>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
ঐ দেখা যায় দার্জিলিং...
পথে পড়বে এমন কিছু কিছু ঝিরিও...
প্রথমেই বলে রাখছি, অন্য প্রায় সবার মতোই আমরাও পরদিন ঘুম থেকে উঠে টাইগার হিলে গিয়েছিলাম, সে অনেক ভোরে, উদ্দেশ্য কাঞ্চণজঙ্ঘা চিরে সূর্যমামার উদয় দেখা। কিন্তু চরম বৃষ্টির কবলে পড়ে অনেকক্ষণ অপেক্ষা করে সেখান থেকে একবুক হতাশা নিয়ে চলে আসি...
কিন্তু দার্জিলিংয়ের অনন্যতা সেই আক্ষেপ দূর করতে সময় নেয়নি...
সেখান থেকে ফেরার পথে আমরা কয়েকটি তিব্বতি Monastery ঘুরে আসি...প্রসঙ্গত বলি তিব্বতিরা হিমালয় পর্বতকে অসীম ভক্তিসহকারে পূজা করে থাকে এবং তাদের বিভিন্ন চিত্রমালায় এর প্রতিফলন দেখা যায়।
সেখান থেকে বেরিয়ে দার্জিলিংয়ের স্বাধীনতা উদ্যানে
মাঝে মাঝে কিন্তু খাওয়া-দাওয়াও চলছে
যাহোক, এরপর Himalayan Mountaineering Institute(HMI) যেখানে আমাদের মূসা ইব্রাহিমও পর্বতারোহনের পাঠ নিয়েছেন, যার প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন শেরপা তেনজিং নোরগে, তাঁর ভাষ্কর্যও আছে এখানে
পাশাপাশি আছে চিড়িয়াখানাও, সেই ছেটবেলায় পড়া Y-তে Yak, এখানে দেখে খুবই মজা পেলাম, আপনারাও দেখুন
সেখান থেকে হোটেলে ফেরার পথে দেখা হলো একটি অনাথাশ্রম,
বিখ্যাত অনেক দর্শনার্থীদের ছবির মাঝে চোখ পড়লো রাজীব-সোনিয়া গান্ধি দম্পতির একটি অনেক পুরাতন ফটোগ্রাফ
অবশেষে রক গার্ডেন আর গঙ্গামায়া পার্ক দেখে টাটাসুমোকে বিদায়
সন্ধ্যারাতে দার্জিলিংয়ের 'ড্রয়িংরুম' ম্যালে(Mall) বসে আড্ডা, হালকা কেনাকাটা, হঠাৎ চোখে পড়ে গেল সত্যজিত রায়ের বইয়ে পড়া দাস স্টুডিও...
একটা Antique আংটি কিনলাম দর্জি (Dorjee) থেকে, শেষে বিগ বাজারে ঘুরেটুরে একটা তিব্বতি রেষ্টুরেন্টে খেয়ে হোটেলে ফিরে...একটা দরকারি ঘুম, আহ!!
(চলবে)