আর সেই টান থেকেই তার চায় তাদের পরের প্রজন্মও যেন বিজয়ের আনন্দ উপভোগের সাথে সাথে পরিচিত হয় রক্তাক্ত ইতিহাসের সাথে। উপলব্ধি করে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের আত্নত্ব্যাগ ।
প্রবাসে সে প্রজন্ম কে বিজয়ের মহিমা ফুটিয়ে তুলতে সিঙ্গাপুরে আয়োজন করা হয় চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা।
যদিও শিশুদের নিয়ে প্রতিযোগিতা কিন্তু উৎসাহের কমতি ছিল না তাদের পিতামাতাদের মাঝেও। যেন বঙ্গভূমেই বিজয়ের উল্লাসের প্রতিধ্বনি।
বাংলাদেশে স্বাধীনতা নিয়ে কত দলাদলি, দখলদারিত্ব কিন্তু তার একটু পরিলিক্ষিত হল না এখানে। শিশুগুলো আপন মনে একে চলল তাদের পিতামাতার দেশের স্বাধীনাতার খন্ড চিত্র।
এক এক টি চিত্র নিশ্চই মনে করিয়ে দিচ্ছিল জন্মভুমির কথা , বিজয়ের কথা। হয়তো এও ভাবাচ্ছিল বিজয়ের ৪৩ বছরে তো আমাদের এখানে থাকার কথা নয়। বঙ্গভুমির শ্রেষ্ঠ সন্তানরা এ জন্য তাদের শেষ রক্তবিন্দু ঢেলে দেয় নি যে তাদের পরের প্রজন্ম স্বাধীন দেশে স্বাধীনভাবে অন্যায় অপরাধ করে যাবে। প্রবাসি এ প্রজন্মের দিকে তাকিয়ে অনেকে হয়তো স্বপ্ন দেখব যে জন্মসূত্রে বাংলাদেশীরা না পারুক , পৈত্রিকসূত্রে বাংলাদেশী এ নব প্রজন্মই দেখাবে আলোর পথ, ঘরে ঘরে আসবে স্বাধীনতার প্রকৃত সুফল।
আরও দেখুন এখানে -
ছবিঃ ডিএমইএবিএস
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৩