পালায় তো চোর, যার মধ্যে নৈতিক ভিত্তি আছে সে কখনো পালায় না। হিটলার সুইসাইড করেছিল। বঙ্গবন্ধু পালায়নি, গ্রেফতার হয়েছিলেন। হাসিনা যদি গ্রেফতারও হতো, তবে নিজের ও দলের সম্মান রক্ষা করতে পারতো, দলের একটা ভবিষ্যৎ সম্ভবনা টিকে থাকতো। সর্বোচ্চ ফাঁসিই না হয় হতো, বয়স তো এমনিতেই শেষের দিকে। তবুও তার দল বলতে পারতো মৃত্যুর ভয়ে পালায়নি। এখন সবাই বলছে চোরের মতো পালিয়েছে। তার ছেলে জয় বলছে, হাসিনা আর রাজনীতিতে ফিরবে না। যেভাবে চোরের মতো পালিয়ে গেল, তাতে রাজনীতিতে ফেরার আর কোন মুখ কি আছে? শুধু হাসিনা না, তার দলকেও আর কখনো রাজনীতিতে ফেরার মুখ রাখলো না। হাসিনা ভেবেছে আমৃত্যু ক্ষমতায় থাকবে, এবং মৃত্যুর পরে দল টিকলো না ধ্বংস হলো তাতে ওর কিছু যায় আসে না। এজন্যই দমন-পীড়ন চালিয়ে, জনতার ভোট চুরি করে বেহায়ার মতো ক্ষমতা কামড়ে ধরে রেখেছে। এমনকি বারবার ছাড়ার কথা বললেও দলীয় পদটুকু পর্যন্ত ছাড়েনি, এবং শেষে পালালো, দলের কথাও একটু ভাবলো না। দলের কথা যদি ভাবতো তবে তো সুইসাইড না হোক, অন্তত গ্রেফতার হতো। ছি কাপুরষ হাছিনা ছি: এখন মাইনষের দ্বারেদ্বারে আশ্রয় ভিক্ষা করতে হচ্ছে। ছিলি চোর হলি ভিক্ষুক, তুই যেখানেই থাকবি, মানুষ তোকে দেখে চোরচোর বলে ধাওয়া দেবে, তোর বাড়ির সামনে লিখে রাখবে এই বাড়িতে চোর থাকে। মৃত্যুর চেয়ে এটাই তোর বড় শাস্তি।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:১২