ব্যবচ্ছেদ
গল্পের খসরায় প্রান্তিক নৈরাশ, অদ্ভুত রঞ্জন—নিরঞ্জন
উৎকট দগ্ধের স্বপ্নের সংহার, নিঃশ্বাস বন্ধের—উপক্রম
বন্ধুর মনটায় মৃত্যুর শীৎকার, ভাঙচুর অগ্নির—হিরন্ময়—
দুঃসহ চুম্বন মুক্তির হিমস্রোত, বইছে এইবার—আরক্তিম
উঠছে সেইসব প্রশ্নের কল্লোল, কিঙ্কর উন্মন—অজান্তার
তুমিও বলো নি কেন তা ঘটবেই, বিস্ময় ধন্দ—আজন্মই
চিত্তের মিথ্যে প্রশ্রয় মুখ তার, মুখ নয় মৃত্যুর—আরাধ্যর—
নৈরাজ বিশ্বের নিঃস্ব আশ্বাস, কুর্নিশ বিশ্বাস—অপাত্রেই
চিন্ময় কঙ্কাল চিন্তার ভাস্কর, হাঁটতে হাঁটতেই—শতাব্দীর
নাগ্নিক প্রান্তর পেরুবার সংঘাত, আত্ম সত্তায়—রূপান্তর
উৎসের সামনে ভাসছে আখ্যান, জ্বলছে ক্লান্ত—অলঙ্কার
নিঃশ্বাস হিঁচড়ে নির্ভাষ নির্বেদ, খুলতেই স্পর্শের—সমন্বয়
স্বস্তির অক্ষর খুঁজতে খুঁজতেই, মনুষ্য ভাবনার—অজস্রয়
অস্থি-র স্পন্দন শুনতে শুনতেই, স্বতন্ত্র শস্যের—জগজ্জয়।
১১.১০.২০১৮
ছবি : সালভাদর দালি।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০