somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশ সাইবার আর্মি এবং ইসরাইল থেকে পাওয়া সবক !

২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৯৯৮ সালের কথা । তেলঅবিব পুলিশ ইসরাইলের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের কাছে অভিযোগ করে যে, তাদের গুরুত্বপূর্ন দাপ্তরিক ওয়েবসাইটগুলো কে বা কারা একের পর এক হ্যাক করে যাচ্ছে এবং চাতুর্যের সাথেই সেই হ্যাকাররা তাদের চোখে ধুলো দিতে সক্ষম হচ্ছে ।

আজন্ম মুসলিম বিশ্বের শত্রু ইসরাইলী প্রশাসন তাৎক্ষনিকভাবে একে হিজবুল্লাহর অপতৎপরতা বলে আখ্যায়িত করে এর সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করতে এবং সমুচিত জবাব (গুপ্ত হত্যা) দেয়ার নির্দেশ দেয় গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদকে ।

মাত্র ১৮ দিনের মাথায় মোসাদ, CIA-র সহায়তায় সেই সব সাইবার দুস্কৃতিকারীদের খুঁজে বের করে । মজার কথা হচ্ছে, এই দুস্কৃতিকারীরা কিন্তু বাইরের কেউ ছিলো না ! তারা ছিলো Computer Science-এ হাভার্ড গ্র্যাজুয়েট ৯জন ইসরাইলী তরুণ !

গ্রেফতারের পর কঠোর গোপনীয়তার মধ্যে এদেরকে যুক্তরাস্ট্র থেকে দেশে এনে আদালতে হাজির করা হয় । অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পর বিচারে এদের সামনে শাস্তি হিসাবে দুটো পথ খোলা রাখা হয় । হয় যাবজ্জীবন জেল এবং জরিমানা, নাহয় রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সাইবার উইংস এন্ড লজিস্টিক সাপোর্ট কমিশনে চুক্তিভিত্তিক চাকরি গ্রহণ। নিজেদের জন্যে দ্বিতীয় অপশনটিকে বেছে নেয়ার পর ইসরাইল সরকারী উদ্যোগে সেই নয়জন তরুনকে তথ্য প্রযুক্তির উপর আরো উচ্চতর শিক্ষা গ্রহনের জন্যে যুক্তরাষ্ট্রে ফেরৎ পাঠায় । সেই সাথে তাদের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সার্বিক নিরাপত্তার ভার দেয়া হয় মোসাদকে । নির্বিঘ্নে উচ্চশিক্ষা শেষে এরা চুক্তি মোতাবেক দেশে ফিরে এসে ইসরাইলী সাইবার এন্ড লজিস্টিক সাপোর্ট কমিশনে (ISLC) উচুঁ পদে সম্মানের সাথেই চাকরী শুরু করে এবং এখনও সেখানে কর্মরত আছে । তারা ইসরাইলের প্রথম শ্রেনীর নাগরিক হিসাবেও বিবেচিত হন ! এদের একজন লাহিবেল এগ্রাশভ , দুনিয়া কাঁপানো মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস-এর বন্ধুও বটে !

আমরা খুব ভালো করেই জানি, সাইবার ওয়ার্ল্ডে ইসরাইলের দৌরাত্ন্য কতটুকু । কিছুদিন আগে ইরানের নাতানজ পরমানু গবেষণা কেন্দ্রের সেন্ট্রাল কম্পিউটারে Stuxnet ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে , যার কারণে মেইন সার্ভার থেকে একেরপর এক গুরুত্বপূর্ন নথি গায়েব হয়ে যেতে থাকে এবং সেন্ট্রাল কন্ট্রোল সিস্টেম স্লো হয়ে পড়ে । পরে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র ও ইরানিয়ান সাইবার রিসার্চ সেন্টারের প্রকৌশলীরা বেলারুশ কোম্পানি VirusBlokAda-র সহযোগিতায় গলধঘর্ম পরিশ্রমের পর সিস্টেম থেকে Stuxnet রিমুভ করেছিল । এই ঘটনার পর তদন্ত সাপেক্ষে ইরান একে ইসরাইলী পদক্ষেপ হিসাবে অভিযোগ করে এবং, আশ্চর্যের কথা হচ্ছে , ইসরাইল কখনোই সেই অভিযোগ অফিসিয়ালি প্রত্যাখ্যান করেনি ! সুতরাং,নিশ্চিতভাবেই ধরে নেয়া যায়,ইরানের অভিযোগ সত্যি এবং কাজটি ইসরাইলের কিম্বা তাদেরই কোনো মিত্রের । এখন, যদি বলা হয়, এমন সাইবার এটাক করা ইসরাইলের জন্যে সম্ভবপর হয়েছে সেই ৯ তরুণ হ্যাকারদের মতো কিছু জিনিয়াসের কারণেই, তাহলে কি খুব ভুল বলা হবে ? দুরদর্শী ইসরাইলী কর্তৃপক্ষ সেই সময় ঐ তরুনদের অভিনব শাস্তি বিধান না করলে হয়তো সাইবার জগতে আজকের দুর্ধর্ষ অবস্থানে আসতে তাদের আরো কিছুকাল বেশি সময় লাগতো ।


ইসরাইল থেকে দেশের মাটিতে ফিরে আসি । সম্প্রতি দেশের কয়েকটি গুরত্বপুর্ন রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত ওয়েব সাইট হ্যাক হয়ে যাওয়ায় সাইবার জগতে বেশ অস্থিরতা দেখা দেয় । বাংলাদেশ সাইবার আর্মি নামের একটি এথিক্যাল সাইবার গ্রুপ এর দায় ভার স্বীকার করে হ্যাকড সাইট গুলোতে সাইট এডমিনিস্ট্রেশনের দুর্বলতা দেখিয়ে দিয়ে কিছু mass message প্রচার করে । কয়েকদিন আগে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের সাইটও এক্সপায়ার সাইবার আর্মি নামের আরেকটি গ্রুপ হ্যাক করে , এবং সেখানে এমন কিছু মেসেজ প্রকাশ করে, যা আদপেই ভাবনার দাবী রাখে । তবে তাদের সব চেয়ে মারাত্নক ভুলটি ছিলো, কোর্ট সাইটটির গোটা ডাটাবেজই কোনো ব্যাকআপ না রেখে এরা ডিলিট করে দেয় । গত বৃহস্প্রতিবার রাসেল এবং আলিফ নামের দুই কিশোরকে এই গ্রুপের সাথে সম্পৃক্ততার অভিযোগে RAB গ্রেফতার করে , এবং জিজ্ঞাসাবাদে রাসেল ও আলিফ তাদের বিরূদ্ধে আনীত অভিযোগ স্বীকারও করেছে । RAB-এর এহেন তড়িৎ সাফল্যে আমরা মুগ্ধ ! যদিও জনগণের পুঁজির রক্ত পান করে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ানো শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারির হোতাদের ধরা তো দূরের কথা,এখনো আবিস্কারই করতে পারেনি RAB ! অফ টপিক বিধায় এই প্রসঙ্গের এখানেই সমাপ্তি ।


প্রযুক্তিগতভাবে আমরা এখনও অনেক পিছিয়ে এবং আশঙ্কাজনক ভাবে দুর্বল -- এটা RAB-এর হর্তাকর্তা কেন, খোদ প্রেসিডেন্ট মহাশয় গলা ফাটিয়ে চেঁচালেও বিশ্বাস করার কোনো কারণ নেই আমাদের । কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াই কিছু কিশোর স্রেফ নেট ঘাটাঘাটির সুবাদে যদি রাষ্ট্রের এতো গুরুত্বপূর্ন সাইট গুলো হ্যাক করতে পারে, তাহলে ট্রেইন্ড প্রফেশনাল হ্যাকারদের সামনে আমাদের রাষ্ট্রীয় স্পর্শকাতর তথ্যগুলো কতোটা অরক্ষিত --তা বুঝতে বুদ্ধিজীবি হতে হবে না কাউকে । আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, অনলাইনে এই দুই কিশোরের গ্রেফতারের পর অনেকেই এথিক্যাল-আন এথিক্যাল হ্যাকার ক্লাসিফিকেশন টেনে এনে তাদেরকে নানান ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করছে ! এরা বেশিরভাগই নাম করা সরকারী-বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে কম্পিউটার সায়েন্স-এ ডিগ্রীধারী । অথচ এরা সমালোচনা করছে এমন কিছু কিশোরের, যারা এখনও কলেজের গন্ডিই পার হয়নি! প্রকৃত অর্থে বুদ্ধিবৃত্তিক অক্ষমদের কাজই এমন । ফেসবুকের এক ফ্যান পেইজে এ সংক্রান্ত একটা পোস্টে জৈনক ফ্যান এদেরকে "বাল-ছাল" হ্যাকার বলে বনবাসে পাঠানোর দাবীও তুলেছেন ! এরা নাকি মিডিয়ার সামনে আসার জন্যেই এই কাজ করেছে বলেও কেউ কেউ অভিমত ব্যক্ত করেছেন ! কমেন্ট প্রসঙ্গে এদের অনেকেই বুঝাতে চেয়েছেন, তারা নিজেরা একেকজন অত্যন্ত উন্নতমানের এথিক্যাল হ্যাকার ! কে যে কার সামনে আসতে চায় - খোদা মালুম !



প্রশ্ন হচ্ছে, এতো ঘিলুওয়ালা উর্বর মাথাগুলো এতদিন কই ছিলো - যখন ভারতীয় হ্যাকাররা বাংলাদেশ রেলওয়ের সাইট হ্যাক করেছিলো ? এদেশীয় এথিক্যাল হ্যাকাররা কি পারতোনা এর সমুচিত জবাব দিতে ? কিশোর হ্যাকারদের সমালোচনাকারীরা কি পেরেছে রাষ্ট্র যন্ত্রের টনক ঠিক সেভাবে নাড়া দিতে, যেভাবে নাড়া দিয়েছে রাসেল কিম্বা আলিফের মতো অপরিপক্ক হ্যাকাররা ? মূলত বয়স ও জ্ঞানের অপরিপক্কতার দরুণ ঝোকের বশে সাইটের মূল ডাটাবেজের কোনো ব্যাকআপ না রেখেই হ্যাকের মাধ্যমে এই কিশোর-তরুণ হ্যাকাররা যা করেছে,তাতে ক্ষতির চাইতে সরকারের লাভই বেশি হয়েছে বলে বোধ করি । কেননা, এতে করে সরকার এখন থেকে সাইবার নিরাপত্তার দিকে অধিক মনোযোগী হবে , ফলশ্রুতিতে ভবিষ্যতে আরো বড় ধরনের সাইবার এটাক জনিত দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে বলে আশা করা যায় ।


ইসরাইলকে আমরা তাদের অমানবিক পোড়া মাটি নীতি ও স্বার্থপর এককেন্দ্রিকতার জন্যে শুধু মনে মনে ঘৃনাই করতে পারি, বিশ্ব দরবারে তাদের দাপুটে অবস্থানের জন্যে কেউই তাদের দিকে শক্তিমত্তার আঙ্গুল তুলতে চায়না । অথচ ইসরাইলের আজকের এই দাপটের পেছনে রয়েছে নিজেদের মেধাগুলোর সর্বোচ্চতম ব্যবহার । ইসরাইলের মতো দাপটের দরকার নেই , আমরা না হয় আমাদের অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নেই আবদ্ধ থাকলাম ! কতগুলো ক্ষুদে হ্যাকারের হাতে যেখানে আমাদের গুরুত্বপূর্ন রাষ্ট্রীয় সাইট গুলো হ্যাকড হয়, সেখানে দক্ষ, সংগঠিত ও উন্নত বিরূপ বহিঃশক্তির কাছে আমাদের স্পর্শকাতর রাষ্ট্রীয় তথ্য ভান্ডার কতোটা অনিরাপদ - তা কি আমাদের বুদ্ধিজীবি আর নীতি নির্ধারক নামধারী পরজীবিরা অনুভব করছেন ?


আজ যে কিশোরদের "সাইবার ক্রাইমের" দায়ে বেড়ি পড়িয়ে কিশোর অপরাধী বলে আখ্যা দিয়ে সংশোধন কেন্দ্রে পাঠানোর চিন্তা করছি, তারা কি আদৌ কিশোর অপরাধী ? আর যাই হোক, এই দুই কিশোর রাষ্ট্রীয় বা জাতীয় ক্ষতি সাধনের কোনো গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে ডাটাবেজের ব্যাকআপ না রেখেই হ্যাক করেনি । হতে পারে এদের জ্ঞান কিম্বা চিন্তাগত অপরিপক্কতা বা অদক্ষতাই এর জন্যে দায়ী । প্রশ্ন হলো - মাদকাসক্ত যে কিশোর ছেলেগুলো রাস্তা ঘাটে নিরীহ মানুষের উপর ঝাপিয়ে পড়ে সর্বস্ব ছিনিয়ে নিচ্ছে, যে কিশোরগুলো বড় ভাইদের নেক নজরে পড়ার আশায় পেট্রল বোমা মেরে যাত্রীবাহী বাস জ্বালিয়ে মানুষ খুন করছে, যারা বড়ভাইদের চাদাবাজির হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহৃত হয় অহরহ, যাদের ভয়ে আমাদের বোনেরা রাস্তা ঘাটে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে সাহস পায়না, তারাও যদি কিশোর অপরাধী হয় , তাহলে তাদের সাথে একই কাঠগড়ায় রাসেল-আলিফদের মতো মেধাবী কিশোরদের বিচার করাটা কতটুকু যুক্তিযুক্ত ও মানবিক ? দেশ কিম্বা বিদেশের মাটিতে প্রমাণিত খুনিদের মৃত্যুদন্ডের বিধান কার্যকর করায় যারা মানবাধিকারের তুবড়ি ছুটিয়ে হয়রান পেরেশান হয়ে যান,তারা আজ কোথায় ! হ্যা, এই ক্ষুদে হ্যাকারদেরকে মেধাবী বলছি , কারণ ওরা কেউই কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট নয় , কারোই তথ্য-প্রযুক্তিগত প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান নেই । সম্পূর্ন নিজেদের চেষ্টায় তারা তথ্য-প্রযুক্তির পথে এতদূর হেটে এসেছে । সেটা করতে কতটুকু মেধা খাটাতে হয়েছে তাদের,সেটা নিয়ে বুঝিয়ে দিতে কোনো আইটি এক্সপার্টের আলোকপাতের প্রয়োজন বোধ করছিনা । আমি,আপনি,আমাদের মহামান্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা চাইলেই একজন হ্যাকার হতে পারবেন না -- এটা আমরা সবাই ভালো মতোই জানি ! হোকনা সেটা এথিক্যাল কিম্বা আন-এথিক্যাল হ্যাকিং !

আজ যদি এদেরকে কিশোর অপরাধী হিসাবে শাস্তি দিয়ে কিশোর সংশোধনাগারে পাঠানো হয়, তাহলে শাস্তি হয়তো দেয়া যাবে ওদের , তবে এটাও ঠিক যে, ওরা একদিন ঠিকই মুক্তি পাবে । তখন সংশোধনাগারে ঝরে যাওয়া সময়গুলোতে লঘু পাপে গুরু দন্ড ভোগের খোচায় সৃষ্ট ক্ষতের যন্ত্রনায় এরা যদি ভুল পথে পা বাড়ায়? যদি আরো বড় কোনধরনের অর্গানাইজড সাইবার ক্রাইম জড়িয়ে পড়ে , কিম্বা ব্যবহৃত হয় কোনো বহিঃশক্তি দ্বারা - যাতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে জাতীয় স্বার্থ, হুমকির সম্মুখীন হবে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা, তখন সেই দায়ভার কে নেবে ? কে ঘেটে দেখবে ওদের এমন বিদ্ধেষী আচরণের হেতু ? মাননীয় আদালত ? RAB ? পুলিশ ? মানবাধিকার সংগঠন ?

শাস্তি নয় , বরং আমরা কি পারিনা, এই কিশোরদের মতো দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এমন অসংখ্য মেধাবী প্রাণ গুলোকে বিপথে যাওয়ার আগেই সরকারী উদ্যোগে উপযুক্ত প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ দিয়ে দেশের সাইবার নিরাপত্তার ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের কাজে নিয়োগ করতে ? পথে ঘাটে জনসভা - সমাবেশ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখার চাইতে সেটাই কি অধিক বাস্তবসম্মত নয় ? ভুলে গেলে চলবেনা , এরা আমাদেরই ভাই, আমাদেরই সন্তান , আমাদেরই ভবিষ্যত । এদের মেধা সঠিক কাজে লাগানোর দায়িত্বও তাই আমাদেরই নিতে হবে !



[আপডেট : এই লেখা প্রকাশের পর ব্লগার জোবায়ের ভাই কিছু তথ্যগত ত্রুটি ধরিয়ে দেন , যা পরে সংশোধন করে নিয়েছি । তথ্যগত ত্রুটির জন্যে আন্তরিক দুঃখ প্রকাশের পাশাপাশি জোবায়ের ভাইকে এজন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি । সেই সাথে ধন্যবাদ ব্লগার রুম্মানকে, তিক্ত ভাষায় এক্সপায়ার সাইবার আর্মি ও বাংলাদেশ সাইবার আর্মির ব্যাপারে তার বক্তব্য তুলে ধরার জন্যে ।

বাংলাদেশ সাইবার আর্মি এবং এক্সপায়ার সাইবার আর্মির দেশীয় সদস্যদের প্রতি আমাদের অনুরোধ - বিভক্তি নয়, জাতীয় স্বার্থে আমরা আমাদের মেধাবী প্রাণগুলোর মাঝে ঐক্য দেখতে চাই । ]
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২১
৩২টি মন্তব্য ২৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শীঘ্রই হাসিনার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮


পেক্ষার প্রহর শেষ। আর দুই থেকে তিন মাস বাকি। বিশ্ব মানবতার কন্যা, বিশ্ব নেত্রী, মমতাময়ী জননী, শেখ মুজিবের সুয়োগ্য কন্যা, আপোসহীন নেত্রী হযরত শেখ হাসিনা শীগ্রই ক্ষমতার নরম তুলতুলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাছে থেকে আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬

আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....

২০০১ সালের কথা। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের একটা আন্তর্জাতিক দরপত্রে অংশ গ্রহণ করে আমার কোম্পানি টেকনিক্যাল অফারে উত্তীর্ণ হয়ে কমার্শিয়াল অফারেও লোয়েস্ট হয়েছে। সেকেন্ড লোয়েস্টের সাথে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সংস্কারের জন্য টাকার অভাব হবে না, ড. ইউনূসকে ইইউ

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ঢাকায় নিযুক্ত ইইউর রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার এবং সফররত এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের এশিয়া ও প্যাসিফিক বিভাগের পরিচালক পাওলা... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নারী বুকের খাতায় লিখে রাখে তার জয়ী হওয়ার গল্প (জীবন গদ্য)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩২



বুকে উচ্ছাস নিয়ে বাঁচতে গিয়ে দেখি! চারদিকে কাঁটায় ঘেরা পথ, হাঁটতে গেলেই বাঁধা, চলতে গেলেই হোঁচট, নারীদের ইচ্ছেগুলো ডিমের ভিতর কুসুম যেমন! কেউ ভেঙ্গে দিয়ে স্বপ্ন, মন ঢেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫



আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।

সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×