প্রিয় সহব্লগার, কেমন আছেন? আমরা অনেকেই হয়তো জানি যে, ২০০৫ সালের ১৫ ই ডিসেম্বর সামহোয়্যার ইন ব্লগের পথ চলা থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত; সর্বমোট প্রায় দুই লক্ষ সোয়া দুই লক্ষের মত ব্লগারের নিক এখানে রেজিষ্ট্রেশন ভুক্ত আছে! যাদের মধ্যে অনেকেই আমাদের পরিচিত, আবার এমন অনেকেই আছেন; যাদেরকে আমরা স্বচোখে কখনো দেখি নাই। তাদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম কেবল এই ভার্চুয়াল পর্যন্তই সীমাবদ্ধ! তাছাড়া তাদের প্রত্যেকেরই ব্লগিং স্ট্যাইল সম্পূর্ণ ভিন্ন ভিন্ন! কেউ গল্প, কেউ কবিতা, কেউ ফিচার, কেউ রাজনীতি, কেউ ছবি ব্লগ আবার কেউ বা রম্য রচনা লিখতে অনেক পারদর্শী। এখানে এক এক জনের ব্লগিং স্ট্যাইলটা যেমন আলাদা আলাদা, ঠিক তেমনি ভাবে তাদের লেখার ধরনও এক এক জনের এক এক রকম! অবশ্য সেটা হওয়াটাই তো স্বাভাবিক! কেননা আলাদা আলাদা মানুষের স্বভাব-চরিত্র যে আলাদা আলাদা হবে, এটা অনেকটাই সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক প্রদত্ত মানুষের একটা মৌলিক গুণ!
তবে আজ আমি সম-সাময়িক সেই সমস্থ ব্লগারদের নিয়ে আলোচনা করার জন্য আসলে এই পোস্ট তৈরি করি নাই। বরং এই পোস্টটা শুধু মাত্র তাদের জন্য তৈরি করা, যারা তাদের বিভিন্ন রকমের অত্যাশ্চর্য কার্যকলাপের জন্য যুগ যুগ ধরে এই পৃথিবীর বুকে চির স্মরণীয় হয়ে বেঁচে আছেন! আচ্ছা, আমরা তো অনেক জান/অজানা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এই ব্লগে টুকটাক লেখা-লেখি করে থাকি। যেখানে থাকে আমাদের মেধা, মানসিকতা, এবং চিন্তা-ভাবনার অন্যতম বহিঃপ্রকাশ! কিন্তু সত্যি কথা বলতে, আমরা এমনটা কি কখনো ভেবে দেখেছি যে, এই সামুতে যদি পৃথিবীর ইতিহাস বিখ্যাত সেই সমস্থ ব্যক্তিরা ব্লগিং করতেন; তাহলে তাদের ব্লগিং স্ট্যাইল গুলো ঠিক কেমন হতো?
হয়তো না! তবে আপাতত আর ভাবনা চিন্তা করার কোন দরকার নেই! বরং নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর মত আমি নিজে একটু তাদেরকে নিয়ে হালকা-পাতলা ভেবেছিলাম, যেটা ধারাবাহিক ভাবে নিচে আপনাদের সৌজন্যে তুলে ধরা হলো! আপাতত এক প্যাকেট পপকর্ণ (নিজ টাকায় কিনবেন) চিবুতে চিবুতে চলুন না পোস্টটা পড়া যাক.......
যাপিত জীবনঃ- দুই দুইটা গার্লফ্রেন্ড লইয়া পড়ছি আমি ফান্দে! পার্বতিরে মায়া করলে চন্দ্রমুখী কান্দে!
লিখেছেন দেবদাস, ২৫ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ সকাল ০৯:২৪
গত কয়েকদিন ধইরা এক প্রকার মহা যন্ত্রনায় দিনাতিপাত করিতেছি বলা যায়! ক্যান যে মরতে মরতে দুইটা প্রেম করতে গেছিলাম আল্লায় জানে। একটার লগে গিয়া একটু ইটিশ-পিটিশ করলেই আর একটার নাকি সর্বাঙ্গ জলে। অবশ্য এইটা তো হওয়ারই কথা! ঐ যে কথায় বলে না, নারীরা সব কিছুর ভাগ দিতে পারলেও স্বামীর ভাগ কাওরে দিতে চায় না। কিন্তু কথা সেইটা না, আমি যদি নিজের এ্যান্টেনার জোরে দুইজনরে ঠিক মত চালাইতে পারি, তাদেরকে ভাল/মন্দ খাওয়াইতে-পরাইতে পারি; তাইলে তাগোর এত জ্বলন-পড়ন হওনের কি কোন দরকার আছে.......বাকিটুকু পড়ুন
একটি বিয়াপুক গবেষণাঃ- একজন সুন্দরী নারীর সৌন্দর্যের রহস্য! এবং একটি ভ্যানিটি ব্যাগের পোস্টমর্টেম।
লিখেছেন প্রিন্সেস ডায়না, ২৫ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ সকাল ১০:২৯
আধুনিক পৃথিবীতে ভ্যানিটি ব্যাগ সম্পর্কে জানে না, এমন মানুষ বোধ হয় এই পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি খুঁজে পাওয়া যাবে না। আমাদের আশে-পাশেই এমন কিছু লুলে লুলায়িত পুরুষ পাব্লিক আছেন, যাদের কৌতুহলের অন্যতম প্রধান বস্তু হইলো; নারীদের এই ভ্যানিটি ব্যাগ! অনেক সময় রাস্তাঘাটে চলা-চলের ক্ষেত্রে তো কিছু আবুল মার্কা পাব্লিক, নারীদের এই ভ্যানিটি ব্যাগের দিকে এমন ভাবে ড্যাব-ড্যাবাইয়া তাকাইয়া থাকে যে, মনে হয় যেন ভানিটি ব্যাগ সহ একটা আস্ত নারীকেই তারা গিলে খাবে? তো সেই সমস্থ কৌতুহল প্রবণ ভাইয়ুমনিদের জন্য আমার আজকের আয়োজন, একজন নারীর ভ্যানিটি ব্যাগের মধ্যে ঠিক কি কি ধরনের জিনিস পত্র থাকতে পারে? এবং যে সমস্থ জিনিস গুলোর মধ্যেই লুকিয়ে আছে নারীদের আসল সৌন্দর্যের অন্যতম রহস্য!
রাম্পাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ধোঁয়া ওঠা কয়লা, চুলের কাঁটা, মুখ ফর্সা ক্রিম, একটা বড় ভাঙা আয়নার ছোট্ট টুকরা, নেইল পালিশ, কুমকুম হেয়ার ওয়েল, মেকআপ বক্স, নখ কাটার জন্য একটা ভোঁতা ব্লেড, কান খোঁচানোর জন্য কয়েকটা সেফটিপিন, কয়েকটি ভাংটি পয়সা (সিকি আধুলি জাতীয়), লিপস্টিক, ট্যালকম পাউডার, টিপ দেবার পাতা, আইলাইনার পেন্সিল, ছোট্ট একটা চিরুণী, একটা প্যাড এবং একটা কলম, এক/দুইটা মোবাইল রিসার্চ কার্ড, একটা পকেট টিস্যুর প্যাকেট.......বাকিটুকু পড়ুন
আইজকা বড্ড বাঁচা বাঁইচ্চা গেছি। ভাগ্যিস তাল তলায় গিয়া গবেষণার কাজে মনোনিবেশ করি নাই!
লিখেছেন নিউটন, ২৫ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ দুপুর ১২:১৫
ভাইরা আমার, আপুরা তোমার! আপনারা যে আপনাদের এই ছোট্ট ভাইয়ুটার জন্য কি পরিমাণে দোয়া করেন, সেইটার অরজিনাল প্রমান আইজকা আমি হাতে নাতে উপলব্ধি করতে পারলাম। বিকালের দিকে জান্টুস ঝামেলা বেগমের লগে সামান্য একটু ঝগড়া-ঝাটি হওয়ায় রাগ কইরা আমাগো বাগানের একটা আপেল গাছের নিচে বসে বসে অশ্রু বিসর্জন করতেছিলাম। ঠিক এমন সময় একটা পাঁকা আপেল এমন ভাবে মাথার উপ্রে পড়লো যে, তাতেই মাথার একাংশে আলুর মত ফইল্লা উঠছে। এখন ভাবতেছি, ভাগ্যিস রাগ কইরা আমি তাল তলায় গিয়া বসি নাই। যদি আপেলের বদলে মাথার উপ্রে একটা পাকা তাল ছিঁড়া পড়তো, তাইলে এতক্ষণে পুরা আলু ভর্তা হইয়া সামুর প্রথম পেজে শোক সংবাদের কালো ব্যাজের ব্যানার শোভা পাইতো!
আল্লাহ্ যা করে তা মানুষের মঙ্গলের জন্যই করে! দয়া করে কেউ আমিন না লিখে যাবেন না.......বাকিটুকু পড়ুন
পীর বাবার দাওয়াইঃ- রাত্রের স্বপ্ন দোষ দূর করা এবং আবিয়াতি মাইয়াগো দ্রুত বিয়া হওনের একটি পরীক্ষিত মহৌষধ!
লিখেছেন এরিষ্টেটল, ২৫ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ দুপুর ০১:৩৫
সম্প্রতি মালায়ে আলা গুরু প্লেটো একটা চমকপ্রদ মহৌষধ আবিষ্কার করেছেন। যে মহৌষধটা সেবন করলে আর রাত্রে কারো স্বপ্ন দোষ হবে না এবং আবিয়াতি মাইয়াগো চট-জলদি বিবাহ হইয়া যাইবে। তবে মহৌষধটা কাজে খাটানো যাবে কিনা সে ব্যাপারে মালায়ে আলা এখনো পর্যন্ত নিশ্চিত নন, তাই সেটার ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত কিচ্ছু বলা যাচ্ছে না। তবে আপনারা আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন। খুব শীঘ্রোই আপডেট জানানো হবে। ধন্যবাদ সবাইকে.......বাকিটুকু পড়ুন
রেসিপি পোস্টঃ- কিভাবে সূত্র E=mc2 প্রয়োগ করে একটি মানসম্মত পারমানবিক বোমা তৈরি করবেন।
লিখেছেন আইনস্টাইন, ২৫ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ দুপুর ০১:৪৬
প্রিয় সহ ব্লগার, আপনারা নিশ্চই জানেন বর্তমান সময়ে সভ্যতার সাথে সাথে তাল মিলিয়ে বিশ্বও সেইভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। আমার গত পোস্টে গ্রাবিটি সম্পর্কে আপনাদের সাথে আলোচনা করে তার কিছুটা হলেও ধরনা দিতে পেরেছি। তো তারই ধারাবহিকতায় এবার আমি আপনাদের সামনে হাজির করেছি একটি বিখ্যাত রেসিপি। তো আসুন আর দেরি না করে আমরা রেসিপিটির একদম গভীরে প্রবেশ করি।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ- ইউরেনিয়াম, প্লুটোনিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, কার্বন, একটা বাতিল ভাঙা বালতি, একটা অব্যহৃত মগ, আর একগাদা টাকা.......বাকিটুকু পড়ুন
কয়েকটি মন-মাতানো মজার কৌতুক (কড়া ভাবে ১৮+ লুল'রা আউগাইয়া আসেন, বাচ্চারা মাঠে যাও)
লিখেছেন চার্লি চ্যাপলিন, ২৫ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ বিকাল ০৪:১৭
পোস্টু শুরু করনের আগে পরথমেই আমি জাতির উদ্দেশ্যে অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, এই পোস্ট কোন ভাবেই চুশীল সমাজের জইন্য নহে। সুতরাং ডিয়ার চুশীল বেরাদার এন্ড সিস্টার্স ফিলিজ গু ব্যাকছাইড & সাক ললিপপ! তয় ডিয়ার লুল বেরাদর, আফনে কি বলোগে টইটই করে ঘুরে কোত্থাও এতটুকু পরিমাণে মজা পাইতেছেন না? সব পোস্টে গিয়া খালি বিরস বদনে ব্যাক গিয়ার মারতে হইতেছে? এমনকি হালকা-পাতলা একটু লুল ফেলাইবারও সুযোগ পাচ্ছেন না? তাইলে এই পোস্ট শুধু আপনার জন্য! আপাতত বিড়ি মুখে জ্বালাইয়া ডান কদম আগে বাড়ায়া আউগায়া আহেন! ঐ আন্ডা বাচ্চারা মাঠে খেলতে যাও!
কৌতুক নং- ০১
বাসর রাত্রে স্বামী অত্যন্ত আহ্ল্যাদিত হয়ে তার স্ত্রীর চোখে বার-বার চুমু খাচ্ছে দেখে স্ত্রী কিছুটা বিরক্ত হয়ে জিজ্ঞাসা করলেনঃ-
- ব্যাপার কি, তুমি বার-বার আমার চোখে চুমু খাচ্ছো কেন?
স্বামী মহাশয় স্ত্রীকে খুশি করানোর জন্য বেশ গদগদ কণ্ঠে বললেনঃ-
- কি করবো বলো (?) তোমার চোখ যে আমার কাছে ভালবাসার বই! শুধু পাঠ করতে মন চায়.....!!
স্ত্রী এবার আরো বেশি বিরক্ত হয়ে স্বামীকে ভৎসনা করে বললেনঃ-
- ধুর মিনশে! ওদিকে নিচের লাইব্রেরিতে আগুন জ্বলছে, আর তুমি ব্যস্ত আছো বই নিয়ে! .......বাকিটুকু পড়ুন
বউ না সুমুদ্রের ঢেউ বুঝতাছি না! আজকাও বোধ হয় আমার জায়গা ঘরের বাইরেই হইবেক!
লিখেছেন সক্রেটিস, ২৫ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ বিকাল ০৪:৪৯
ধুর! এই রাত বারটার সময় বালতিতে কইরা পানি আইনা কেউ এমনে ভিজাইয়া দেয়? বুঝতেছি না, এইটা আমার বউ, না সুমুদ্রের ঢেউ! আপনারা আবার ভুল-ভাল কিছু ভাববেন না, একচুয়ালি তেমন কিছুই হয় নাই। আসলে আমার বউয়ের একটু মেজাজ খ্রাপ তো, তাই আর কি একটু দুষ্টামি কইরা আমারে ভিজাইয়া দিছে! ও কিছু না, এমনিতেই গর্জনের পর একটু বর্ষণ তো হয়ই.......বাকিটুকু পড়ুন
আমি ব্লগে নতুন! কিভাবে পোস্ট পাবলিশ করতে হয় বুঝতাছি না। মুরুব্বিরা পিলিজ হেল্পান!
লিখেছেন টমাস আলভা এডিসন, ২৫ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ সন্ধ্যা ০৬:১২
আমি বলোগে নতুন! আজকাই বলোগে একটা আইডি খুইল্লা আপনাগো লগে সামিল হইলাম! সব্বাই সমস্বরে বলেন, মারহাবা। কিন্তু কথা সেইটা না, একচুয়ালি ব্লগে যে কি লিখবো সেইটা আমি খুঁইজ্জা পাইতেছি না। দয়া করে মুরুব্বি ব্লগাররা কেউ কি আমাকে একটু হেল্প করবার পারেন? ধইন্যবাদ সবাইকে.......বাকিটুকু পড়ুন
সাময়িক পোস্টঃ- চার্লি চ্যাপলিন নামক একজন ব্লগার বার বার ১৮+ পোস্টের কথা বলে এখানে অশ্লিল সব পোস্ট প্রসব করে ব্লগের পরিবেশ নষ্ট করে ফেলছেন। কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
লিখেছেন মিঃ বিন, ২৫ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ সন্ধ্যা ০৬:১৭
উপর্যুপরি ১৮+ পোস্টের নাম করে ব্লগারদেরকে এই সব অ-খাদ্য কু-খাদ্য গেলানোর মানে কি? কৌতুক মানেই কি সেটা ১৮+ হইতে হবে? ক্যান ১৮+ ছাড়া কি আর কৌতুক বানানো যায় না? আমার মনে হয়, এই ধরনের ব্লগারদেরকে ব্লগে নিক খুলতে না দেওয়াই ভাল হবে। যত্তসব আসে কেবল হিট কামানোর জন্য! কিন্তু কথা সেইটা না, পোস্টটা এই তিন ঘন্টা যাবত এখনো পর্যন্ত ব্লগের পাতায় ঝুইল্লা থাকে ক্যামনে? মডুরা কি সব ঘুমায় নাকি বুঝলাম না? পোস্ট ডিলিটের আবেদন জানাইতেছি.......বাকিটুকু পড়ুন
অনুসন্ধানঃ- আইনস্টাইনের রেসিপি পোস্ট সম্পূর্ণ ভুয়া। তিনি অন্যের চুরি করা রেসিপি ব্লগে আইনা পোস্ট দিয়া হিট কামাইতে চাইতেছেন। কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
লিখেছেন ডারউইন, ২৫ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ রাত ১০:১২
আজ সকালে আমার খুব অন্তরঙ্গ একজন বন্ধু আলেকজেন্ডার গ্রাহামবেল আমাকে কনর্ফম করলেন যে, ইতিপূর্বে আইনস্টাইন, পারমানবিক বোমা তৈরির ফর্মূলা সমৃদ্ধ যে রেসিপিটা পোস্ট করেছেন; সেটি আগেই অন্য একজন বিজ্ঞানীর তৈরি করা। তিনি সেখানে থেকে কপি করে তারপর এখানে পোস্ট করেছেন, অথচ তার কোন তথ্যসূত্রও প্রকাশ করেননি। আমি এই ব্যাপারে মডুদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যাতে এই ধরনের হিটখোর ব্লগারদের যেন সুলেমানী ব্যান সহকারে সামু থেকে বহিষ্কার করা হয়।
তো বন্ধুরা এবার আসুন, আমি আমার নিজের একটা থিউরি আপনাদেরকে শুনাই। থিউরিটা খুব বেশি কঠিন কিছু নয়, বরং একদম পানির মত সোজা! আর সেটা হলো বিবর্তন বাদ। মানে কিভাবে আমরা বান্দর থেকে মানুষে রুপান্তরিত হইলাম, তারই একটা ছোট-খাটো নমুনা পেশ করবো এখন আমি আপনাদের সামনে.......বাকিটুকু পড়ুন
শখের ফডুগ্রাফিকঃ- আইজকা একটা ফডু আঁকাইলাম! দেহেন তো কিরাম হইছে?
লিখেছেন লিউনার্দো দ্যা ভিঞ্চি, ২৫ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ রাত ১১:৩৬
ফডুকটা কিরাম হইছে সবাই একটু জানাইবেন কিন্তু.......বাকিটুকু পড়ুন
একজন নারী হয়ে কিভাবে প্রিন্সেস ডায়না নারীদের সিক্রেট জিনিস বাইরে নিয়ে আসতে পারেন? আমি এর তীব্রো প্রতিবাদ জানাইতেছি।
লিখেছেন মোনালিসা, ২৬ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ ভোর ০৪:৪৯
গতকাল দেখলাম প্রিন্সেস ডায়না নামে একজন নারী ব্লগার মেয়েদের ভ্যানিটি ব্যাগে কি কি থাকে সেইটা নিয়া একটা পোস্ট দিছে। আমার ভাবতেও অবাক লাগে মানুষ এতটা নিচে নামে কিভাবে? সুন্দরী বইলা বুঝি দেমাগের জ্বালায় বাঁচে না! হুঁহ, ঐ রকম কয়লা সুন্দরী বহুত দেখছি! পোস্টটি দ্রুত মুছে দেওয়ার জন্য আমি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি.......বাকিটুকু পড়ুন
আমার ভ্যনিটি ব্যাগের রহস্য আমি ফাঁস করুম। তাতে মোনালিসা ম্যাডামের অত জ্বলে ক্যা?
লিখেছেন প্রিন্সেস ডায়না, ২৬ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ ভোর ০৫:১৮
ঊঁহু, আইছেন আমার মহা সুন্দরী! কথা হইলো, আমার ভ্যানিটি ব্যাগের তথ্য আমি বাইরে ফাঁস কইরা দিমু; তাতে মোনালিসার অত জ্বলন-পোড়ন হয় ক্যান? আমি কি তার বাড়া ভাতে ছাই দিয়েছি, নাকি তার ভ্যানিটি ব্যাগের রহস্য ফাঁস কইরা দিছি? আমরা বোধ হয় কচি খূকি তাইতো? উনি হয়তো ভাবছেন তার ভ্যানিটি ব্যাগে কি কি থাকে, সেইটা আমরা বোধ হয় আমরা জানি না তাইতো? নতুন কি একটা বড়ি বাইর হইছে, সেইটা সেদিন তার ব্যাগের মধ্য থেকে রাস্তায় পইড়া গেছিল তা সেইটা কি আমি কাউরে বলতে গেছি নাকি.......বাকিটুকু পড়ুন
মিঃ বিন! জিন্দেগী ভরতো বিয়াই হইবার পারবা না। তো তোমার আবার আমারে নিয়া এত চুলকানি ক্যান শুনি?
লিখেছেন চার্লি চ্যাপলিন, ২৬ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ সকাল ০৮:৩৪
নাম যার মিঃ বিন, তার কথা বার্তা যে লেডিস মার্কা হইবো এইটা আর নতুন কি? একজন পুরুষ মানুষ হইয়া যার মাইয়াগো ক্যারেক্টার নিতে লজ্জা করে না, সে আবার আইছে আমারে জ্ঞান দিতে! ছ্যাঃ ছ্যাঃ লজ্জায় মরে যাই মরে যাই.......বাকিটুকু পড়ুন
কবিতাঃ- যারে দেখতে নারী, তার চলন বাঁকা!
লিখেছেন হিটলার, ২৬ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ সকাল ০৮:৫৬
হে নারী
তুমি নিষ্ঠুর, তুমি অস্থির, তুমি সারা পৃথিবীর ঝঞ্জা
তুমি কলংকিনী, তুমি কুটনি বুড়ি, তবু ঘুরাও কেন মাঞ্জা?
তুমি মাথা দুলাইলে সাথে দোলে তোমার ইয়া লম্বা চুল,
তাই দেখিয়া জীবনে আমি ফেলাইলাম কত লুল!
তুমি টেনশন, তুমি পেনশন, তুমি পর ছোট-খাটো জামা,
যতই তোমাকে গালি দিই তবু;
তুমিই যে প্রিয়তমা!!.......বাকিটুকু পড়ুন
প্রিয় ভিঞ্চি ভাইয়ু ফডুক আঁকায়; তো সেইটা আবার অন্যের লগে মিল খায় ক্যান জাতি জানতে চায়?
লিখেছেন মোনালিসা, ২৬ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ সকাল ১০:২৯
আমরা হয়তো ব্লগের লুলীয় ব্লগার জনাব লিউনার্দো দ্যা ভিঞ্চিরে সব্বাই চিনি! তিনি তাহার আশানুরুপ লুল প্রকাশের জন্য ব্লগ থেকে খুব শীঘ্রোই যে নু-বেল প্রাইজ পাইতে চলেছেন, উহা হয়তো অনেকেই জানেন না। কিন্তু কথা সেইটা না, তিনি ছবি আঁকবেন; তো সেই ছবি আবার অন্যের ফডুর লগে মিল খায় ক্যান জাতি জানতে চায়.......বাকিটুকু পড়ুন
মোনালি'পা, আমার ফডুখান কি আপনার চেহারার লগে মিশ খাইলো নাকি? হুট কইরা এত্ত চেইত্তা উঠলেন যে? কাহিনী কিতা বা!
লিখেছেন লিউনার্দো দ্যা ভিঞ্চি, ২৬ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ দুপুর ১২:৫৪
ব্লগের সবাই হয়তো জানেন, আমি একজন শখের ফটোগ্রাফার। নিজের ইচ্ছে খুশিতে যতটা সম্ভব মনের মাধুরি মিশিয়ে ছবি আঁকার চেষ্টা করি! তাছাড়া একজন মানুষ যতই কল্পনা করে ছবি আঁকুক না কেন, তার মধ্যে বাস্তবের একটু ছোঁয়া থাকবেই। সেক্ষেত্রে আমিও ভিন্ন না। কিন্তু গত এত তারিখে আমার আঁকা ছবিটাতে কি এমন ভুল ছিল যে, সেইটা দেখে আমাগো ঢঙ্গী বহিন মোনালিসা এত চেইত্তা গেলু.......বাকিটুকু পড়ুন
দৃষ্টি আকর্ষণঃ- সাম্প্রতিক সময়ে ব্লগের পরিবেশ অস্থিতিশীলকারী/বিনষ্টকারী ব্লগারদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ সম্পর্কে!
লিখেছেন নেটিশ বোর্ড, ২৬ শে অক্টোবর, ১৯৩৯ বিকাল ০৫:৫২
প্রিয় ব্লগার,
শুভেচ্ছা নিন। সম্প্রতি আমরা লক্ষ্য করেছি, সুস্থ ব্লগীয় পরিবেশ বিনষ্ট করতে বেশ কিছু নিক থেকে ক্রমাগত ব্যক্তি আক্রমণ, অপমানজনক, অশ্লীল, কুরুচিপূর্ণ ও আপত্তিকর মন্তব্য ফ্লাডিং করা হচ্ছে। তাছাড়া বর্তমান সময়ে কিছু মাল্টি নিকও ব্লগের স্বাভাবিক পরিবেশ বিনষ্টের জন্য একদম উঠে-পড়ে লেগেছে। সুতরাং এই সমস্থ অনিষ্টকারী ব্লগারদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনতি বিলম্বে আমরা তিন সদস্য বিশিষ্ট একটা তদন্ত কমিটি গঠন করে সুষ্ট তদন্তের মাধ্যমে এটার সুরাহা করবো বলে আশা রাখছি। দয়াকরে আমাদের উপর থেকে আপনারা কেউ আশাহত হবেন্না.......বাকিটুকু পড়ুন
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ- ইহা নিতান্তই একটি অ-বিচ্ছিন্ন ফান পোস্ট। বিধায় এর সাথে আপনি বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনার যোগ সূত্র খুঁজতে গেলে মারাত্মক ভাবে ভুল করবেন। তাছাড়া পোস্টে উল্লেখিত যাবতিয় স্থান, কাল, পাত্র সবই অ-বিচ্ছিন্ন ভাবে কাল্পনিক; যার সাথে বাস্তবের কোন মিল নেই। সুতরাং এই পোস্টে উল্লেখিত ঘটনার সাথে যদি বাস্তবের কোন মিল খুঁজে পান, তাহলে সেটা হবে নিতান্তই কাকতালীয় ব্যাপার মাত্র। যার জন্য লেখক, প্রকাশক এবং কর্তৃপক্ষ কোন অংশেই দ্বায়ী থাকবে না!!
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- টাইপিংয়ের ভুলের কারনে হয়তো অনেক জায়গায় বানানে ভুল থাকতে পারে। সেটাকে বিবেচ্য বিষয় হিসাবে না ধরে, ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখলে কৃতার্থ হবো!