কোরবানীর রক্ত দেখলে আমরা মানিবক হয়ে যাই, ভারতের হাতি অসুস্থ হলে আমরা মানবিক হয়ে যাই কিন্তু নৃশংস ভাবে শিশু ও নারী-পুরুষকে হত্যা করলে আমরা কতই না আনন্দ পাই..............!!!!!!!!!!
হে রোহিঙ্গা অসহায় মুসলিম ভাই বোনেরা! তোমরা ভারতের হাতি নও যে তোমাদের কান্না লাইভ দেখাবে,,,
হে মৃত্যু পথযাত্রি রোহিঙ্গারা! তোমরা ভারতের হাতি নও যে তোমাদের কে আশ্রয় দিতে হবে,,,,
হে মজলুম রোহিঙ্গারা! তোমরা ভারতের হাতি নও যে তোমাদের কে নিরাপত্তা দিতে হবে,,,,
তোমাদের কে এদেশে ঢুকতে দেয়া হবে না এদেশে তোমাদের কোন আশ্রয় নেই। নিরাপত্তা নেই তোমাদের বাঁচার কোন অধিকার নাই। কারন তোমাদের অপরাধ তোমরা রোহিঙ্গা! তোমরা মুসলিম!
তোমরা ভারত থেকে আসা কাল একটা হাতি ওরফে বঙ্গবাহাদুর নও,,,, (কেউ একজন ফেসবুকে এভাবেই তার মনের কষ্ট প্রকাশ করছিলেন)
ভাবতে অবাক লাগছে যে এভাবে যদি কখনো আমরা বিপদে পড়ি তখন হয়তো আমাদেরকেও কেউ সাহায্য করবে না।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর হত্যাকাণ্ড থেকে পালিয়ে বাঁচতে চাইছে রোহিঙ্গারা। তবে তাদের পালাতেও দিচ্ছে না বর্বর রাষ্ট্রীয় বাহিনী। রোববার রাতে নাফ নদীতে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের তিনটি নৌকায় গুলি চালায় দেশটির সীমান্তরক্ষী পুলিশ(বিজিপি)। পরদিন সকালে আরো দুটি লাশের সাথে নাফ নদীর তীরে ভেসে আসে হতভাগ্য এই শিশুটির লাশ।
ওই ঘটনায় ১৫ জন নিহত হয়েছে এবং ৩১ জন এখনো নিখোঁজ। গত বছর তুর্কী উপকূলে ভেসে আসা সিরীয় উদ্বাস্তু আয়লান কুর্দির ভাগ্য বরণ করা শিশুটির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। মালয়েশিয়াভিত্তিক রোহিঙ্গা ভিশন টিভি জানিয়েছে, ডুবে যাওয়া নৌকাগুলোর যাত্রীরা মিয়ানমারের সীমান্ত শহর মংডুর পার্শ্ববর্তী রাইমাবিল গ্রামের বাসিন্দা।
ধন্যবাদ জানাই মালোশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব সাহেবকে যিনি একমাত্র দৃঢ় কন্ঠে প্রতিবাদ জানিয়ে মিয়ানমার আক্রমনের কথা বলেছেন।