১) উগ্র মৌলবাদী আর উগ্র ধর্মবিদ্বেষী একই জিনিস। এরা একে অপরের পরিপূরক। দে আর দ্য সেম ক্রো ইন ডিফরেন্ট ফেদার!
২) প্রশংশা তা যত অবাস্তবই হোক না কেন; শুনতে ভালোই লাগে!
৩) মিথ্যা কথা বলার ক্ষেত্রে মেয়েদেরকে শিল্পী বলা যায় নিঃসন্দেহে! তাঁদের ছলছল চোখে বলা মিথ্যাগুলোকে কখনই মিথ্যা মনে হবে না। সত্য বলে বিশ্বাস করে আরাম পাওয়া যাবে!
৪) প্রেমিকার বিয়ে খাওয়াটা প্রেমিকের জন্য খুবই আনন্দের যদি বিয়েটা প্রেমিকের সাথে হয়!
৫) প্রেমিকার সন্তানের মুখে 'আংকেল' ডাক শোনা খুব কষ্টের!
৬) সুখি মানুষেরা ফেসবুকে তেমন স্ট্যাটাস দেয় না!
৭) কেউ যখন কথায় না পেরে আপনাকে ব্লক দিবে তখন ধরে নিবেন আপনি ঠিক লাইনে আছেন!
৮) মানব জাতি আসলে বোকা একটি প্রজাতি। কারণ জীবনে কখনও প্রেমে না পড়ে মৃত্যুবরণ করেছে এমন মানুষের সন্ধান পাওয়া দুষ্কর।
৯) অনলাইন হইল সেই জায়গা যেখানে মাদি-খাসিও পাওয়া যায়!
১০) একটা মেয়ে যত সহজে তার প্রথম প্রেমকে ভুলে যেতে পারে একটা ছেলে তত সহজে পারে না!
১১) আপনি ইনপুট হিসেবে যদি খুব সুস্বাদু খাবার দেন তাহলে আউটপুট হিসেবে যে তরল, অর্ধ-তরল এবং বায়বীয় পদার্থ আপনি প্রডিউস করবেন তার রূপ এবং গন্ধ দুটাই বিশ্রি রকম!
১২) নিজের প্রেমিকাকে যেমন অন্যের বউ হতে দেখা কষ্টকর তেমনি অন্যের প্রেমিকাকে নিজের বউ বানানো আরো বেশি কষ্টকর!
১৩) যখন কারো স্বাধীন পিনিকবিহীন জীবন ভালো লাগে না তখন সে প্রেম করতে আগ্রহী হয়!
১৪) ৯/১১ ও আজ অতীত, সেই লাদেনও আজ অতীত। শুধু টিকে আছে শান্তির নামে বৈশ্বিক সন্ত্রাস।
১৫) প্রেম ভালোবাসা চুলকানির চাইতেও খারাপ!
চুলকানির ক্ষেত্রে যতক্ষণ চুলকাইবেন ততক্ষণ আরাম লাগবে আর চুলকানি শেষ হইলেই পেইন শুরু। কিন্তু প্রেমের ক্ষেত্রে চুলকাইতে চুলকাইতেই মারাত্বক পেইন লাগে!
১৬) আপনি কারো সাথে বাজে ব্যবহার করলে তার ফল পাবেনই। যাকে আপনি অপদস্ত করলেন তার সামনে আপনার মাথা নত না হয়ে পারেই না।
১৭) প্রেমঃ একটি যন্ত্রণার নাম!
১৮) তরুণ সমাজের অর্ধেক হতাশায় ভুগে তাদের জীবনে প্রেম নাই বলে। আর বাকি অর্ধেক প্রেম যন্ত্রণায় অস্থিরতায় ভুগে।
১৯) পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষ আপনাকে বাঁশ দেয়ার জন্যে শিকারি কুকুরের মত সুযোগ খুজতেছে। সে জায়গায় আপনি কেন ভদ্রতা দেখাতে গিয়ে শুধু বাঁশ খেয়েই যাবেন। ভদ্রতা ঝেড়ে ফেলুন। অন্যেরা বাঁশ মারার আগে তাদেরই বাঁশ মেরে দিন।
বি সেলফিশ ম্যান, বি সেলফিস!
২০) যেই মুক্তচিন্তা অন্যের ব্যক্তিগত অনুভূতিতে আঘাত দেয়, অন্যের ব্যক্তিগত বিষয়ে কুৎসিত কুরুচিপূর্ণ কথা বলতে দ্বিধা করে না সেই মুক্তচিন্তার উপর আমি মুত্র বিসর্জন করলাম।
২১)একটা ছেলে যখন মিথ্যা বলবে আপনি সেটা বুঝতে পারবেন। কিন্তু একটা মেয়ে যখন মিথ্যা বলবে সেটা বুঝতে পারা আসলেই ক্রেডিটের কাজ। কিন্তু এটা প্রায় অনেকেই পারে না। যখন পারে তখন আর কিছু বাকি থাকে না!
২২) ক্ষমা মহত্ব্যের লক্ষণ। কিন্তু অপরাধ একবার যে করতে পারে সে বার বার করতে পারে। তাই ক্ষমা করে দিলেও অপরাধীর ব্যাপারে আমাদের সব সময় সতর্ক থাকা উচিত।
২৩) যে বন্ধু আপনার সাথে মিথ্যার আশ্রয় নেয় সে কখনও আপনার বন্ধু ছিল না, ভন্ড ছিল!
২৪) আমরা আমাদের কাছের মানুষগুলোকে কখনও সন্দেহ করি না। এই সুযোগটা নিয়ে তারা বেছে বেছে আমাদেরকে সব চাইতে বড় বাঁশটাই দিয়ে থাকে!
মোরালঃ কাউকে বিশ্বাস করবেন না। নিজের বাবা-মা ছাড়া কাউকে না। হোক সে আপনার মায়ের পেটের ভাই কিংবা বোন, স্বার্থে আঘাত লাগলে বাঁশ দিতে কিন্তু ছাড়বে না!
২৫) মানুষ যখন নিজেকে খুব চালাক ভাবে আর অন্যদেরকে বোকা ভাবে তখন সে হরহামেশা মিথ্যা বলে এই ভেবে যে অন্যরা তার মিথ্যা ধরতে পারবে না।
২৬) ফেসবুক হল এমন জায়গা সেখানে কিছু লোকের সর্বনাশের বিপরীতে আমরা কিছু লাইক পাই!
২৭) নারীদের মনের জটিলতার কারণ তাঁদের সরলতা আর পুরুষদের মনের সহজবোধ্যতার কারণ তাঁদের জটিলতা!
আপনি একজন পুরুষের চোখের দিকে তাকিয়ে তার মনে কি আছে তা আন্দাজ করতে পারবেন তার মনে প্যাঁচ গুলো দেখে। কিন্তু একজন নারীর চিন্তা ধারা এত সরল যে তাঁর মনে কি আছে তা স্বয়ং নিউটন বা আইনস্টাইনও বুঝতে পারেন নি।
২৮) একটা ছেলে যতই সারাদিন অর্থহীন এর গানের "তুমি আমার থুথুরও যোগ্য না" লাইনটা গাইতে থাকুক না কেন, রাত গভীর হলে তাকে নস্টালজিয়া পেয়ে বসে। সে মনের অজান্তেই গেয়ে উঠে "আমার এ দুটি চোখ পাথর তো নয়..."
২৯) সুখ হল সেই চুলকানি যা চুলকিয়ে ফেলার পর আপনাকে সবচেয়ে বেশি জ্বালাবে!
৩০) আপনি সভার সাথে ভদ্রতা দেখাবেন, সবাই আপনার ভদ্রতাকে দুর্বলতা মনে করবে আর আপনাকে বুংগা বুংগা দিতে উৎসাহী হবে।
৩১) ফেসবুক স্ট্যাটাস হওয়া উচিত ক্রিকেটের বিকিনি সংস্করণ টি২০ ম্যাচের মত। ফেসবুকে বসে এত্ত এত্ত চিয়ার্স ডেন্সারদের ভিড়ে টেস্ট ম্যাচ দেখাটা আসলে খুব কষ্টকর!
৩২) বুদ্ধিমানেরা কখনও প্রেম করে না। করলেও হৃদয় থেকে করে না। টাইম পাস করে।
হৃদয় থেকে ভালোবাসে কেবল বোকাসোকা লোকেরা।
৩৩) আমরা আদতে মাংসাশী। তৃণ ভোজন আমরা নিতান্ত বাধ্য হয়ে করি। এই জন্য মাংসের গন্ধ পেলেই আমরা উত্তেজিত হয়ে পড়ি। হোক সেটা রসনায়, সিনেমা কিংবা বিছানায়!
৩৪) ভালোবাসা একটা দ্বিপাক্ষিক চুক্তি। যার ভিত্তি হল বিশ্বাস।
বিশ্বাস না থাকলে ভালোবাসা অলীক হয়ে পড়ে। "জনগন" যেমন রাজনৈতিক নেতার ভাশনে সীমাবদ্ধ একটা শব্দ তেমনি "ভালোবাসা"ও তখন কবির কবিতা কিংবা শিল্পীর সুরের মাঝেই সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে!
৩৫) চুমু আর সিগারেটের মাঝে তেমন কোন মৌলিক পার্থক্য নেই। সিগারেট খেলে যেমন পেট ভরে না তেমনি চুমু খেলেও না। কিন্তু তারপরও এগুলা খাওয়ার জন্যে সবার কি আগ্রহ!
ওহ হ্যাঁ, একটা পার্থক্য আছে। সিগারেট একা একাই খাওয়া যায় কিন্তু চুমু খেতে দুজন থাকা লাগে। এই জন্যেই সিগারেটও চুমুর কাছে হার মানে!
৩৬) কাউকে ভালোবাসি বলার আগে বার বার চিন্তা করুন। দরকার হলে শত বার নিজের মনকে প্রশ্ন করুন। কারণ আপনার একটা ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ভেঙ্গে যেতে পারে আরেকটা হৃদয়। আর হৃদয় ভাঙ্গা খুব বড় অপরাধ। হয়তোও এই অপরাধের কারণে আপনার জেল জরিমানা হবে না কিন্তু এই অপরাধের অপরাধবোধ আপনাকে তাড়িয়ে বেড়াবে আমৃত্যু- যদি আপনি মানুষ হয়ে থাকেন!
৩৭) পুঁজিবাদী পৃথিবীতে ভালোবাসা এক নির্মম রসিকতার নাম!
৩৮) আপ্পি সমাজ,
একটা ছেলে যখন আপনাকে ভালোবাসে সে শুধু আপনাকেই ভালোবাসে। আপনার বাবার বিশাল বাড়ি বা দামী গাড়িকে না!
ভালোবাসার মর্যাদা দিতে শিখুন। গার্লফ্রেন্ড না হয়ে প্রেমিকা হতে শিখুন!
৩৯) প্রজন্ম,
গার্লফ্রেন্ড বুঝ
প্রেমিকা বুঝ না?
৪০) প্রজন্ম,
গার্লফ্রেন্ডের পিছে সময় নষ্ট করা বাদ দিয়া লেখাপড়ায় মন দাও। তাইলে ভালো বউ না পাইলেও বড়লোক শ্বশুর পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। আর গার্লফ্রেন্ডের পিছনে দিওয়ানা হইলে আম-ছালা দুটাই যাবে...
খিয়াল কইরা...
৪১) মধ্যবিত্তের জীবনটা সত্যিই বড় অদ্ভুত!
৪২) A liar can never be a Friend.
৪৩) প্রকৃত ধর্ম আর ধর্ম ব্যবসায়ীদের ধর্ম সম্পূর্ণ ভিন্ন এবং পরস্পর বিপরীতমূখী।
৪৪) বাংলাদেশের স্কুল মাস্টারদের একটা সমস্যা আছে। উনারা কিছু পারুক আর না পারুক পোলাপাইনের জন্ম তারিখ চেইঞ্জ কইরা দিতে পারে!
৪৫) যে বন্ধু আপনার সবকিছুতে প্রশংসা করবে আপনার চূড়ান্ত ক্ষতিটা তার দ্বারাই হবে।
৪৬) পিছু টানহীন জীবন মনে হয় সত্যিই উপভোগ্য! বিশেষ করে কারো জন্যে মায়া-মমতা-দুর্বলতা না থাকলে জীবনে কষ্ট পেতে হয় না!
৪৭) আমি প্রতিদিন একের পর এক স্ট্যাটাস দিয়ে যাই যাতে আপনারা লাইক দেয়ার মত কিছু পান! :প
৪৮) অনেকক্ষণ ধরে পুঁজিবাদী আচরণ করার পর আপনি ত্যাগের মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে আপনি যখন ত্যাগ করে দেন তখন যে সুখ পান তাকেই বোধ হয় স্বর্গীয় সুখ বলে!
৪৯) নারীরা চাইলেই এই মর্ত্যকে স্বর্গ বানাতে পারে। তাঁদের কাছে আছে সেই ঐশ্বরিক ক্ষমতা- ভালোবাসা! কিন্তু নারীদের সে দিকে মন নেই। বরং পৃথিবীর অধিকাংশ হানাহানি নারীদের কেন্দ্র করেই হয়!
৫০) এই দেশের মানুষ কখনও সত্য বিশ্বাস করে না। আপনি মিথ্যা বলেন, আপনার মিত্যা যতই অবাস্তব হোক না কেন এই দেশে সেটা বিশ্বাস করার মত মানুষের অভাব হবে না।
৫১) রাজনৈতিক ইফতার মাহফিলে না যাওয়াটাই উত্তম। মিথ্যা শুনতে শুনতে রোজার অবস্থা খারাপ হয়ে যায়!
৫২) চিন্তা করে দেখলাম, এই সমাজে সব চাইতে অপ্রত্যাশিত মানুষ গুলো হল তারা যারা মুখের উপর সত্য বলে দেয়!
৫৩) প্রকৃতি শূন্যস্থান পছন্দ করে না। সে খুব দ্রুত শূন্যস্থান পূরণ করে দেয়। কিন্তু কিছু কিছু শূন্যস্থান সারা জীবনই শূন্য থেকে যায়। কারণ, শূন্যস্থান পূরণের সময় বাতাস দিয়েও পূরণ করা হয়!