির অবস্থান বিনিময়ের মুহূর্ত চলছে । বৃত্তাকার টকটকে লাল সূর্যটি নদীর বুকে নিজেকে লুকানোর চেষ্টায় নিয়োজিত । প্রকৃতি যেন লাল রঙের শাড়ি পড়ে আছে । পড়ন্ত বিকেলে নদীর বুকে এক ঝাঁক বালিহাঁস নেমে এলো আকাশ থেকে । সে কি দৃশ্য! এ যেন সত্যিকার অর্থে এক কল্পনা জগত আর বাস্তব জগতের মিলন মুহূর্ত !

অরিত্রি বুঝতে পারল, ইরেশের অস্বস্তির কারন । প্রচণ্ড লাজুক ছেলে ইরেশ । ইরেশের সরলতা লাজুকতাই অরিত্রির এত ভাল লাগে । অরিত্রির মনে হয় ঠিক এরকম একটি জীবনই চেয়েছিল সে । যে জীবন জড়িয়ে থাকবে ইরেশের মত একটি সহজ সরল ছেলেকে ঘিরে । যাকে প্রচণ্ড ভালবাসলেও মনে হয় ভালবাসা পূর্ণ হয় নি ।

অরিত্রি ইরেশের অস্বস্তি কাটানোর জন্যই হঠাৎ টেবিলের উপর রাখা ইরেশের শীতল হাতটি স্পর্শ করল । চমকে উঠে ইরেশ তাকাল অরিত্রির দিকে ।
প্রকৃতি তখন পুরোপুরি বদলে ফেলেছে নিজেকে । আকাশে হাজার তারা আর চাঁদের আলোতে নদীর পানি রূপালী রং ধারণ করে আছে ।
ইরেশও হাতদুটো দিয়ে চেপে ধরল অরিত্রির হাত । অরিত্রির হাতের স্পর্শে ইরেশের সমস্ত শরীর কেঁপে উঠল । এক অন্যরকম দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল দুজন দুজনের দিকে । এমন দৃষ্টিতে ইতোপূর্বে কেউ কারোর দিকে তাকায় নি । ইচ্ছে করে একে অপরকে আরও কাছে টেনে নেয় । প্রচণ্ড স্পর্ধায় জেগে উঠে ইরেশ । উঠে গিয়ে জড়িয়ে ধরে অরিত্রিকে । অরিত্রিও শিহরিত হয় তাতে । ভাললাগার এক অত্রিপ্ত সুখসমুদ্রে তলিয়ে যায় দুজন ।
পাশে দাঁড়ানো কে একজন যেন হঠাৎ খাক দিয়ে উঠে । অরিত্রি পেছনে তাকিয়ে দেখে তাদের অন্তরঙ্গ মুহূর্তগুলো দাড়িয়ে দেখছে কয়েকজন লোক । অরিত্রি ইরেশকে বাঁধা দিয়ে নিজেকে মুক্ত করে নেয় ইরেশের বাহুডোরের মধ্য থেকে । লজ্জা পেয়ে দুজন চলে আসে নিজেদের কেবিনে ।

রাত বারোটা । লঞ্চ চলছে পূর্ণ গতিতে । কেবিনের জানালা খোলা । যতদূর দেখা যায় শুধু নদী আর আকাশের একাত্মতা ।
লঞ্চ মাঝ নদীতে চলছে । এখন কিছুটা শীত বেড়ে গেছে । দরজা জানালা বন্ধ করে দেয় ইরেশ ।
কেবিনের ভেতর ফাঁকা স্থানটুকুতে পায়চারী করতে থাকে সে । অরিত্রি একটানা তার ডাইরিটা লিখে চলছে ডিম লাইটের হলুদ আলোতে । আলোটি যেন তার চারপাশে এক অপার্থিব দ্রুতিতে, তার অস্তিত্বটি ধারণ করে আছে । যাকে অবলম্বন করে, কল্পনার গভীর মনোজগতে হারিয়ে যাওয়া যায় ।
ভালবাসার একটি রঙ আছে । সেটি কেমন ? লাল, কালো, বা পার্থিব জগতের কোন রঙের সাথেই হয়ত তার কোন মিল খুঁজে পাওয়া যাবে না । এটি একটি কল্পনার রঙ । ভালবাসার অনুভূতি দিয়ে তাকে পর্যবেক্ষণ করতে হয় । ভালবাসার রঙ একেক জনের কাছে একেক রঙের মনে হতে পারে ।
ইরেশের মনে হয়, ভালবাসার রঙ বুঝি এমনই হয় । অরিত্রি এই রঙের মাঝে নিজেকে সমর্পণ করে তার ভালবাসার কথাগুলো লিখে চলছে । দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে তার চেষ্টার ত্রুটি নেই । লিখা যেন শেষ হয় না ।

অরিত্রির টেবিল থেকে কিছুটা দূরে একটি চেয়ারে এসে বসল ইরেশ । পূর্ণ মনোযোগে লিখে চলা অরিত্রির দিকে তাকিয়ে রইল সে । ডিম লাইটের হলুদ আলোতে অদ্ভুত সুন্দর লাগছে অরিত্রিকে । পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দেখছে ইরেশ । সৃষ্টিকর্তার নিখুঁত শিল্পকার্যে যেন সৃষ্টি করা হয়েছে অরিত্রিকে ।
ডাইরি লিখার কোন এক মুহূর্তে অরিত্রির নিষ্পাপ চোখ থেকে কয়েক ফোঁটা জল এসে পড়ল ডাইরির সাদা পাতায় । তবু অরিত্রি লিখে চলছে । চেয়ার ছেড়ে উঠে ধীর পায়ে ইরেশ এসে দাড়ায় অরিত্রির সামনে । মনে মনে ইরেশ সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করে, ‘এই মানুষটি যেন কখনো আমার কারনে কোন কষ্ট না পায় ।’
হঠাৎ ইরেশকে সামনে দেখে অরিত্রি অবাক হয়ে যায় । অরিত্রির সামনের ডাইরিটি বন্ধ করে, ইরেশ তার ডান হাতের দুটো আঙুল দিয়ে স্পর্শ করে অরিত্রির সিক্ত চোখের পাতা । গভীর মমতায় বুকে টেনে নেয় অরিত্রিকে । ভালবাসার সুখের আবেশ বয়ে চলে এই কপোত-কপোতির মাঝে ।

হঠাৎ কি যেন এক আশঙ্কায় দুজনের হৃদয় কেঁপে উঠল । কিছু বুঝে উঠার আগেই দুজন-দুজন থেকে আপনাআপনি বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে লাগল ।
যখন বুঝতে পারল কি ঘটে চলছে তাদের জীবনে, ইরেশ তখন ছুটে এলো দরজার কাছে । শরীরের সব শক্তি প্রয়োগ করেও দরজাটি খুলতে পারল না, প্রবল জলের চাপে । অরিত্রিও চেষ্টা করে চলল । দিশেহারার মত কয়েকবার জানালা খোলার চেষ্টা করল দুজন কিন্তু ফল শূন্য; অগত্ত জলের ধারা প্রবাহিত হতে শুরু করল । কিছুক্ষনের মধ্যেই জল বেড়ে বুক পর্যন্ত চলে এলো ।
যখন বুঝতে পারল, জলের কাছে তারা হার মানতে বাধ্য তখন দুজন-দুজনের দিকে অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল ।

পরিশিষ্ট

দুদিন পর লঞ্চটি উদ্ধার করতে গিয়ে ডুবুরীরা কেবিনে আটকে থাকা মৃত যুগলবন্দী একজোড়া লাশ দেখতে পেল ।
শীতের দিন বলে, লাশ যুগল অগলিত রইল । মৃত লাশ যুগলকে বিচ্ছিন্ন করা যাচ্ছে না পরস্পর থেকে; বাধ্য হয়ে যুগলবন্দী অবস্থায়ই লাশ তীরে তুলে আনা হল ।

যেন মৃত লাশ যুগল ঘোষণা করে দিল, “আমাদের বন্ধন অবিনশ্বর, প্রলয়ঙ্করী কোন বাঁধাই পারবে না বিচ্ছিন্ন করতে আমাদের এই যুগলবন্ধন ।”

সাইফুল্লাহ সাইফ
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×