কি হিসাবে জতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় মোস্তাফিজ-তাসকিন আওয়ামীলীগের সম্মেলনে গিয়েছিলেন তা কেউ জানে না। অথচ জাতীয় দলের খেলা চলছে এই মূহুর্তে চট্রগ্রামে(প্রথম টেস্ট ইংল্যান্ডের বিপক্ষে)। মোস্তাফিজ-তাসকিন কি ছাত্রলীগের সদস্য? মোস্তাফিজ-তাসকিন এর অংশগ্রহন এই বার্তা বহন করে যে দলীয়করন এখন বাংলাদেশ ক্রিকেটকেও গ্রাস করে ফেলল।
সারাদিন অনেক ছিল রাস্তাঘাট বন্ধ, পুলিশ ছিল ১০ হাজার, আর বিদ্যুতের বিষয়ে আমাদের সময় লিখেছে-পুরানাে রাজনতৈকি দল আওয়ামী লীগরে কাউন্সলি উপলক্ষে দেশব্যাপি আলোকসজ্জায় ‘অনুমতি’ ছাড়াই ব্যবহার করা হচ্ছে রাষ্ট্রীয় বিদ্যুৎ সােহরাওর্য়াদী উদ্যানসহ পুরো ঢাকা সাজানো হয়ছেে ‘ফাও বদ্যিুত’কেবল উদ্যানইে বদ্যিুৎ সরবরেহের জন্য বসানো হয়ছেে ৯টি ট্রান্সফরমার। এগুলো থেকে ১৯০০ কেভিএ বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে কাউন্সিলে । এর জন্য ক্ষমতাসীন দলকে পরশিোধ করতে হচ্ছে না কােনো মূল্য। উল্টো বদ্যিুৎ বিভাগে র্কমরত অনকেকইে নিয়োজিত করা হয়ছেে এ কাজ। রাজধানীসহ সারাদশেরে বভিন্নি জেলাতে আলোকসজ্জার বিদ্যুতরে জন্য কােনো অনুমোদন নেয়নি দলটি।
আমাদের সময়ে আরো বলা হয়-এ আলোকসজ্জা নিয়ে রাজধানীর অনেক বাসিন্দাকে সামাজিক যােগাযোগ মাধ্যমে ‘তীর্যক’ মন্তব্য করতে দেখা গেছে। মিজানুর রহমান নামে একজন লিখেছেন, ‘বিদ্যুতের নাকি এতো সংকট, তাহলে ঢাকা আলোকিত করার এতো বিদ্যুৎ কােত্থেকে এলো?’ সিলেটের নুরুল ইসলাম নামে একজন তার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সম্মেলন ঢাকায় আলোকসজ্জা সিলেটে, কী জানি এইসব হচ্ছে নাকি বিলেতে!’
বিষয়টি নিয়ে তেল-গ্যাস, খনিজসম্পদ ও বিদ্যুৎ–বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘এ ব্যাপারে কী আর বলবো। আওয়ামী লীগ এতো অনিয়ম করেছে, ওসবের তুলনায় এটা কিছুই না। তারাই জানে এ বিদ্যুৎ কােত্থেকে কীভাবে আসছে? তবে আমি আশা করবো, এ সম্মেলনে রামপাল প্রসঙ্গ নিয়ে তারা নতুন করে সিদ্ধান্ত নেবে।’
এগুলোর জন্য যেহেতু কারো কাছে জবাবদিহি করতে হবে না তাই সকলের চুপ থাকাই ভাল!